ডিএসই’র মালিকানায় যুক্ত হলো চীনা জোট
চীনা
কনসোর্টিয়াম সেনজেন ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে ২৫
শতাংশ শেয়ার হস্তান্তর করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। একই সঙ্গে
ডিএসই’র একাউন্টে ৯৪৬ কোটি ৯৮ লাখ ২৬ হাজার টাকা জমা হয়েছে। সাংহাই ও
সেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জের বিও (বেনিফিসিয়ারি ওনার্স) একাউন্টে শেয়ার
হস্তান্তর করা হয়েছে এবং তারা স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক ও সিটি
ব্যাংকের মাধ্যমে শেয়ারের মূল্য পরিশোধ করেছেন। এখন থেকে চীনা
কনসোর্টিয়ামের একজন প্রতিনিধি হিসেবে সেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জের আইটি
ম্যানেজমেন্ট বিভাগের ডেপুটি ডিরেক্টর জেনারেল সি ওয়েনহাই ডিএসই’র পরিচালনা
পর্ষদের পরিচালক হিসেবে যোগদান করেছেন। গতকাল রাজধানীর একটি হোটেলে সংবাদ
সম্মেলনে ডিএসই’র পক্ষ থেকে এসব তথ্য জানানো হয়। এ সময় ডিএসই’র পরিচালক
বিচারপতি সিদ্দিকুর রহমান মিয়া, সাবেক সভাপতি রকিবুর রহমান, মিনহাজ মান্নান
ইমন, শরীফ আতাউর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে ডিএসই চেয়ারম্যান আবুল হাসেম বলেন, পুঁজিবাজারের জন্য এই দিনটি ঐতিহাসিক। কারণ এই চুক্তির মাধ্যমে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ আন্তর্জাতিক শেয়ার মর্কেটে পরিণত হতে যাচ্ছে। ডিএসই’র ২৫% শেয়ার চীনা কনসোর্টিয়াম শেনঝেন ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করেছে ডিএসই। একই সঙ্গে ডিএসই’র একাউন্টে ২৫ শতাংশ শেয়ারের সমপরিমাণ টাকা জমা হয়েছে। এর মাধ্যমে চীনা কনসোর্টিয়াম এবং ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ স্ট্র্যাটেজিক পার্টনারের সব আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়েছে।
সি ওয়েনহাই বলেন, বাংলাদেশের স্টক এক্সচেঞ্জের মান উন্নয়ন এবং অনান্য সব ধরনের সহযোগিতা করবে চীনের সেনজেন ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের কনসোর্টিয়াম। তিনি বলেন, আমরা ডিএসই’র প্রযুক্তিকে আরো শক্তিশালী করতে চাই। এর মাধ্যমে উন্নয়নের এক ধাপ এগিয়ে যাবে ডিএসই। একই সঙ্গে স্ট্র্যাটেজিক ম্যানেজমেন্ট শক্তিশালী না হওয়া পর্যন্ত সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে। সি ওয়েনহাই বলেন, চীনা কনসোর্টিয়াম গভীর গবেষণা ও পারস্পরিক পরামর্শের মাধ্যমে একটি আন্তরিক, সহযোগিতামূলক ও উভয়ের জন্য উপকারি কাজ করবে। এছাড়া দরপত্রে ব্যবসা ও প্রযুক্তিগত সহযোগিতার ভিশন নিয়ে স্পষ্ট ধারণা দেয়া হয়েছে।
ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক কেএএম মাজেদুর রহমান বলেন, গত ৩রা সেপ্টেম্বর চীনা কনসোর্টিয়াম অর্থ দিয়েছে এবং ৪ঠা সেপ্টেম্বর শেয়ার হস্তান্তর করা হয়েছে। এর মাধ্যমে ডিএসই আরো এগিয়ে যাবে। চীনা কনসোর্টিয়াম থেকে প্রাপ্ত অর্থ স্টেকহোল্ডাররা বাজারে বিনিয়োগ করলে ধারাবাহিকভাবে উন্নয়ন হবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি। তিনি জানান, চীনা কনসোর্টিয়াম থেকে প্রায় ৯৬২ কোটি টাকা পাওয়া গেছে। এরমধ্যে স্ট্যাম্প ডিউটিবাবদ সরকারকে ১৫ কোটি টাকা দেয়া হয়েছে। বাকি ৯৪৭ কোটি টাকা স্টেকহোল্ডারদের মধ্যে বিতরণ করা হবে। যা স্টেকহোল্ডাররা শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করবেন বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
উল্লেখ্য, গত ২৬শে আগস্ট বাংলাদেশ ব্যাংক চীনের সাংহাই ও সেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জ জোটকে নিটা একাউন্ট খোলার অনুমতি দেয়। এর আগে কৌশলগত বিনিয়োগকারী হিসেবে গত ১৪ই মে চীনা জোটের সঙ্গে চুক্তি সই করে ডিএসই। এর আগে ৩রা মে চীনা কনসোর্টিয়ামকে চূড়ান্ত অনুমোদন দেয় বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। চুক্তি অনুযায়ী, কৌশলগত বিনিয়োগকারী হিসেবে চীনা জোট ডিএসই’র ২৫ শতাংশ বা ৪৫ কোটি ৯ লাখ ৪৪ হাজার ১২৫টি শেয়ার কিনেছে তারা। এজন্য প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে ২১ টাকা দরে মোট ৯৬২ কোটি টাকা পরিশোধ করেছে সাংহাই ও সেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জ জোট। ডিএসইর শেয়ারের বিপরীতে চীনা জোটের দেয়া অর্থ ডিএসইর সদস্য ব্রোকারদের ভাগ করে দেয়া হবে। এর আগে অর্থ পরিশোধ এবং ডিএসই’র শেয়ার নিতে চীনা কনসোর্টিয়ামের ১১ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল ঢাকায় এসেছে।
সংবাদ সম্মেলনে ডিএসই চেয়ারম্যান আবুল হাসেম বলেন, পুঁজিবাজারের জন্য এই দিনটি ঐতিহাসিক। কারণ এই চুক্তির মাধ্যমে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ আন্তর্জাতিক শেয়ার মর্কেটে পরিণত হতে যাচ্ছে। ডিএসই’র ২৫% শেয়ার চীনা কনসোর্টিয়াম শেনঝেন ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করেছে ডিএসই। একই সঙ্গে ডিএসই’র একাউন্টে ২৫ শতাংশ শেয়ারের সমপরিমাণ টাকা জমা হয়েছে। এর মাধ্যমে চীনা কনসোর্টিয়াম এবং ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ স্ট্র্যাটেজিক পার্টনারের সব আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়েছে।
সি ওয়েনহাই বলেন, বাংলাদেশের স্টক এক্সচেঞ্জের মান উন্নয়ন এবং অনান্য সব ধরনের সহযোগিতা করবে চীনের সেনজেন ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের কনসোর্টিয়াম। তিনি বলেন, আমরা ডিএসই’র প্রযুক্তিকে আরো শক্তিশালী করতে চাই। এর মাধ্যমে উন্নয়নের এক ধাপ এগিয়ে যাবে ডিএসই। একই সঙ্গে স্ট্র্যাটেজিক ম্যানেজমেন্ট শক্তিশালী না হওয়া পর্যন্ত সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে। সি ওয়েনহাই বলেন, চীনা কনসোর্টিয়াম গভীর গবেষণা ও পারস্পরিক পরামর্শের মাধ্যমে একটি আন্তরিক, সহযোগিতামূলক ও উভয়ের জন্য উপকারি কাজ করবে। এছাড়া দরপত্রে ব্যবসা ও প্রযুক্তিগত সহযোগিতার ভিশন নিয়ে স্পষ্ট ধারণা দেয়া হয়েছে।
ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক কেএএম মাজেদুর রহমান বলেন, গত ৩রা সেপ্টেম্বর চীনা কনসোর্টিয়াম অর্থ দিয়েছে এবং ৪ঠা সেপ্টেম্বর শেয়ার হস্তান্তর করা হয়েছে। এর মাধ্যমে ডিএসই আরো এগিয়ে যাবে। চীনা কনসোর্টিয়াম থেকে প্রাপ্ত অর্থ স্টেকহোল্ডাররা বাজারে বিনিয়োগ করলে ধারাবাহিকভাবে উন্নয়ন হবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি। তিনি জানান, চীনা কনসোর্টিয়াম থেকে প্রায় ৯৬২ কোটি টাকা পাওয়া গেছে। এরমধ্যে স্ট্যাম্প ডিউটিবাবদ সরকারকে ১৫ কোটি টাকা দেয়া হয়েছে। বাকি ৯৪৭ কোটি টাকা স্টেকহোল্ডারদের মধ্যে বিতরণ করা হবে। যা স্টেকহোল্ডাররা শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করবেন বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
উল্লেখ্য, গত ২৬শে আগস্ট বাংলাদেশ ব্যাংক চীনের সাংহাই ও সেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জ জোটকে নিটা একাউন্ট খোলার অনুমতি দেয়। এর আগে কৌশলগত বিনিয়োগকারী হিসেবে গত ১৪ই মে চীনা জোটের সঙ্গে চুক্তি সই করে ডিএসই। এর আগে ৩রা মে চীনা কনসোর্টিয়ামকে চূড়ান্ত অনুমোদন দেয় বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। চুক্তি অনুযায়ী, কৌশলগত বিনিয়োগকারী হিসেবে চীনা জোট ডিএসই’র ২৫ শতাংশ বা ৪৫ কোটি ৯ লাখ ৪৪ হাজার ১২৫টি শেয়ার কিনেছে তারা। এজন্য প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে ২১ টাকা দরে মোট ৯৬২ কোটি টাকা পরিশোধ করেছে সাংহাই ও সেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জ জোট। ডিএসইর শেয়ারের বিপরীতে চীনা জোটের দেয়া অর্থ ডিএসইর সদস্য ব্রোকারদের ভাগ করে দেয়া হবে। এর আগে অর্থ পরিশোধ এবং ডিএসই’র শেয়ার নিতে চীনা কনসোর্টিয়ামের ১১ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল ঢাকায় এসেছে।
No comments