হকিতে ব্রোঞ্জ এল, তবে
সোনা জয়ের স্বপ্নটা আসলে ছিল ‘দিবাস্বপ্ন’। হকিতে যেটি বাংলাদেশের সামর্থ্যের পরিপূরক, বাংলাদেশ সেই ব্রোঞ্জই পেয়েছে কাল শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে। জয়টা ২-১ গোলের। তবে দক্ষিণ এশীয় শ্রেষ্ঠত্বের মুকুট ধরে রাখল পাকিস্তান। কাল মওলানা ভাসানী হকি স্টেডিয়ামে ভারতকে টাইব্রেকারে (৪-৩ গোলে) হারিয়েছে তারা। নির্ধারিত সময়ের খেলা ১-১ গোলে ড্র ছিল।
আগের ম্যাচে ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের ছিল অসাধারণ পারফরম্যান্স। কিন্তু কাল ব্রোঞ্জের লড়াইয়ে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জিততে যথেষ্ট ঘামই ঝরাতে হয়েছে বিপ্লব, মামুনুর, আশিক ও রাসেল মাহমুদদের। প্রথমার্ধে তো ০-১ গোলে পিছিয়েই পড়ে স্বাগতিকেরা। ৫০ মিনিটে আশিকের দারুণ এক ফিল্ড গোলে ম্যাচে ফেরে বাংলাদেশ। আর ৬৫ মিনিটে পেনাল্টি কর্নার থেকে মামুনুরের গোল জিতিয়ে দেয় ম্যাচ।
ঘাম ঝরানো জয় পাওয়া ব্রোঞ্জের আনন্দে মেতে উঠতে পারত বাংলাদেশ। কিন্তু একটা বিতর্কে বাংলাদেশের বুকে লাগল কাঁটার খোঁচা। এই জয় আম্পায়ারের কল্যাণে—ম্যাচ শেষে আম্পায়ারিং নিয়ে এমন প্রশ্ন তুলেছে শ্রীলঙ্কা দল। বাংলাদেশের জয়সূচক গোলের প্রতিবাদে মাঠ থেকেই বেরিয়ে গিয়েছিল তারা। পরে আবার মাঠে ফিরেছে। শ্রীলঙ্কান হকি ফেডারেশনের সভাপতি সমালোচনা করেছেন আম্পায়ারিংয়ের। আর কোচ সরাসরি বাংলাদেশকেই দুষলেন, ‘বাংলাদেশ কাজটা ঠিক করেনি। জিততে যা যা দরকার, এর সবকিছুই করেছে তারা।’ তবে বাংলাদেশ অবশ্য এসব নিয়ে ভাবছে না। বিতর্কও তো খেলার অংশ। ১৯৮৬ ফুটবল বিশ্বকাপে ম্যারাডোনা হাত দিয়ে গোল করেছিলেন। এই তো সেদিন থিয়েরি অঁরির হাতের গোলে বিশ্বকাপে গেল ফ্রান্স।
এ ম্যাচের আম্পায়ার ছিলেন পাকিস্তানের কামরান শরিফ। ম্যাচের শেষ বাঁশি বাজতে না-বাজতেই তাঁর দিকে ছুটে গিয়েছিলেন শ্রীলঙ্কান খেলোয়াড়েরা। তবে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটার আগেই শ্রীলঙ্কান খেলোয়াড়দের শান্ত করেন বাংলাদেশের হকি ফেডারেশনের কর্মকর্তারা। আর পুলিশি পাহারায় মাঠ ছাড়েন আম্পায়ার।
আগের ম্যাচে ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের ছিল অসাধারণ পারফরম্যান্স। কিন্তু কাল ব্রোঞ্জের লড়াইয়ে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জিততে যথেষ্ট ঘামই ঝরাতে হয়েছে বিপ্লব, মামুনুর, আশিক ও রাসেল মাহমুদদের। প্রথমার্ধে তো ০-১ গোলে পিছিয়েই পড়ে স্বাগতিকেরা। ৫০ মিনিটে আশিকের দারুণ এক ফিল্ড গোলে ম্যাচে ফেরে বাংলাদেশ। আর ৬৫ মিনিটে পেনাল্টি কর্নার থেকে মামুনুরের গোল জিতিয়ে দেয় ম্যাচ।
ঘাম ঝরানো জয় পাওয়া ব্রোঞ্জের আনন্দে মেতে উঠতে পারত বাংলাদেশ। কিন্তু একটা বিতর্কে বাংলাদেশের বুকে লাগল কাঁটার খোঁচা। এই জয় আম্পায়ারের কল্যাণে—ম্যাচ শেষে আম্পায়ারিং নিয়ে এমন প্রশ্ন তুলেছে শ্রীলঙ্কা দল। বাংলাদেশের জয়সূচক গোলের প্রতিবাদে মাঠ থেকেই বেরিয়ে গিয়েছিল তারা। পরে আবার মাঠে ফিরেছে। শ্রীলঙ্কান হকি ফেডারেশনের সভাপতি সমালোচনা করেছেন আম্পায়ারিংয়ের। আর কোচ সরাসরি বাংলাদেশকেই দুষলেন, ‘বাংলাদেশ কাজটা ঠিক করেনি। জিততে যা যা দরকার, এর সবকিছুই করেছে তারা।’ তবে বাংলাদেশ অবশ্য এসব নিয়ে ভাবছে না। বিতর্কও তো খেলার অংশ। ১৯৮৬ ফুটবল বিশ্বকাপে ম্যারাডোনা হাত দিয়ে গোল করেছিলেন। এই তো সেদিন থিয়েরি অঁরির হাতের গোলে বিশ্বকাপে গেল ফ্রান্স।
এ ম্যাচের আম্পায়ার ছিলেন পাকিস্তানের কামরান শরিফ। ম্যাচের শেষ বাঁশি বাজতে না-বাজতেই তাঁর দিকে ছুটে গিয়েছিলেন শ্রীলঙ্কান খেলোয়াড়েরা। তবে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটার আগেই শ্রীলঙ্কান খেলোয়াড়দের শান্ত করেন বাংলাদেশের হকি ফেডারেশনের কর্মকর্তারা। আর পুলিশি পাহারায় মাঠ ছাড়েন আম্পায়ার।
No comments