‘সেবিকার সঙ্গে গাদ্দাফির অবৈধ সম্পর্ক ছিল না’
ইউক্রেনের একজন সেবিকা লিবিয়ার নেতা মুয়াম্মার গাদ্দাফির রক্ষিতা ছিলেন বলে যে গুজব ছড়িয়ে পড়েছে, তা নাকচ করে দিয়েছেন গাদ্দাফির অপর একজন সেবিকা। এই সেবিকা গতকাল মঙ্গলবার বলেন, গাদ্দাফিকে তাঁরা ‘পাপা’ বলে ডাকতেন এবং লিবিয়ার এই নেতা তাঁর কর্মীদের প্রতিবছর সোনার ঘড়ি উপহার দিতেন।
রাশিয়ার বহুল প্রচারিত সংবাদপত্র কমসোমোলস্কায়া প্রাভদাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে গাদ্দাফির সেবিকা ওকসানা বালিনস্কায়া এসব কথা বলেন। যে সেবিকাকে গাদ্দাফির রক্ষিতা হিসেবে বর্ণনা করা হচ্ছে, তাঁর নাম গালিনা কোলোতনাইতস্কা।
ওকসানা বালিনস্কায়া বলেন, অন্য সেবিকারা যে কাজ করতেন, কোলোতনাইতস্কা ঠিক একই কাজ করতেন। তিনি দাবি করেন, গাদ্দাফির সঙ্গে কোলোতনাইতস্কার কথিত সম্পর্কের বিষয়ে যে খবর বেরিয়েছে, তা সত্য নয়।
বালিনস্কায়া বলেন, ‘তারা গালিনা কোলোতনাইতস্কা সম্পর্কে যা লিখেছে, তা বানানো গল্প।’ তিনি বলেন, প্রতিবছর নিজের ক্ষমতা গ্রহণের বার্ষিকীতে গাদ্দাফি তাঁর কর্মীদের সোনার ঘড়ি উপহার দিতেন।
বালিনস্কায়া বলেন, গাদ্দাফি একজন সহূদয় ব্যক্তি। বিদেশ সফরের সময় তাঁর নির্দেশে সেবিকাদের ভাতা দেওয়া হতো, যাতে সেবিকারা কেনাকাটা করতে পারেন। তিনি বলেন, তাঁরা গাদ্দাফিকে ‘পাপা’ বা ‘বাবা’ বলে ডাকতেন।
বালিনস্কায়া বলেন, তিনি লিবিয়ায় সেবিকা হিসেবে কাজ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। তবে তিনি জানতেন না যে গাদ্দাফির সেবিকা হিসেবে কাজ করতে যাচ্ছেন। গাদ্দাফি যখন ব্যক্তিগতভাবে নতুন নিয়োগ পাওয়া সেবিকাদের অভ্যর্থনা জানাতে আসেন, তখনই তাঁরা বিষয়টি জানতে পারেন।
লিবিয়ায় গাদ্দাফির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ শুরু হওয়ার পর ফেব্রুয়ারি মাসে লিবিয়া ত্যাগ করেন কোলোতনাইতস্কা।
রাশিয়ার বহুল প্রচারিত সংবাদপত্র কমসোমোলস্কায়া প্রাভদাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে গাদ্দাফির সেবিকা ওকসানা বালিনস্কায়া এসব কথা বলেন। যে সেবিকাকে গাদ্দাফির রক্ষিতা হিসেবে বর্ণনা করা হচ্ছে, তাঁর নাম গালিনা কোলোতনাইতস্কা।
ওকসানা বালিনস্কায়া বলেন, অন্য সেবিকারা যে কাজ করতেন, কোলোতনাইতস্কা ঠিক একই কাজ করতেন। তিনি দাবি করেন, গাদ্দাফির সঙ্গে কোলোতনাইতস্কার কথিত সম্পর্কের বিষয়ে যে খবর বেরিয়েছে, তা সত্য নয়।
বালিনস্কায়া বলেন, ‘তারা গালিনা কোলোতনাইতস্কা সম্পর্কে যা লিখেছে, তা বানানো গল্প।’ তিনি বলেন, প্রতিবছর নিজের ক্ষমতা গ্রহণের বার্ষিকীতে গাদ্দাফি তাঁর কর্মীদের সোনার ঘড়ি উপহার দিতেন।
বালিনস্কায়া বলেন, গাদ্দাফি একজন সহূদয় ব্যক্তি। বিদেশ সফরের সময় তাঁর নির্দেশে সেবিকাদের ভাতা দেওয়া হতো, যাতে সেবিকারা কেনাকাটা করতে পারেন। তিনি বলেন, তাঁরা গাদ্দাফিকে ‘পাপা’ বা ‘বাবা’ বলে ডাকতেন।
বালিনস্কায়া বলেন, তিনি লিবিয়ায় সেবিকা হিসেবে কাজ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। তবে তিনি জানতেন না যে গাদ্দাফির সেবিকা হিসেবে কাজ করতে যাচ্ছেন। গাদ্দাফি যখন ব্যক্তিগতভাবে নতুন নিয়োগ পাওয়া সেবিকাদের অভ্যর্থনা জানাতে আসেন, তখনই তাঁরা বিষয়টি জানতে পারেন।
লিবিয়ায় গাদ্দাফির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ শুরু হওয়ার পর ফেব্রুয়ারি মাসে লিবিয়া ত্যাগ করেন কোলোতনাইতস্কা।
No comments