টেন্ডুলকারের ভাবনায় শুধুই বর্তমান
ক্যারিয়ারে একমাত্র অতৃপ্তি হয়ে থাকা বিশ্বকাপ জিতেছেন। অনেকেই মনে করেছিলেন ওয়ানডে ক্রিকেটটা এবার ছেড়ে দিতে পারেন শচীন টেন্ডুলকার। কিন্তু বিশ্বকাপ জয়ের আনন্দের মধ্যেই টেন্ডুলকার জানিয়ে দিয়েছেন, টেস্টের সঙ্গে ওয়ানডে ক্রিকেটও চালিয়ে যাবেন। স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠছে তাহলে কি ২০১৫ বিশ্ব্বকাপও খেলবেন টেন্ডুলকার? উত্তরে টেন্ডুলকার বলছেন, তিনি মনে করেন না ২০১৫ বিশ্বকাপ খেলতে পারবেন।
এই এপ্রিলেই পূর্ণ হবে ৩৮। ২০১৫ বিশ্বকাপ আসতে আসতে পৌঁছে যাবেন ৪২-এ। ক্রিকেটীয় সামর্থ্য থাকলেও বয়স যে একটা দেয়াল হয়ে দাঁড়াবে সেটা ঠিকই অনুমান করতে পারছেন টেন্ডুলকার।
আজন্ম স্বপ্ন বিশ্বকাপ জয়ের আনন্দে এখন প্রতিটি মুহূর্তই তাঁর কাছে রঙিন। বিজয়ানন্দ তাই টেন্ডুলকার ভাগ করে নিচ্ছেন সবার সঙ্গে। ‘আপনি কি ২০১৫ বিশ্বকাপের দিকে তাকিয়ে আছেন?’—ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ডিএনএর এই প্রশ্নে টেন্ডুলকারের উত্তর, ‘আমি অত দূর ভাবছি না। আমি মনে করি না, ২০১৫ বিশ্বকাপ খেলতে পারব। আমি পুরোপুরি এই বিশ্বকাপ নিয়েই ভাবছিলাম। ভবিষ্যৎ নিয়ে এখনই কিছু ভাবতে চাই না।’
বিশ্বকাপ ট্রফি হাতে উল্লাসে ফেঠে পড়া, এই স্বপ্নটা টেন্ডুলকার কখন থেকে দেখছেন জানেন? ২০০৭ বিশ্বকাপে বিধ্বস্ত হওয়ার পরই! টেন্ডুলকার বলেছেন, ‘২০০৭ বিশ্বকাপে হারের পর থেকেই আমি এই (বিশ্বকাপ জয়) স্বপ্নটা দেখতে শুরু করি। আমি এটাকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছিলাম।’
বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার কাছে হেরে ২০০৭ বিশ্বকাপের প্রথম রাউন্ড থেকেই বিদায় নিয়েছিল ভারত। মুম্বাইভিত্তিক পত্রিকা মিড ডেকে টেন্ডুলকার বলেছেন, ‘যখন আমরা জানতে পারলাম, পরের আসরটি (বিশ্বকাপ) হবে ভারতে এবং ফাইনাল হবে মুম্বাইয়ে, তখনই আমি অনুভব করতে শুরু করি, এটা হবে সেই জায়গা যেখানে আমরা ট্রফি উঁচিয়ে ধরব।’
টেন্ডুলকারের স্বপ্ন সত্যি হয়েছে গত শনিবার, মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে। ফাইনালে শ্রীলঙ্কাকে ৫ উইকেটে হারানোর পর। ২০০৭ বিশ্বকাপের প্রথম রাউন্ড থেকে বিদায়ে টেন্ডুলকারও হতাশ হয়ে পড়েছিলেন, এই জীবনে হয়তো আর বিশ্বকাপ জয়ের স্বাদ পাওয়া হবে না। এই শুভক্ষণে টেন্ডুলকারের মনে পড়ছে ফেলে আসা সেই হতাশাময় দিনের কথা, ‘ওটা ছিল সত্যিই কঠিন এক সময়। ওই সময় আমার পরিবার এবং বন্ধুরা আমাকে সমর্থন দিয়ে গেছে। সম্ভবত এটা ছিল আমার ক্যারিয়ারের সবচেয়ে কঠিন সময়। আমি সত্যিই মনোবল হারিয়ে ফেলেছিলাম।
এই এপ্রিলেই পূর্ণ হবে ৩৮। ২০১৫ বিশ্বকাপ আসতে আসতে পৌঁছে যাবেন ৪২-এ। ক্রিকেটীয় সামর্থ্য থাকলেও বয়স যে একটা দেয়াল হয়ে দাঁড়াবে সেটা ঠিকই অনুমান করতে পারছেন টেন্ডুলকার।
আজন্ম স্বপ্ন বিশ্বকাপ জয়ের আনন্দে এখন প্রতিটি মুহূর্তই তাঁর কাছে রঙিন। বিজয়ানন্দ তাই টেন্ডুলকার ভাগ করে নিচ্ছেন সবার সঙ্গে। ‘আপনি কি ২০১৫ বিশ্বকাপের দিকে তাকিয়ে আছেন?’—ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ডিএনএর এই প্রশ্নে টেন্ডুলকারের উত্তর, ‘আমি অত দূর ভাবছি না। আমি মনে করি না, ২০১৫ বিশ্বকাপ খেলতে পারব। আমি পুরোপুরি এই বিশ্বকাপ নিয়েই ভাবছিলাম। ভবিষ্যৎ নিয়ে এখনই কিছু ভাবতে চাই না।’
বিশ্বকাপ ট্রফি হাতে উল্লাসে ফেঠে পড়া, এই স্বপ্নটা টেন্ডুলকার কখন থেকে দেখছেন জানেন? ২০০৭ বিশ্বকাপে বিধ্বস্ত হওয়ার পরই! টেন্ডুলকার বলেছেন, ‘২০০৭ বিশ্বকাপে হারের পর থেকেই আমি এই (বিশ্বকাপ জয়) স্বপ্নটা দেখতে শুরু করি। আমি এটাকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছিলাম।’
বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার কাছে হেরে ২০০৭ বিশ্বকাপের প্রথম রাউন্ড থেকেই বিদায় নিয়েছিল ভারত। মুম্বাইভিত্তিক পত্রিকা মিড ডেকে টেন্ডুলকার বলেছেন, ‘যখন আমরা জানতে পারলাম, পরের আসরটি (বিশ্বকাপ) হবে ভারতে এবং ফাইনাল হবে মুম্বাইয়ে, তখনই আমি অনুভব করতে শুরু করি, এটা হবে সেই জায়গা যেখানে আমরা ট্রফি উঁচিয়ে ধরব।’
টেন্ডুলকারের স্বপ্ন সত্যি হয়েছে গত শনিবার, মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে। ফাইনালে শ্রীলঙ্কাকে ৫ উইকেটে হারানোর পর। ২০০৭ বিশ্বকাপের প্রথম রাউন্ড থেকে বিদায়ে টেন্ডুলকারও হতাশ হয়ে পড়েছিলেন, এই জীবনে হয়তো আর বিশ্বকাপ জয়ের স্বাদ পাওয়া হবে না। এই শুভক্ষণে টেন্ডুলকারের মনে পড়ছে ফেলে আসা সেই হতাশাময় দিনের কথা, ‘ওটা ছিল সত্যিই কঠিন এক সময়। ওই সময় আমার পরিবার এবং বন্ধুরা আমাকে সমর্থন দিয়ে গেছে। সম্ভবত এটা ছিল আমার ক্যারিয়ারের সবচেয়ে কঠিন সময়। আমি সত্যিই মনোবল হারিয়ে ফেলেছিলাম।
No comments