পদ্মা সেতুতে ঋণ অব্যাহত রাখতে তিন দাতার কাছে অর্থমন্ত্রীর চিঠি
বিশ্বব্যাংক ছাড়া অন্য তিন দাতা সংস্থার কাছে অনুরোধপত্র পাঠিয়েছে সরকার। বুধবার অর্থমন্ত্রী স্বাক্ষরিত এ চিঠি পাঠানো হয়েছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি), জাপান আন্তর্জাতিক সহযোগিতা সংস্থা (জাইকা) এবং ইসলামী উন্নয়ন ব্যাংকের (আইডিবি) কাছে। অর্থমন্ত্রণালয় ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
সূত্র জানায়, বর্তমান ঋণ চুক্তি অব্যাহত রাখতে এ অনুরোধপত্র পাঠানো হলো। তিন দাতা সংস্থাকে পাঠানো অনুরোধপত্রে এ যাবত সরকারের গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপ এবং অবস্থান তুলে ধরে অর্থমন্ত্রী জোর দিয়ে বলেছেন, বাংলাদেশের দুর্নীতি দমন কমিশন বিশ্বব্যাংকের সকল অভিযোগ গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করে তদন্ত কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। দুর্নীতির অভিযোগ প্রমাণিত হলে দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে। তবে বাংলাদেশে অর্থনৈতিক উন্নয়নের স্বার্থে পদ্মা সেতু প্রকল্পে ঋণ দেয়া হোক।
পদ্মা সেতুতে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ২ দশমিক ৯৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) দেয়ার কথা ৬১ কোটি ৫০ লাখ মার্কিন ডলার। যা ৪ হাজার ৪৮৯ কোটি টাকা। জাপান আন্তর্জাতিক সহযোগিতা সংস্থার (জাইকা) দেয়া কথা ৪০ কোটি ৫০ লাখ মার্কিন ডলার আর ইসলামী উন্নয়ন ব্যাংকের (আইডিবি) দেয়ার কথা ১৪ কোটি মার্কিন ডলার। বাকি টাকা সরকারের নিজস্ব তহবিল থেকে দেয়ার কথা।
কিন্তু সরকারের পক্ষ থেকে বিভিন্ন পদক্ষেপ ও দেনদরবার করার পরও শেষ পর্যন্ত বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে ঋণচুক্তি টেকেনি, বরফ গলেনি সর্বোচ্চ ঋণদাতা এ সংস্থাটির। নানা প্রশ্নের জন্ম দিয়ে গত ২৯ জুন আকস্মিক চুক্তি বাতিল করে বিশ্বব্যাংক। তখনও আশা জিইয়ে ছিল নতুন প্রেসিডেন্ট দায়িত্ব গ্রহণের পর যদি সিদ্ধান্ত বিবেচনা করেন। কিন্তু দায়িত্ব নিয়েই নতুন প্রেসিডেন্ট জিম ইয়াং কিম বলেছেন, দুর্নীতির অভিযোগে পদ্মা সেতু প্রকল্পে বাংলাদেশের জন্য ঋণ চুক্তি বাতিলের সিদ্ধান্ত সঠিক। তাঁর এই মন্তব্যের মধ্য দিয়ে পদ্মা সেতুতে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নের বিষয়টি পুনর্বিবেচনার সম্ভাবনা নিভে যায়।
পদ্মা সেতুতে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ২ দশমিক ৯৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) দেয়ার কথা ৬১ কোটি ৫০ লাখ মার্কিন ডলার। যা ৪ হাজার ৪৮৯ কোটি টাকা। জাপান আন্তর্জাতিক সহযোগিতা সংস্থার (জাইকা) দেয়া কথা ৪০ কোটি ৫০ লাখ মার্কিন ডলার আর ইসলামী উন্নয়ন ব্যাংকের (আইডিবি) দেয়ার কথা ১৪ কোটি মার্কিন ডলার। বাকি টাকা সরকারের নিজস্ব তহবিল থেকে দেয়ার কথা।
কিন্তু সরকারের পক্ষ থেকে বিভিন্ন পদক্ষেপ ও দেনদরবার করার পরও শেষ পর্যন্ত বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে ঋণচুক্তি টেকেনি, বরফ গলেনি সর্বোচ্চ ঋণদাতা এ সংস্থাটির। নানা প্রশ্নের জন্ম দিয়ে গত ২৯ জুন আকস্মিক চুক্তি বাতিল করে বিশ্বব্যাংক। তখনও আশা জিইয়ে ছিল নতুন প্রেসিডেন্ট দায়িত্ব গ্রহণের পর যদি সিদ্ধান্ত বিবেচনা করেন। কিন্তু দায়িত্ব নিয়েই নতুন প্রেসিডেন্ট জিম ইয়াং কিম বলেছেন, দুর্নীতির অভিযোগে পদ্মা সেতু প্রকল্পে বাংলাদেশের জন্য ঋণ চুক্তি বাতিলের সিদ্ধান্ত সঠিক। তাঁর এই মন্তব্যের মধ্য দিয়ে পদ্মা সেতুতে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নের বিষয়টি পুনর্বিবেচনার সম্ভাবনা নিভে যায়।
No comments