আফ্রিদি ওভাবে বলেননি
শহীদ আফ্রিদিকে উদ্ধৃত করে আগের দিন গণমাধ্যমে খবর বেরোয়, পাকিস্তান অধিনায়ক ভারতীয়দের বলেছেন, ‘ওরা বড় হূদয়ের নয়।’ সামা নিউজ চ্যানেলে আফ্রিদি ভারতীয় ব্যাটসম্যান গৌতম গম্ভীরের মন্তব্যেরও সমালোচনা করেছেন বলে খবর বেরিয়েছিল কাগজে।
কিন্তু কাল ভারতের ‘এনডিটিভি’কে আফ্রিদি বলেছেন, তাঁর আসল বক্তব্য অন্যভাবে উপস্থাপিত হয়েছে। তিনি মোটেও ভারত-বিদ্বেষী নন। ছিলেনও না। ‘আমি ভারতে ক্রিকেট খেলাটা উপভোগ করি এবং ভারতীয়দের ভালোবাসি। ভারতীয় সমর্থকদের কাছ থেকে আমি সব সময়ই প্রচুর ভালোবাসা এবং স্নেহ পেয়েছি। গণমাধ্যমের প্রতি আমার অনুরোধ, আরও ইতিবাচক ভূমিকা পালন করুন। গণমাধ্যম ছোট বিষয়গুলো বড় বানাতে ওস্তাদ। এটা লজ্জার। আমি সব সময়ই ইন্দো-পাক সম্পর্কটাকে উন্নত করার চেষ্টা করি। আমি যা বলেছি, সেটা অন্যভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে সময় নষ্ট করার মানে হয় না।’
আফ্রিদির এই দ্বিতীয় বক্তব্য পৌঁছানোর আগেই ভারতীয় ক্রিকেটাররা পাল্টা জবাব দিতে শুরু করেছেন। ক্ষুব্ধ হরভজন সিং যেমন বলছেন, ‘ভারতীয়রা বড় হূদয়ের না হলে তারাও সম্পর্কটা উন্নতি করতে পারবে না। আমি মনে করি, এটা অবিবেচনাপ্রসূত মন্তব্য। সে এই দেশের প্রতি যে আচরণ করেছে তাতে এটা পরস্পরের প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা অর্জনে সাহায্য করবে না।’
এই বিতর্ক এক পাশে রেখে আফ্রিদিকে অবশ্য এখন প্রস্তুতি নিতে হচ্ছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরের জন্য। ব্যক্তিগত কারণে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে যাবেন না বলে জানালেও সিদ্ধান্ত পাল্টে ক্যারিবীয় সফরে যাচ্ছেন আফ্রিদি। গতকালই তাঁর লাহোর গিয়ে নির্বাচকদের সঙ্গে বৈঠক করার কথা।
‘আমি এই সফরে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। কারণ, আমি কয়েকটা দিন বিরতি নিতে চেয়েছিলাম। কিন্তু কয়েকজন সাবেক ক্রিকেটার, আমার পরিবার এবং বন্ধুরা চায়, আমি যেন সিদ্ধান্তটা পরিবর্তন করি। আমি বিরতি নিতে চেয়েছিলাম আমার বাবার শারীরিক অবস্থা ভালো না থাকায়। কিন্তু বাবা আমাকে দলের সঙ্গেই থাকতে বলেছেন।’
দলে স্থায়ীভাবে একজন ব্যাটিং কোচ চান আফ্রিদি। বিশ্বকাপে শীর্ষ রানসংগ্রাহকের ২০ জনের তালিকায় নেই কোনো পাকিস্তানি। আফ্রিদি বলেছেন, ‘বিশ্বকাপে আমাদের ভয় ছিল ব্যাটিং নিয়ে। সেমিফাইনালে সেই ভয়টা সত্য হয়েছে। আমি মনে করি, আমাদের একজন ব্যাটিং কোচ দরকার, যিনি ব্যাটসম্যানদের দিকনির্দেশনা দেবেন।’ সম্ভাব্য একটা নামও বলছেন আফ্রিদি, ‘ব্যাটসম্যানদের সাহায্য করার জন্য আমরা জাভেদ মিয়াঁদাদকে নেওয়ার চেষ্টা করছি।’
এদিকে কামরান আকমলের বদলে নতুন উইকেটরক্ষক নেওয়ার দাবি উঠেছে পাকিস্তানে। কোচ ওয়াকার ইউনুসও ওই দাবির পক্ষে, ‘পাকিস্তান দলে একজন তরুণ উইকেটরক্ষক দরকার, যে আগামী কয়েক বছর দায়িত্বটা পালন করবে।’
কিন্তু কাল ভারতের ‘এনডিটিভি’কে আফ্রিদি বলেছেন, তাঁর আসল বক্তব্য অন্যভাবে উপস্থাপিত হয়েছে। তিনি মোটেও ভারত-বিদ্বেষী নন। ছিলেনও না। ‘আমি ভারতে ক্রিকেট খেলাটা উপভোগ করি এবং ভারতীয়দের ভালোবাসি। ভারতীয় সমর্থকদের কাছ থেকে আমি সব সময়ই প্রচুর ভালোবাসা এবং স্নেহ পেয়েছি। গণমাধ্যমের প্রতি আমার অনুরোধ, আরও ইতিবাচক ভূমিকা পালন করুন। গণমাধ্যম ছোট বিষয়গুলো বড় বানাতে ওস্তাদ। এটা লজ্জার। আমি সব সময়ই ইন্দো-পাক সম্পর্কটাকে উন্নত করার চেষ্টা করি। আমি যা বলেছি, সেটা অন্যভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে সময় নষ্ট করার মানে হয় না।’
আফ্রিদির এই দ্বিতীয় বক্তব্য পৌঁছানোর আগেই ভারতীয় ক্রিকেটাররা পাল্টা জবাব দিতে শুরু করেছেন। ক্ষুব্ধ হরভজন সিং যেমন বলছেন, ‘ভারতীয়রা বড় হূদয়ের না হলে তারাও সম্পর্কটা উন্নতি করতে পারবে না। আমি মনে করি, এটা অবিবেচনাপ্রসূত মন্তব্য। সে এই দেশের প্রতি যে আচরণ করেছে তাতে এটা পরস্পরের প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা অর্জনে সাহায্য করবে না।’
এই বিতর্ক এক পাশে রেখে আফ্রিদিকে অবশ্য এখন প্রস্তুতি নিতে হচ্ছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরের জন্য। ব্যক্তিগত কারণে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে যাবেন না বলে জানালেও সিদ্ধান্ত পাল্টে ক্যারিবীয় সফরে যাচ্ছেন আফ্রিদি। গতকালই তাঁর লাহোর গিয়ে নির্বাচকদের সঙ্গে বৈঠক করার কথা।
‘আমি এই সফরে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। কারণ, আমি কয়েকটা দিন বিরতি নিতে চেয়েছিলাম। কিন্তু কয়েকজন সাবেক ক্রিকেটার, আমার পরিবার এবং বন্ধুরা চায়, আমি যেন সিদ্ধান্তটা পরিবর্তন করি। আমি বিরতি নিতে চেয়েছিলাম আমার বাবার শারীরিক অবস্থা ভালো না থাকায়। কিন্তু বাবা আমাকে দলের সঙ্গেই থাকতে বলেছেন।’
দলে স্থায়ীভাবে একজন ব্যাটিং কোচ চান আফ্রিদি। বিশ্বকাপে শীর্ষ রানসংগ্রাহকের ২০ জনের তালিকায় নেই কোনো পাকিস্তানি। আফ্রিদি বলেছেন, ‘বিশ্বকাপে আমাদের ভয় ছিল ব্যাটিং নিয়ে। সেমিফাইনালে সেই ভয়টা সত্য হয়েছে। আমি মনে করি, আমাদের একজন ব্যাটিং কোচ দরকার, যিনি ব্যাটসম্যানদের দিকনির্দেশনা দেবেন।’ সম্ভাব্য একটা নামও বলছেন আফ্রিদি, ‘ব্যাটসম্যানদের সাহায্য করার জন্য আমরা জাভেদ মিয়াঁদাদকে নেওয়ার চেষ্টা করছি।’
এদিকে কামরান আকমলের বদলে নতুন উইকেটরক্ষক নেওয়ার দাবি উঠেছে পাকিস্তানে। কোচ ওয়াকার ইউনুসও ওই দাবির পক্ষে, ‘পাকিস্তান দলে একজন তরুণ উইকেটরক্ষক দরকার, যে আগামী কয়েক বছর দায়িত্বটা পালন করবে।’
No comments