নাৎসিরা বিষপ্রয়োগে মিত্রবাহিনীর সেনাদের মারতে চেয়েছিল
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে শত্রুপক্ষের সেনাদের বিষাক্ত কফি, চকলেট ও সিগারেট দিয়ে হত্যার পরিকল্পনা করেছিল নাৎসি বাহিনী। মুক্ত ইউরোপে সন্ত্রাসবাদী অভিযানের অংশ হিসেবে ওই পরিকল্পনা করা হয়। ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৫-এর প্রকাশিত নতুন নথিপত্র থেকে এ কথা জানা যায়।
নথি বলছে, হাতব্যাগের আয়নায় লুকানো বিপজ্জনক জীবাণু ব্যবহার করে মিত্রবাহিনীর জ্যেষ্ঠ কমান্ডারদের হত্যার জন্য নারী গোয়েন্দা পাঠানো হয়েছিল। এতে বলা হয়, জার্মানের আটক গোয়েন্দারা জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছিলেন, সিকিউরিটি সার্ভিস আরএসএইচএর একটি ইউনিট গুপ্তহত্যা ও বিষপ্রয়োগের মাধ্যমে প্রতিপক্ষ ইঙ্গ-মার্কিন নেতৃত্বাধীন মিত্রপক্ষের দেশগুলোতে নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডের পরিকল্পনা করছিল।
যেসব জার্মান গোয়েন্দার কাছ থেকে এসব তথ্য পাওয়া গেছে, তাঁদের মধ্যে একজন নারীও ছিলেন। ১৯৪৫ সালের মার্চে প্যারাস্যুট দিয়ে ফ্রান্সের একটি স্থানে অবতরণ করেন তাঁরা।
জার্মান গোয়েন্দারা জিজ্ঞাসাবাদে বলেছিলেন, তাঁদের সহকর্মীরা বিভিন্ন ধরনের বিষ বহন করছেন। তাঁদের কাছে বিষ মাখানো অ্যাসপিরিন ট্যাবলেট ছিল। কেউ বিষাক্ত ওই ট্যাবলেট খেলে মিনিট দশেকের মধ্যেই তার মৃত্যু ঘটবে।
নাৎসিদের পরিকল্পনা ছিল এ রকম, বিশেষভাবে তৈরি সিগারেট খাওয়ার পর শুরু হবে মাথাব্যথা। এরপর তাকে অ্যাসপিরিন ওষুধ খেতে রাজি করানো হবে। প্রকাশিত নথিপত্রে বলা হয়, দায়িত্বপ্রাপ্ত গোয়েন্দাও ধূমপান করবেন। কিন্তু তিনি খাবেন কৌটা থেকে একটি বিষমুক্ত অ্যাসপিরিন।
এ ছাড়া দরজার হাতল, বই ও টেবিলে বিষ মাখানো পাউডার মেখে দেওয়ার পরিকল্পনাও করেছিল জার্মানরা।
নথি বলছে, হাতব্যাগের আয়নায় লুকানো বিপজ্জনক জীবাণু ব্যবহার করে মিত্রবাহিনীর জ্যেষ্ঠ কমান্ডারদের হত্যার জন্য নারী গোয়েন্দা পাঠানো হয়েছিল। এতে বলা হয়, জার্মানের আটক গোয়েন্দারা জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছিলেন, সিকিউরিটি সার্ভিস আরএসএইচএর একটি ইউনিট গুপ্তহত্যা ও বিষপ্রয়োগের মাধ্যমে প্রতিপক্ষ ইঙ্গ-মার্কিন নেতৃত্বাধীন মিত্রপক্ষের দেশগুলোতে নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডের পরিকল্পনা করছিল।
যেসব জার্মান গোয়েন্দার কাছ থেকে এসব তথ্য পাওয়া গেছে, তাঁদের মধ্যে একজন নারীও ছিলেন। ১৯৪৫ সালের মার্চে প্যারাস্যুট দিয়ে ফ্রান্সের একটি স্থানে অবতরণ করেন তাঁরা।
জার্মান গোয়েন্দারা জিজ্ঞাসাবাদে বলেছিলেন, তাঁদের সহকর্মীরা বিভিন্ন ধরনের বিষ বহন করছেন। তাঁদের কাছে বিষ মাখানো অ্যাসপিরিন ট্যাবলেট ছিল। কেউ বিষাক্ত ওই ট্যাবলেট খেলে মিনিট দশেকের মধ্যেই তার মৃত্যু ঘটবে।
নাৎসিদের পরিকল্পনা ছিল এ রকম, বিশেষভাবে তৈরি সিগারেট খাওয়ার পর শুরু হবে মাথাব্যথা। এরপর তাকে অ্যাসপিরিন ওষুধ খেতে রাজি করানো হবে। প্রকাশিত নথিপত্রে বলা হয়, দায়িত্বপ্রাপ্ত গোয়েন্দাও ধূমপান করবেন। কিন্তু তিনি খাবেন কৌটা থেকে একটি বিষমুক্ত অ্যাসপিরিন।
এ ছাড়া দরজার হাতল, বই ও টেবিলে বিষ মাখানো পাউডার মেখে দেওয়ার পরিকল্পনাও করেছিল জার্মানরা।
No comments