কাজী জাফরের দাফনের বিষয়ে সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় পরিবার by হাবিবুর রহমান চৌধুরী
সাবেক
প্রধানমন্ত্রী, বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনের অধিকারী ও জাতীয় পার্টির (জাফর)
চেয়ারম্যান কাজী জাফর আহমেদের দাফন সম্পন্ন হবে শনিবার। কুমিল্লায় ৪টি
স্থানে জানাজা শেষে তাকে চৌদ্দগ্রাম কিংবা ঢাকায় জাতীয় কবরস্থানে (সরকারী
অনুমতি সাপেক্ষে) দাফন করা হবে। জাতীয় সংসদ ভবনের পাশে জাতীয় কবরস্থানে
তাকে দাফন করার ইচ্ছাপোষন করেছে তাঁর পরিবার। শনিবার বাদ আছর শেষ মুহূর্ত
পর্যন্ত তাঁর পরিবার সরকারের এ সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় থাকবে বলে জানা গেছে।
সরকার এতে অনুমতি না দিলে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের চিওড়া গ্রামে বাবা-মায়ের
কবরের পাশেই সমাহিত করা হবে কাজী জাফরকে।
শুক্রবার বিকালে ঢাকা সেল ফোনে এসব তথ্য জানান, কাজী জাফরের একান্ত সহকারী গোলাম মোস্তফা। তিনি জানান, ‘দেশের একজন সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে জাতীয় কবরস্থানে কাজী জাফরকে দাফনের বিষয়ে সরকার ইতিবাচক মনোভাব দেখিয়ে শিগগিরই আমাদেরকে সিদ্ধান্ত জানাবে বলে আশা করছি’। এ নিয়ে সরকারের উচ্চ মহলের আলাপ-আলোচনা চালানো হচ্ছে বলেও তিনি জানান। তবে শুক্রবার বিকাল ৪টায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত এ বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো ইতিবাচক সাড়া মিলেনি বলে জানা গেছে।
এর আগে শুক্রবার সকাল পৌনে ৯টার দিকে টঙ্গীর মিল গেইট, বেলা ১১টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা, বাদ জুমা বায়তুল মোকাররম মসজিদ এবং বাদ আছর গুলশান আজাদ মসজিদ প্রাঙ্গনে ৪র্থ জানাজা শেষে কাজী জাফরের মরদেহ তার গুলশানের বাসায় রাখা হয়।
আরো ৪টি জানাজা
এদিকে কাজী জাফরের দাফনের স্থান যেখানে হউক না কেন তাঁর রাজনৈতিক জেলা কুমিল্লায় শনিবার আরো ৪টি জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে প্রথম জানাজা শনিবার বেলা ১১টায় কুমিল্লা টাউন হল মাঠে, বেলা ১২ টায় ২য় জানাজা সদর দক্ষিণণ উপজেলার সুয়াগাজী, বাদ জোহর ৩য় জানাজা তাঁর নির্বাচনী এলাকা চৌদ্দগ্রাম হাইস্কুল মাঠে এবং সর্বশেষ ৪র্থ জানাজা গ্রামের বাড়ি চৌদ্দগ্রাম উপজেলার চিওড়া সরকারী কলেজ মাঠে অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকার জাতীয় কবরস্থানে দাফনে সরকারী অনমুতি না পেলে চিওড়া গ্রামে শনিবার বাদ আছর বাবা -মায়ের কবরের পাশেই তাকে সমাহিত করা হবে। শুক্রবার বিকালে এসব তথ্য জানিয়েছেন কাজী জাফরের একান্ত সহকারী গোলাম মোস্তফা। তিনি জানান, ‘আমরা আশাবাদী সংসদ ভবনের পাশে স্যারের (কাজী জাফরের) দাফনের বিষয়ে সরকার ইতিবাচক সিদ্ধান্ত দেবে।’
কাজী জাফরের মেয়ে রুনা আহমেদ অস্ট্রেলিয়া থেকে শুক্রবার রাত ১২ টার দিকে দেশে ফেরার কথা রয়েছে। গত বৃহস্পতিবার সকাল ৭টায় গুলশানের বাসায় হৃদরোগে আক্রান্ত হলে তাকে ঢাকার ইউনাইটেড হসপিটালে ভর্তির পর সকাল সাড়ে ৭টায় ডাক্তার তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
শুক্রবার বিকালে ঢাকা সেল ফোনে এসব তথ্য জানান, কাজী জাফরের একান্ত সহকারী গোলাম মোস্তফা। তিনি জানান, ‘দেশের একজন সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে জাতীয় কবরস্থানে কাজী জাফরকে দাফনের বিষয়ে সরকার ইতিবাচক মনোভাব দেখিয়ে শিগগিরই আমাদেরকে সিদ্ধান্ত জানাবে বলে আশা করছি’। এ নিয়ে সরকারের উচ্চ মহলের আলাপ-আলোচনা চালানো হচ্ছে বলেও তিনি জানান। তবে শুক্রবার বিকাল ৪টায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত এ বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো ইতিবাচক সাড়া মিলেনি বলে জানা গেছে।
এর আগে শুক্রবার সকাল পৌনে ৯টার দিকে টঙ্গীর মিল গেইট, বেলা ১১টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা, বাদ জুমা বায়তুল মোকাররম মসজিদ এবং বাদ আছর গুলশান আজাদ মসজিদ প্রাঙ্গনে ৪র্থ জানাজা শেষে কাজী জাফরের মরদেহ তার গুলশানের বাসায় রাখা হয়।
আরো ৪টি জানাজা
এদিকে কাজী জাফরের দাফনের স্থান যেখানে হউক না কেন তাঁর রাজনৈতিক জেলা কুমিল্লায় শনিবার আরো ৪টি জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে প্রথম জানাজা শনিবার বেলা ১১টায় কুমিল্লা টাউন হল মাঠে, বেলা ১২ টায় ২য় জানাজা সদর দক্ষিণণ উপজেলার সুয়াগাজী, বাদ জোহর ৩য় জানাজা তাঁর নির্বাচনী এলাকা চৌদ্দগ্রাম হাইস্কুল মাঠে এবং সর্বশেষ ৪র্থ জানাজা গ্রামের বাড়ি চৌদ্দগ্রাম উপজেলার চিওড়া সরকারী কলেজ মাঠে অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকার জাতীয় কবরস্থানে দাফনে সরকারী অনমুতি না পেলে চিওড়া গ্রামে শনিবার বাদ আছর বাবা -মায়ের কবরের পাশেই তাকে সমাহিত করা হবে। শুক্রবার বিকালে এসব তথ্য জানিয়েছেন কাজী জাফরের একান্ত সহকারী গোলাম মোস্তফা। তিনি জানান, ‘আমরা আশাবাদী সংসদ ভবনের পাশে স্যারের (কাজী জাফরের) দাফনের বিষয়ে সরকার ইতিবাচক সিদ্ধান্ত দেবে।’
কাজী জাফরের মেয়ে রুনা আহমেদ অস্ট্রেলিয়া থেকে শুক্রবার রাত ১২ টার দিকে দেশে ফেরার কথা রয়েছে। গত বৃহস্পতিবার সকাল ৭টায় গুলশানের বাসায় হৃদরোগে আক্রান্ত হলে তাকে ঢাকার ইউনাইটেড হসপিটালে ভর্তির পর সকাল সাড়ে ৭টায় ডাক্তার তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
No comments