বাংলাদেশ ‘এ’ হারছেই
১২ মে বাংলাদেশ ‘এ’ দল আরও একটা ম্যাচ খেলবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ‘এ’ দলের বিপক্ষে। তবে সেটি হবে কেবলই আনুষ্ঠানিকতা রক্ষার। টানা তিন ম্যাচ হেরে ত্রিপক্ষীয় সিরিজ থেকে কাল বিদায়ই হয়ে গেছে স্বাগতিকদের। মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ ‘এ’ দলের পরাজয়টা ৬ উইকেটে।
৪৯.২ ওভারে অলআউট হওয়ার আগে ২৪৩ রান—টস জিতে ব্যাট করতে নেমে খুব একটা খারাপ হয়নি বাংলাদেশ ‘এ’ দলের রানটা। তবে এটা আরও বড় হতে পারত যদি ব্যাটসম্যানরা তাঁদের সুন্দর শুরুটাকে টেনে নিতে পারতেন। দলের ছয়জন ব্যাটসম্যান ২০-এর ওপরে রান করেছেন অথচ মোটামুটি ভালো স্কোর বলা যায় কেবল ওপেনার নাজিমউদ্দিনেরটাকেই। আগের ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকা ‘এ’ দলের বিপক্ষে ৮৯ রান করার পর কাল করলেন ৬৪ বলে ৬১।
অধিনায়ক শামসুর রহমানের সঙ্গে ওপেনিং জুটিতে ৫৬ রান, মার্শাল আইয়ুবের সঙ্গে দ্বিতীয় উইকেটে আরও ৫৬—বাংলাদেশের ইনিংসটা সুন্দর সম্ভাবনা জাগিয়েই শুরু করেছিলেন নাজিমউদ্দিন। কিন্তু বাকি ব্যাটসম্যানদের ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ রানটা যে রকিবুল হাসানের ৩৭! ফয়সাল হোসেনের সঙ্গে চতুর্থ উইকেটে ৫৪ রানের জুটি গড়ে রকিবুলও ফিরে যাওয়ার পর শুরুর সম্ভাবনাটা ম্লান হয়ে যেতে থাকে আস্তে আস্তে। দলীয় ১৯৪ রানে পঞ্চম ব্যাটসম্যান হিসেবে ফয়সালের বিদায় দিয়ে শেষ বিপর্যয়ের শুরু, মাত্র ৪৯ রানেই পড়েছে বাংলাদেশ ‘এ’ দলের শেষ ৬ উইকেট।
ওপেনার স্টিয়ান ফন জিলের অপরাজিত সেঞ্চুরিতে বাংলাদেশ ‘এ’ দলের স্কোরটা এক ওভার আর ৬ উইকেট হাতে রেখেই টপকে গেছে দক্ষিণ আফ্রিকা ‘এ’ দল। ১৫৪ বলে ১০৯ রানে অপরাজিত থাকা ফন জিল ওপেনিং জুটিতে ফন উইকের সঙ্গে করেছেন ৫৫ রান। ১৩৮ রানে ৪ উইকেট পড়ার পর ফন জিল আসল কাজটা করেছেন ডিন এলগারের (৫৭) সঙ্গে। পঞ্চম উইকেট জুটিতে তাদের ১০৮ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটিই জয়ের লক্ষ্যে পৌঁছে দিয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা ‘এ’ দলকে।
সংক্ষিপ্ত স্কোর: বাংলাদেশ ‘এ’: ৪৯.২ ওভারে ২৪৩ (নাজিমউদ্দিন ৬১, রকিবুল ৩৭, ফয়সাল ২৭, ধীমান ২৭, মার্শাল ২৪, শামসুর ২১, নাজমুল ১৯। এলগার ২/৩৯, তোতসোবে ২/৪৯)। দক্ষিণ আফ্রিকা ‘এ’: ৪৯ ওভারে ২৪৬/৪ (ফন জিল ১০৯*, এলগার ৫৭*, ফন উইক ৩১, ইনগ্রাম ২২। সাকলাইন ১/৪১, নাবিল ১/৪৪, নূর হোসেন ১/৫১, শামসুর ১/৫৪)। ফল: দক্ষিণ আফ্রিকা ‘এ’ দল ৬ উইকেটে জয়ী। ম্যান অব দ্য ম্যাচ: স্টিয়ান ফন জিল।
৪৯.২ ওভারে অলআউট হওয়ার আগে ২৪৩ রান—টস জিতে ব্যাট করতে নেমে খুব একটা খারাপ হয়নি বাংলাদেশ ‘এ’ দলের রানটা। তবে এটা আরও বড় হতে পারত যদি ব্যাটসম্যানরা তাঁদের সুন্দর শুরুটাকে টেনে নিতে পারতেন। দলের ছয়জন ব্যাটসম্যান ২০-এর ওপরে রান করেছেন অথচ মোটামুটি ভালো স্কোর বলা যায় কেবল ওপেনার নাজিমউদ্দিনেরটাকেই। আগের ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকা ‘এ’ দলের বিপক্ষে ৮৯ রান করার পর কাল করলেন ৬৪ বলে ৬১।
অধিনায়ক শামসুর রহমানের সঙ্গে ওপেনিং জুটিতে ৫৬ রান, মার্শাল আইয়ুবের সঙ্গে দ্বিতীয় উইকেটে আরও ৫৬—বাংলাদেশের ইনিংসটা সুন্দর সম্ভাবনা জাগিয়েই শুরু করেছিলেন নাজিমউদ্দিন। কিন্তু বাকি ব্যাটসম্যানদের ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ রানটা যে রকিবুল হাসানের ৩৭! ফয়সাল হোসেনের সঙ্গে চতুর্থ উইকেটে ৫৪ রানের জুটি গড়ে রকিবুলও ফিরে যাওয়ার পর শুরুর সম্ভাবনাটা ম্লান হয়ে যেতে থাকে আস্তে আস্তে। দলীয় ১৯৪ রানে পঞ্চম ব্যাটসম্যান হিসেবে ফয়সালের বিদায় দিয়ে শেষ বিপর্যয়ের শুরু, মাত্র ৪৯ রানেই পড়েছে বাংলাদেশ ‘এ’ দলের শেষ ৬ উইকেট।
ওপেনার স্টিয়ান ফন জিলের অপরাজিত সেঞ্চুরিতে বাংলাদেশ ‘এ’ দলের স্কোরটা এক ওভার আর ৬ উইকেট হাতে রেখেই টপকে গেছে দক্ষিণ আফ্রিকা ‘এ’ দল। ১৫৪ বলে ১০৯ রানে অপরাজিত থাকা ফন জিল ওপেনিং জুটিতে ফন উইকের সঙ্গে করেছেন ৫৫ রান। ১৩৮ রানে ৪ উইকেট পড়ার পর ফন জিল আসল কাজটা করেছেন ডিন এলগারের (৫৭) সঙ্গে। পঞ্চম উইকেট জুটিতে তাদের ১০৮ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটিই জয়ের লক্ষ্যে পৌঁছে দিয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা ‘এ’ দলকে।
সংক্ষিপ্ত স্কোর: বাংলাদেশ ‘এ’: ৪৯.২ ওভারে ২৪৩ (নাজিমউদ্দিন ৬১, রকিবুল ৩৭, ফয়সাল ২৭, ধীমান ২৭, মার্শাল ২৪, শামসুর ২১, নাজমুল ১৯। এলগার ২/৩৯, তোতসোবে ২/৪৯)। দক্ষিণ আফ্রিকা ‘এ’: ৪৯ ওভারে ২৪৬/৪ (ফন জিল ১০৯*, এলগার ৫৭*, ফন উইক ৩১, ইনগ্রাম ২২। সাকলাইন ১/৪১, নাবিল ১/৪৪, নূর হোসেন ১/৫১, শামসুর ১/৫৪)। ফল: দক্ষিণ আফ্রিকা ‘এ’ দল ৬ উইকেটে জয়ী। ম্যান অব দ্য ম্যাচ: স্টিয়ান ফন জিল।
No comments