পরিত্যক্ত দুই ভবন ভাড়া দিচ্ছে মাস্তানরা by মতিন আব্দুল্লাহ
রাজধানীর
মতিঝিল এজিবি কলোনির পরিত্যক্ত দুটি ভবনে এখনও ২৩ জন সরকারি কর্মচারীর
নামে বাসা বরাদ্দ রয়েছে। ভবন দুটি পরিত্যক্ত ঘোষণার ১০ বছর পার হলেও তাদের
অন্যত্র সরিয়ে নেয়নি গণপূর্ত বিভাগ। এ কারণে ওই ভবনে পানি, বিদ্যুৎ ও গ্যাস
সংযোগ চালু রয়েছে। আর এ সুযোগ নিয়েছেন স্থানীয় কতিপয় অসাধু প্রভাবশালী
ব্যক্তি ও মাস্তান। তারা দুটি ভবনের বাকি ৭৫টি ফ্ল্যাট ভাড়া দিয়ে বাণিজ্য
করছেন। সরকারি কর্মচারী এবং বহিরাগত মিলে ওই দুটি ভবনে এখন প্রায় এক হাজার
লোকের বসবাস।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, বহিরাগতদের কাছে মাস্তানরা ৭-৮ হাজার টাকা করে ফ্ল্যাট ভাড়া দিয়েছে। সে হিসাবে তারা মাসে বাণিজ্য করছেন প্রায় ৫ লাখ টাকা।
বৃহস্পতিবার সরেজমিন রাজারবাগ পুলিশ লাইনের পূর্বদিকের এজিবি কলোনিতে গিয়ে দেখা গেছে, চারতলা ভবন দুটির বারান্দার সিমেন্টের আস্তরণ থেকে রড বেরিয়ে এসেছে। দুটি ভবনের ছাদের বিভিন্ন অংশে ফাটল দেখা দিয়েছে। ভবনের সামনে খোলা জায়গায় ময়লার ভাগাড়। বসবাসকারীরা তরকারি, মাছ-মাংসের উচ্ছিষ্ট ফেলছেন ওই খোলা জায়গায়। কেউ এসব আবর্জনা পরিষ্কার করে না। ফলে আশপাশে ছড়িয়ে পড়েছে উৎকট দুর্গন্ধ।
ভবন দুটির গায়ে সরকারি কর্তৃপক্ষের ঝুঁকিপূর্ণ বিজ্ঞপ্তিও সাঁটানো রয়েছে। তাতে লেখা আছে, ‘অত্র ভবন নং ৩৪ ও ৩৬ অতি পুরাতন, জরাজীর্ণ ও ঝুঁকিপূর্ণ। বিগত ২০/৩/২০০৫ ইং তারিখে বসবাসের অযোগ্য ঘোষণা করা হয়েছে। সেজন্য এ ভবনে বসবাস মোটেও নিরাপদ নয়। এ ভবনে বসবাস করলে ভবনজনিত কোনো দুর্ঘটনার জন্য কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে না।’
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, দুটি ভবনে ৫৪টি করে ফ্ল্যাট রয়েছে। ৩৪ নম্বর ভবনের ১১টি ও ৩৬ নম্বর ভবনের ১২টি ফ্ল্যাট সরকারি কর্মচারীদের নামে বরাদ্দ রয়েছে।
ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে বসবাসের ব্যাপারে জানতে চাইলে ৩৪/৪৭ নম্বর ফ্ল্যাটের বাসিন্দা ও ভূমি সংস্কার বোর্ডের কর্মচারী মো. ফারুক মিয়া যুগান্তরকে বলেন, ‘বিগত ১০ বছর ধরে বাসা পরিবর্তনের চেষ্টা করছি। এখনও বরাদ্দ পাইনি। অল্প টাকা বেতন পাই, বাইরে বাসা ভাড়া নিয়ে ২ ছেলেমেয়ের লেখাপড়া ও সংসার চালানো সম্ভব হবে না। এ জন্য জীবনের ঝুঁকি নিয়েই এখানে থাকছি।’
৩৪/১ নম্বর ফ্ল্যাটের বাসিন্দা ও গণপূর্ত অধিদফতরের প্রধান প্রকৌশলীর দফতরের ডেসপাসম্যান মো. শাহ জামাল। তিনি বলেন, স্যারদের কাছে কত অনুরোধ করলাম। কিন্তু তাতে কোনো কাজ হল না। গণপূর্তের কর্মচারী হয়েও আমাকে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে থাকতে হচ্ছে। যে বেতন পাই, তা দিয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে জীবনযাপন করা সম্ভব হবে না।’
৩৬ নম্বর ভবনে মাস্তানদের কাছ থেকে ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়ে ২ বছর ধরে বসবাস করছেন রফিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, ঝুঁকিপূর্ণ হলেও কম ভাড়া হওয়ায় এখানে থাকছি। আÍীয়-স্বজন মিলে তারা তিন রুমের ফ্ল্যাটে থাকছেন ১৩ জন। ভাড়া দিচ্ছেন ৮ হাজার। তবে তিনি বলেন, সাম্প্রতিক ঘটে যাওয়া ভূমিকম্পে ভবনে অনেক কম্পন অনুভূত হয়েছে। ছাদে ফাটলও ধরেছে। কিছুদিনের মধ্যে তারা ভবন ছেড়ে যাবেন বলে জানান।
ঢাকা গণপূর্ত সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী শরীয়তুল্লাহ যুগান্তরকে বলেন, বিকল্প আবাসন ব্যবস্থা করতে না পরায় এজিবি কলোনির সরকারি কর্মচারীদের অন্যত্র সরিয়ে নেয়া সম্ভব হয়নি। তবে নতুন করে এজিবি কলোনি এলাকায় ২০ তলা বিশিষ্ট ৪টি ভবন তৈরির কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। পরিত্যক্ত ভবনের বাসিন্দাদের সেখানে সরিয়ে নেয়া হবে। তবে তিনি বলেন, সাময়িক আর্থিক কষ্ট মেনে নিয়ে আমরা কর্মচারীদের সরে যেতে বলছি। কিন্তু তারা আমাদের কথা শুনছেন না।
এইচ টাইপ ওয়েল ফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ও এজিবি কলোনি ঝুঁকিপূর্ণ ভবনের বাসিন্দা আমির হোসেন ভূঁইয়া যুগান্তরকে বলেন, ২০০৫ সালে সরকার কলোনির ৯টি ভবন ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করে। এর মধ্যে ৭টি ভেঙে নতুন ভবন করেছে। ওইসব ভবনে আমাদের বাসা বরাদ্দ দেয়ার কথা ছিল; কিন্তু তা দেয়নি। গণপূর্ত গত ৪ বছর ধরে নতুন ভবন তৈরির কথা বললেও বাস্তবে তার কিছুই দেখছি না। আমরা বলেছি বিল্ডিং সম্ভব না হলে অত্যন্ত টিনশেড করে দেন; সেটাও করছে না।
ভাড়া বাণিজ্য করছে কারা : এজিবি কলোনির এ দুটি পরিত্যক্ত ভবনের মূল নিয়ন্ত্রক মোহাম্মদ আলম নামের এক ব্যক্তি। তাকে স্থানীয় লোকজন আওয়ামী লীগের নেতা বলে জানে। যদিও তার কোনো পদ-পদবি নেই। তার সঙ্গে রয়েছে, হিরক, রাব্বী, ইউনুস, আজিজ ও আনিছ। আর বাসার ভাড়া আদায় করেন মো. ইমরান।
এ ব্যাপারে জানতে মোহাম্মদ আলম অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, এসব ব্যাপারে আমি কিছু জানি না। তবে ভাড়া আদায়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মোহাম্মদ ইমরান যুগান্তরকে বলেন, ‘আপনি এসব কথা কোথা থেকে শুনেছেন? এখানে অনেক গরিব মানুষ থাকে, বিভিন্ন সময় আমরা তাদের সহযোগিতা করে থাকি। যাদের এসব ভালো লাগে না, তারা সাংবাদিকদের কাছে আমাদের ব্যাপারে অভিযোগ করেন।’
যাদের নামে বরাদ্দ :৩৪/১৯ মোহাম্মদ ফিরোজ আলম (স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়),৩৪/১৬ আবদুল ওয়াদুদ (শিক্ষা মন্ত্রণালয়), ৩৪/২২ মোহাম্মদ ইকবাল (শিক্ষা মন্ত্রণালয়), ৩৪/৩২ হাফিজুর রহমান (এনএসআই), ৩৪/৩৩ মোহাম্মদ লিয়াকত আলী (স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়), ৩৪/৩৪ বশির আহমেদ (পূর্ত মন্ত্রণালয়), ৩৪/৪৭ মো. ফারুক মিয়া (ভূমি সংস্কার বোর্ড), ৩৪/৩৭ আজিজুল হক (এনবিআর), ৩৪/৪৮ মো. বেলায়েত হোসেন (বাংলাদেশ বেতার), ৩৪/২ মোহাম্মদ হাসান (বিআরটিএ), ৩৪/১ মো. শাহজামাল (গণপূর্ত অধিদফতর), ৩৬/৩ মো. হাবিব (এজি ভবন), ৩৬/৪ মো. খোকন (এনবিআর), ৩৬/১৩ মো. নুরুল আলম (গণপূর্ত), ৩৬/১৪ আমির হোসেন ভূঁইয়া (প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়), ৩৬/৯ আমির হোসেন (কোর্ট অব সেটেলমেন্ট), ৩৬/১৯ আমেনা খাতুন (গণপূর্ত), ৩৬/২২ আবদুস সাদেক (স্বাস্থ্য), ৩৬/৩২ মো. কাজল (ইনকাম ট্যাক্স), ৩৬/৩৩ কামাল হোসেন (জ্বালানি মন্ত্রণালয়), ৩৬/৩৭ মনিরুল ইসলাম (শিক্ষা ভবন), ৩৬/৪৫ আশরাফুজ্জামান (গণপূর্ত), ৩৬/৪৮, নুরের রহমান (হাইকোর্ট বিভাগ)।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, বহিরাগতদের কাছে মাস্তানরা ৭-৮ হাজার টাকা করে ফ্ল্যাট ভাড়া দিয়েছে। সে হিসাবে তারা মাসে বাণিজ্য করছেন প্রায় ৫ লাখ টাকা।
বৃহস্পতিবার সরেজমিন রাজারবাগ পুলিশ লাইনের পূর্বদিকের এজিবি কলোনিতে গিয়ে দেখা গেছে, চারতলা ভবন দুটির বারান্দার সিমেন্টের আস্তরণ থেকে রড বেরিয়ে এসেছে। দুটি ভবনের ছাদের বিভিন্ন অংশে ফাটল দেখা দিয়েছে। ভবনের সামনে খোলা জায়গায় ময়লার ভাগাড়। বসবাসকারীরা তরকারি, মাছ-মাংসের উচ্ছিষ্ট ফেলছেন ওই খোলা জায়গায়। কেউ এসব আবর্জনা পরিষ্কার করে না। ফলে আশপাশে ছড়িয়ে পড়েছে উৎকট দুর্গন্ধ।
ভবন দুটির গায়ে সরকারি কর্তৃপক্ষের ঝুঁকিপূর্ণ বিজ্ঞপ্তিও সাঁটানো রয়েছে। তাতে লেখা আছে, ‘অত্র ভবন নং ৩৪ ও ৩৬ অতি পুরাতন, জরাজীর্ণ ও ঝুঁকিপূর্ণ। বিগত ২০/৩/২০০৫ ইং তারিখে বসবাসের অযোগ্য ঘোষণা করা হয়েছে। সেজন্য এ ভবনে বসবাস মোটেও নিরাপদ নয়। এ ভবনে বসবাস করলে ভবনজনিত কোনো দুর্ঘটনার জন্য কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে না।’
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, দুটি ভবনে ৫৪টি করে ফ্ল্যাট রয়েছে। ৩৪ নম্বর ভবনের ১১টি ও ৩৬ নম্বর ভবনের ১২টি ফ্ল্যাট সরকারি কর্মচারীদের নামে বরাদ্দ রয়েছে।
ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে বসবাসের ব্যাপারে জানতে চাইলে ৩৪/৪৭ নম্বর ফ্ল্যাটের বাসিন্দা ও ভূমি সংস্কার বোর্ডের কর্মচারী মো. ফারুক মিয়া যুগান্তরকে বলেন, ‘বিগত ১০ বছর ধরে বাসা পরিবর্তনের চেষ্টা করছি। এখনও বরাদ্দ পাইনি। অল্প টাকা বেতন পাই, বাইরে বাসা ভাড়া নিয়ে ২ ছেলেমেয়ের লেখাপড়া ও সংসার চালানো সম্ভব হবে না। এ জন্য জীবনের ঝুঁকি নিয়েই এখানে থাকছি।’
৩৪/১ নম্বর ফ্ল্যাটের বাসিন্দা ও গণপূর্ত অধিদফতরের প্রধান প্রকৌশলীর দফতরের ডেসপাসম্যান মো. শাহ জামাল। তিনি বলেন, স্যারদের কাছে কত অনুরোধ করলাম। কিন্তু তাতে কোনো কাজ হল না। গণপূর্তের কর্মচারী হয়েও আমাকে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে থাকতে হচ্ছে। যে বেতন পাই, তা দিয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে জীবনযাপন করা সম্ভব হবে না।’
৩৬ নম্বর ভবনে মাস্তানদের কাছ থেকে ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়ে ২ বছর ধরে বসবাস করছেন রফিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, ঝুঁকিপূর্ণ হলেও কম ভাড়া হওয়ায় এখানে থাকছি। আÍীয়-স্বজন মিলে তারা তিন রুমের ফ্ল্যাটে থাকছেন ১৩ জন। ভাড়া দিচ্ছেন ৮ হাজার। তবে তিনি বলেন, সাম্প্রতিক ঘটে যাওয়া ভূমিকম্পে ভবনে অনেক কম্পন অনুভূত হয়েছে। ছাদে ফাটলও ধরেছে। কিছুদিনের মধ্যে তারা ভবন ছেড়ে যাবেন বলে জানান।
ঢাকা গণপূর্ত সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী শরীয়তুল্লাহ যুগান্তরকে বলেন, বিকল্প আবাসন ব্যবস্থা করতে না পরায় এজিবি কলোনির সরকারি কর্মচারীদের অন্যত্র সরিয়ে নেয়া সম্ভব হয়নি। তবে নতুন করে এজিবি কলোনি এলাকায় ২০ তলা বিশিষ্ট ৪টি ভবন তৈরির কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। পরিত্যক্ত ভবনের বাসিন্দাদের সেখানে সরিয়ে নেয়া হবে। তবে তিনি বলেন, সাময়িক আর্থিক কষ্ট মেনে নিয়ে আমরা কর্মচারীদের সরে যেতে বলছি। কিন্তু তারা আমাদের কথা শুনছেন না।
এইচ টাইপ ওয়েল ফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ও এজিবি কলোনি ঝুঁকিপূর্ণ ভবনের বাসিন্দা আমির হোসেন ভূঁইয়া যুগান্তরকে বলেন, ২০০৫ সালে সরকার কলোনির ৯টি ভবন ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করে। এর মধ্যে ৭টি ভেঙে নতুন ভবন করেছে। ওইসব ভবনে আমাদের বাসা বরাদ্দ দেয়ার কথা ছিল; কিন্তু তা দেয়নি। গণপূর্ত গত ৪ বছর ধরে নতুন ভবন তৈরির কথা বললেও বাস্তবে তার কিছুই দেখছি না। আমরা বলেছি বিল্ডিং সম্ভব না হলে অত্যন্ত টিনশেড করে দেন; সেটাও করছে না।
ভাড়া বাণিজ্য করছে কারা : এজিবি কলোনির এ দুটি পরিত্যক্ত ভবনের মূল নিয়ন্ত্রক মোহাম্মদ আলম নামের এক ব্যক্তি। তাকে স্থানীয় লোকজন আওয়ামী লীগের নেতা বলে জানে। যদিও তার কোনো পদ-পদবি নেই। তার সঙ্গে রয়েছে, হিরক, রাব্বী, ইউনুস, আজিজ ও আনিছ। আর বাসার ভাড়া আদায় করেন মো. ইমরান।
এ ব্যাপারে জানতে মোহাম্মদ আলম অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, এসব ব্যাপারে আমি কিছু জানি না। তবে ভাড়া আদায়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মোহাম্মদ ইমরান যুগান্তরকে বলেন, ‘আপনি এসব কথা কোথা থেকে শুনেছেন? এখানে অনেক গরিব মানুষ থাকে, বিভিন্ন সময় আমরা তাদের সহযোগিতা করে থাকি। যাদের এসব ভালো লাগে না, তারা সাংবাদিকদের কাছে আমাদের ব্যাপারে অভিযোগ করেন।’
যাদের নামে বরাদ্দ :৩৪/১৯ মোহাম্মদ ফিরোজ আলম (স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়),৩৪/১৬ আবদুল ওয়াদুদ (শিক্ষা মন্ত্রণালয়), ৩৪/২২ মোহাম্মদ ইকবাল (শিক্ষা মন্ত্রণালয়), ৩৪/৩২ হাফিজুর রহমান (এনএসআই), ৩৪/৩৩ মোহাম্মদ লিয়াকত আলী (স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়), ৩৪/৩৪ বশির আহমেদ (পূর্ত মন্ত্রণালয়), ৩৪/৪৭ মো. ফারুক মিয়া (ভূমি সংস্কার বোর্ড), ৩৪/৩৭ আজিজুল হক (এনবিআর), ৩৪/৪৮ মো. বেলায়েত হোসেন (বাংলাদেশ বেতার), ৩৪/২ মোহাম্মদ হাসান (বিআরটিএ), ৩৪/১ মো. শাহজামাল (গণপূর্ত অধিদফতর), ৩৬/৩ মো. হাবিব (এজি ভবন), ৩৬/৪ মো. খোকন (এনবিআর), ৩৬/১৩ মো. নুরুল আলম (গণপূর্ত), ৩৬/১৪ আমির হোসেন ভূঁইয়া (প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়), ৩৬/৯ আমির হোসেন (কোর্ট অব সেটেলমেন্ট), ৩৬/১৯ আমেনা খাতুন (গণপূর্ত), ৩৬/২২ আবদুস সাদেক (স্বাস্থ্য), ৩৬/৩২ মো. কাজল (ইনকাম ট্যাক্স), ৩৬/৩৩ কামাল হোসেন (জ্বালানি মন্ত্রণালয়), ৩৬/৩৭ মনিরুল ইসলাম (শিক্ষা ভবন), ৩৬/৪৫ আশরাফুজ্জামান (গণপূর্ত), ৩৬/৪৮, নুরের রহমান (হাইকোর্ট বিভাগ)।
No comments