ধোনিতে মুগ্ধ গিলক্রিস্ট
অ্যাডাম গিলক্রিস্টের আইপিএল স্বপ্নযাত্রা এবার ভিন্নমাত্রা পেয়েছে। ক্যারিয়ারের শেষে বড় বড় তারকারা যেখানে ভারতের ঘরোয়া এই টি-টোয়েন্টি আসরে ব্রাত্যজনে পরিণত সেখানে গিলক্রিস্টকে এবার নতুনভাবে কিনেছে প্রীতি জিনতার কিংস ইলেভেন পাঞ্জাব। গত জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত এ আসরের নিলামে অস্ট্রেলিয়ার এই সাবেক মহাতারকা বিক্রি হয়েছেন নয় লাখ মার্কিন ডলারে। সৌরভ গাঙ্গুলি ও ক্রিস গেইল কিছুটা ঈর্ষান্বিত হলেও হতে পারেন। গত বছর ডেকান চার্জার্সকে চ্যাম্পিয়ন করার পুরস্কারটা খুব ভালোভাবেই পেয়েছেন গিলক্রিস্ট।
অস্ট্রেলিয়া দলকে কখনোই নেতৃত্ব দেননি। বরং প্রথমে স্টিভ ওয়াহ ও পরে রিকি পন্টিংয়ের অধীনে নির্ভার থেকেই খেলে গেছেন প্রতিপক্ষকে দুমড়ে-মুচড়ে দেওয়া অজস্র ইনিংস। ব্যাটের পাশাপাশি উইকেট রক্ষার দস্তানা হাতে পড়ে দেশকে এনে দিয়েছেন একের পর এক ডিসমিসাল। একসময়ে শেন ওয়ার্নের সঙ্গে তাঁর জুটিটা তো ইতিমধ্যেই ক্রিকেটে কিংবদন্তিতে পরিণত।
নিজের সঙ্গে সাদৃশ্য বলেই কি না ভারতের বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনির দিকে সব সময়ই আলাদা দৃষ্টি ‘গিলি’র। তিনি বলেছেন, ‘ধোনির সাফল্যের সবচেয়ে বড় কারণ, তিনি যেকোনো পরিস্থিতিতে নিজের মাথা ঠান্ডা রাখতে পারেন।’ ধোনিকে তিনি একজন ‘দুর্দান্ত খেলোয়াড়’ ও ‘চিন্তাশীল’ হিসেবে অভিহিত করেছেন।
মহেন্দ্র সিং ধোনি যেকোনো চাপের মুখে দলের স্বার্থে দুর্দান্ত সব সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে মনে করেন গিলক্রিস্ট। ‘ধোনি কখনোই দলের স্বার্থে সাহসী সব সিদ্ধান্ত নিতে পিছপা হয় না।’ গিলক্রিস্টের অভিমত।
বিশ্বকাপের ফাইনালে ইনফর্ম যুবরাজ সিংকে পরে নামিয়ে ব্যাট হাতে ধোনির নিজেরই নেমে পড়াটাকে এমনই এক সিদ্ধান্ত বলে মনে করেন গিলক্রিস্ট। তাঁর মতে, ‘ফাইনালে ধোনি যদি ব্যর্থ হতো, তাহলে সে দারুণ সমালোচিত হতো। কিন্তু, সবকিছুকে উপেক্ষা করে দলের প্রয়োজনে একজন কান্ডারির মতোই সে আগে নেমেছে। আর নেমে সে কী করেছে, তা তো সবারই জানা।’
ফাইনালে ধোনি চাপের মুখে চ্যাম্পিয়ন স্পিনার মুত্তিয়া মুরালিধরনকে যেভাবে মোকাবিলা করেছেন, তাও গিলক্রিস্টের সপ্রশংস দৃষ্টি এড়ায়নি।
ধোনির বৃহস্পতিকে তুঙ্গে বলাই যায়, বিশ্বকাপ জিতলেন, গিলক্রিস্টের মতো তারকার স্তুতিও এখন তাঁর পিছু ছাড়ছে না।
অস্ট্রেলিয়া দলকে কখনোই নেতৃত্ব দেননি। বরং প্রথমে স্টিভ ওয়াহ ও পরে রিকি পন্টিংয়ের অধীনে নির্ভার থেকেই খেলে গেছেন প্রতিপক্ষকে দুমড়ে-মুচড়ে দেওয়া অজস্র ইনিংস। ব্যাটের পাশাপাশি উইকেট রক্ষার দস্তানা হাতে পড়ে দেশকে এনে দিয়েছেন একের পর এক ডিসমিসাল। একসময়ে শেন ওয়ার্নের সঙ্গে তাঁর জুটিটা তো ইতিমধ্যেই ক্রিকেটে কিংবদন্তিতে পরিণত।
নিজের সঙ্গে সাদৃশ্য বলেই কি না ভারতের বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনির দিকে সব সময়ই আলাদা দৃষ্টি ‘গিলি’র। তিনি বলেছেন, ‘ধোনির সাফল্যের সবচেয়ে বড় কারণ, তিনি যেকোনো পরিস্থিতিতে নিজের মাথা ঠান্ডা রাখতে পারেন।’ ধোনিকে তিনি একজন ‘দুর্দান্ত খেলোয়াড়’ ও ‘চিন্তাশীল’ হিসেবে অভিহিত করেছেন।
মহেন্দ্র সিং ধোনি যেকোনো চাপের মুখে দলের স্বার্থে দুর্দান্ত সব সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে মনে করেন গিলক্রিস্ট। ‘ধোনি কখনোই দলের স্বার্থে সাহসী সব সিদ্ধান্ত নিতে পিছপা হয় না।’ গিলক্রিস্টের অভিমত।
বিশ্বকাপের ফাইনালে ইনফর্ম যুবরাজ সিংকে পরে নামিয়ে ব্যাট হাতে ধোনির নিজেরই নেমে পড়াটাকে এমনই এক সিদ্ধান্ত বলে মনে করেন গিলক্রিস্ট। তাঁর মতে, ‘ফাইনালে ধোনি যদি ব্যর্থ হতো, তাহলে সে দারুণ সমালোচিত হতো। কিন্তু, সবকিছুকে উপেক্ষা করে দলের প্রয়োজনে একজন কান্ডারির মতোই সে আগে নেমেছে। আর নেমে সে কী করেছে, তা তো সবারই জানা।’
ফাইনালে ধোনি চাপের মুখে চ্যাম্পিয়ন স্পিনার মুত্তিয়া মুরালিধরনকে যেভাবে মোকাবিলা করেছেন, তাও গিলক্রিস্টের সপ্রশংস দৃষ্টি এড়ায়নি।
ধোনির বৃহস্পতিকে তুঙ্গে বলাই যায়, বিশ্বকাপ জিতলেন, গিলক্রিস্টের মতো তারকার স্তুতিও এখন তাঁর পিছু ছাড়ছে না।
No comments