গ্রামীণফোনের গ্রাহক এখন দুই কোটি ৩৩ লাখ
গত বছরের শেষ প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) গ্রামীণফোনের গ্রাহক বেড়েছে ১৩ লাখ। ফলে ২০০৯ সালের শেষে গ্রাহকসংখ্যা হয়েছে দুই কোটি ৩৩ লাখ। এই সময়ে এসে বাজারে গ্রামীণফোনের অংশীদারি দাঁড়িয়েছে ৪৪ শতাংশ। গতকাল মঙ্গলবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে গ্রামীণফোন লিমিটেড এসব তথ্য জানায়।
এতে আরও বলা হয়েছে, গত বছরের তৃতীয় প্রান্তিকের তুলনায় চতুর্থ প্রান্তিকে মোট রাজস্ব বেড়েছে ১ দশমিক ৩০ শতাংশ। এককালীন সমন্বয় বাদে এই প্রান্তিকে কর পরিশোধের পর নিট মুনাফা হয়েছে ২৩৫ কোটি টাকা।
বিজ্ঞপ্তিতে গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ওডভার হেসজেডাল বলেন, ‘সিম ট্যাক্স এখনো এই শিল্পের জন্য ও দেশে টেলিফোনের ব্যবহার বৃদ্ধির ক্ষেত্রে বড় ধরনের বাধা। কারণ যখনই কোম্পানি এই করের ওপর ভর্তুকি দিয়েছে, তখনই গ্রাহকসংখ্যা দ্রুত বেড়েছে।’
২০০৮ সালের একই সময়ে অর্জিত রাজস্বের (এককালীন বকেয়া আন্তসংযোগ রাজস্ব বাদে) তুলনায় গত বছরের রাজস্ব ২ দশমিক ৬০ শতাংশ বেড়ে এক হাজার ৬৭৫ কোটি টাকা হয়েছে।
গত বছর ১৬ নভেম্বরে ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে গ্রামীণফোনের শেয়ার লেনদেন শুরু হয়। ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের প্রতিটি শেয়ারে ৬০ টাকা প্রিমিয়াম রয়েছে।
এতে আরও বলা হয়েছে, গত বছরের তৃতীয় প্রান্তিকের তুলনায় চতুর্থ প্রান্তিকে মোট রাজস্ব বেড়েছে ১ দশমিক ৩০ শতাংশ। এককালীন সমন্বয় বাদে এই প্রান্তিকে কর পরিশোধের পর নিট মুনাফা হয়েছে ২৩৫ কোটি টাকা।
বিজ্ঞপ্তিতে গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ওডভার হেসজেডাল বলেন, ‘সিম ট্যাক্স এখনো এই শিল্পের জন্য ও দেশে টেলিফোনের ব্যবহার বৃদ্ধির ক্ষেত্রে বড় ধরনের বাধা। কারণ যখনই কোম্পানি এই করের ওপর ভর্তুকি দিয়েছে, তখনই গ্রাহকসংখ্যা দ্রুত বেড়েছে।’
২০০৮ সালের একই সময়ে অর্জিত রাজস্বের (এককালীন বকেয়া আন্তসংযোগ রাজস্ব বাদে) তুলনায় গত বছরের রাজস্ব ২ দশমিক ৬০ শতাংশ বেড়ে এক হাজার ৬৭৫ কোটি টাকা হয়েছে।
গত বছর ১৬ নভেম্বরে ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে গ্রামীণফোনের শেয়ার লেনদেন শুরু হয়। ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের প্রতিটি শেয়ারে ৬০ টাকা প্রিমিয়াম রয়েছে।
No comments