যুক্তিতর্ক
একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী
অপরাধের অভিযোগে গ্রেফতারকৃত জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আব্দুল
কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে উভয়পক্ষ যুক্তিতর্ক পেশ করেছেন।
আসামি পক্ষ যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে সাংবাদিকদের বলেছেন, প্রসিকিউশন যে
সাক্ষ্য-প্রমাণ উপস্থাপন করেছে তাতে তার কোন ধরনের শাস্তি হতে পারে না
উল্লেখ করে তিনি বলেন, এ মামলায় তিনি বেকসুর খালাস পাবেন। অন্যদিকে
প্রসিকিউশন বলেছেন, কাদের মোল্লার অভিযোগ প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছে। তার
সর্বোচ্চ শাস্তির ব্যাপারে আমরা আশাবাদী। চেয়ারম্যান বিচারপতি ওবায়দুল
হাসান শাহীনের নেতৃত্বে তিন সদস্যবিশিষ্ট আন্তর্জাতিক অপরাধ
ট্রাইব্যুনাল-২-এ এই যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করা হয়। কাদের মোল্লার পক্ষের
প্রধান আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুল রাজ্জাক ও আব্দুস সোবহান তরফদার এবং
প্রসিকিউশন পক্ষে প্রসিকিউটর মোহাম্মদ আলী যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করেন।
তিনি সাংবাদিকদের বলেন, আব্দুল কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে প্রসিকিউশনের যুক্তি উপস্থাপন শেষ হয়েছে। প্রসিকিউটর বলেন, তার বিরুদ্ধে ৬টি অভিযোগের মধ্যে ৩টি অভিযোগের প্রত্যক্ষ সাক্ষী আনতে না পারলেও যে তিনজন সাক্ষ্য দিয়েছেন তাদের গ্রহণযোগ্যতা সম্পর্কে যুক্তি উপস্থাপন করা হয়েছে। এছাড়া বাকি তিনটি ঘটনার প্রত্যক্ষ সাক্ষীরা ট্রাইব্যুনালে এসে সাক্ষ্য দিয়েছেন।
তিনি বলেন, প্রসিকিউশন কাদের মোল্লার অভিযোগ প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছে। তার সর্বোচ্চ শাস্তির ব্যাপারে আমরা আশাবাদী। জানুয়ারি মাসের মধ্যে এই মামলার রায় হতে পারে বলে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে প্রসিকিউটর জানান। এ সময় তিনি বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের ট্রাইব্যুনালের রায় সম্পর্কিত কোন ধরনের মন্তব্য না করার আহ্বান জানান। জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আব্দুল কাদের মোল্লার পক্ষে এর আগে ছয়জন সাক্ষ্য দিয়েছেন।
আইনজীবী সোবহান বলেন, ৪১ বছর পর শুধুমাত্র রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ইস্যু তৈরি করে এ বিচারের আয়োজন করা হয়েছে। তিনি বলেন, ১৯৯৬ সালে যখন প্রধানমন্ত্রীর সাথে তার সম্পর্ক ছিল তখন বিচারের প্রয়োজন ছিল না। ২০০৯ সালে আইন সংশোধন করে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য নিয়ে বিচার করা হচ্ছে। কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে প্রসিকিউশন যে সাক্ষ্য-প্রমাণ উপস্থাপন করেছে তাতে তার কোন ধরনের শাস্তি হতে পারে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, এ মামলায় তিনি বেকসুর খালাস পাবেন। গত ২৭ ডিসেম্বর কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে প্রসিকিউশনের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ হয়। এরপর গত ৭ জানুয়ারি আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শুরু হয়। এরপর আজ আসামিপক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে প্রসিকিউশন আবার তাদের জবাব দেন।
কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে প্রসিকিউশনের ১২ জন সাক্ষী ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্য দেন। পরে আসামিপক্ষের আইনজীবী তাদেরকে জেরা করেন। কাদের মোল্লার মামলার প্রধান আইনজীবী ব্যারিস্টার রাজ্জাক সাংবাদিকদের বলেন, রাষ্ট্রপক্ষ কাদের মোল্লার অপরাধ প্রমাণের সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ হয়েছে। প্রসিকিউশনের দায়িত্ব মামলা সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ করা। এখানে প্রসিকিউশন দায়িত্ব পালনে সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ হয়েছে। রাষ্ট্রপক্ষ এমন কোন এভিডেন্স এবং ডকুমেন্ট দেখাতে পারেনি যার ভিত্তিতে কাদের মোল্লাকে ন্যূনতম শাস্তি দেয়া যেতে পারে। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় কাদের মোল্লা ছাত্র ছিলেন এবং ৯ মাস ঢাকার বাইরে ফরিদপুরের নিজ গ্রামে ছিলেন। অথচ রাষ্ট্রপক্ষ একজন সাধারণ ছাত্রাকে মিথ্যা মামলায় জড়িয়েছে। সম্পূর্ণ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে আব্দুল কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে এ মামলা করা হয়েছে। প্রসিকিউটর মোহাম্মদ আলী সাংবাদিকদের বলেন, প্রসিকিউশনের পক্ষে যে সাক্ষ্য দেয়া হয়েছে তা মামলা প্রমাণের জন্য যথেষ্ট। আসামির বিরুদ্ধে অপরাধ প্রমাণিত হয়েছে। আমরা আসামির ক্যাপিটাল পানিশমেন্ট দাবি করেছি। কাদের মোল্লার মামলা সিএভি করার আগে আর্গুমেন্টে ব্যারিস্টার রাজ্জাক বলেন, রাষ্ট্রপক্ষ এই মামলায় সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ হয়েছে। তারা সুনির্দিষ্টভাবে কোন অপরাধ প্রমাণ করতে পারেনি। প্রসিকিউশন লাইবেরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট চার্লস টেলর ও রুয়ান্ডার আকাইসুর মামলা দেখিয়ে বলেছিল ওই মামলার আলোকে কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে সহযোগী বাহিনীর অভিযোগ আনা যায়। কিন্তু চার্লস টেলর ও আকাইসুর মামলার সাথে কাদের মোল্লার মামলার দূরতম কোন সম্পর্ক নেই। তিনি আদালতকে বলেন, আকাইসুর মামলার চূড়ান্তভাবে বিচার কার্যক্রম শেষ হওয়ার ছয় মাস পর রায় হয়। আর চার্লস টেলরের মামলার রায় হয় মামলা শেষ হওয়ার এক বছর পর। আর আকাইসু রুয়ান্ডার একটি প্রদেশের প্রধান ছিলেন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ সকল প্রশাসনিক ক্ষমতার অধিকারী ছিলেন। তার কমান্ড রেসপনসিবিলিটি ছিল। তার বিরুদ্ধে গণহত্যার অভিযোগ ছিল। এই কেসের কিছুই যদি না থাকে তাহলে আসামি কেন এই মামলার রেফারেন্স আনল। অপরদিকে চার্লস টেলর লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্ট ছিলেন। তার উপর সুপিরিয়র অথরিটি ছিল। তিনি প্রধান অপরাধী ও নির্দেশ দাতা ছিলেন। তারপরও তাকে যুদ্ধাপরাধের সহযোগী হিসেবে বিচার করা হয়েছে। অথচ এখানে কাদের মোল্লা একজন সাধারণ ছাত্র ছিলেন। তার বিরুদ্ধে ওই ধরনের অপরাধের দূরতমও সম্পর্ক নেই। গত ২৮ মে কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে ছয়টি অভিযোগের ঘটনায় চার্জ গঠন করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২। গত ৩ জুলাই কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে প্রসিকিউশনের প্রথম সাক্ষী মোজাফ্ফর আহমেদ খানের জবানবন্দীর মধ্য দিয়ে সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। এরপর শহিদুল হক মামাসহ বারজন সাক্ষী সাক্ষ্য দিয়েছেন। এর মধ্যে একজন নারী সাক্ষীর ক্যামেরা ট্রায়ালের মাধ্যমে সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়। প্রসিকিউশনে লিস্টের মোট ৫৬ সাক্ষীর মধ্যে এ মামলার দুই তদন্ত কর্মকর্তাসহ ১২ জন ট্রাইব্যুনালে এসে সাক্ষ্য দিয়েছেন। কাদের মোল্লার পক্ষে আর্গুমেন্টে সোবহান তরফদার বলেন, সাক্ষী শফিউদ্দিন মোল্লা ঘটনা দেখার কথা বলেছেন। ওই দেখাটা প্রমাণ হয়নি। যে কারণে এই সাক্ষীর এভিডেন্সের মূল্য নেই। এরপর সোবহান তরফদার বলেন, সাক্ষী বলেছেন তিনি ঘটনার সময় ছাত্রলীগ করতেন। ডিফেন্স সাক্ষী শফিউদ্দিন মোল্লার ভাই, তিনি বলেছেন ঘটনার দিন শফিউদ্দিন মোল্লা তাদের সাথে সাভারে ছিলেন।
তিনি সাংবাদিকদের বলেন, আব্দুল কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে প্রসিকিউশনের যুক্তি উপস্থাপন শেষ হয়েছে। প্রসিকিউটর বলেন, তার বিরুদ্ধে ৬টি অভিযোগের মধ্যে ৩টি অভিযোগের প্রত্যক্ষ সাক্ষী আনতে না পারলেও যে তিনজন সাক্ষ্য দিয়েছেন তাদের গ্রহণযোগ্যতা সম্পর্কে যুক্তি উপস্থাপন করা হয়েছে। এছাড়া বাকি তিনটি ঘটনার প্রত্যক্ষ সাক্ষীরা ট্রাইব্যুনালে এসে সাক্ষ্য দিয়েছেন।
তিনি বলেন, প্রসিকিউশন কাদের মোল্লার অভিযোগ প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছে। তার সর্বোচ্চ শাস্তির ব্যাপারে আমরা আশাবাদী। জানুয়ারি মাসের মধ্যে এই মামলার রায় হতে পারে বলে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে প্রসিকিউটর জানান। এ সময় তিনি বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের ট্রাইব্যুনালের রায় সম্পর্কিত কোন ধরনের মন্তব্য না করার আহ্বান জানান। জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আব্দুল কাদের মোল্লার পক্ষে এর আগে ছয়জন সাক্ষ্য দিয়েছেন।
আইনজীবী সোবহান বলেন, ৪১ বছর পর শুধুমাত্র রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ইস্যু তৈরি করে এ বিচারের আয়োজন করা হয়েছে। তিনি বলেন, ১৯৯৬ সালে যখন প্রধানমন্ত্রীর সাথে তার সম্পর্ক ছিল তখন বিচারের প্রয়োজন ছিল না। ২০০৯ সালে আইন সংশোধন করে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য নিয়ে বিচার করা হচ্ছে। কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে প্রসিকিউশন যে সাক্ষ্য-প্রমাণ উপস্থাপন করেছে তাতে তার কোন ধরনের শাস্তি হতে পারে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, এ মামলায় তিনি বেকসুর খালাস পাবেন। গত ২৭ ডিসেম্বর কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে প্রসিকিউশনের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ হয়। এরপর গত ৭ জানুয়ারি আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শুরু হয়। এরপর আজ আসামিপক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে প্রসিকিউশন আবার তাদের জবাব দেন।
কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে প্রসিকিউশনের ১২ জন সাক্ষী ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্য দেন। পরে আসামিপক্ষের আইনজীবী তাদেরকে জেরা করেন। কাদের মোল্লার মামলার প্রধান আইনজীবী ব্যারিস্টার রাজ্জাক সাংবাদিকদের বলেন, রাষ্ট্রপক্ষ কাদের মোল্লার অপরাধ প্রমাণের সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ হয়েছে। প্রসিকিউশনের দায়িত্ব মামলা সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ করা। এখানে প্রসিকিউশন দায়িত্ব পালনে সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ হয়েছে। রাষ্ট্রপক্ষ এমন কোন এভিডেন্স এবং ডকুমেন্ট দেখাতে পারেনি যার ভিত্তিতে কাদের মোল্লাকে ন্যূনতম শাস্তি দেয়া যেতে পারে। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় কাদের মোল্লা ছাত্র ছিলেন এবং ৯ মাস ঢাকার বাইরে ফরিদপুরের নিজ গ্রামে ছিলেন। অথচ রাষ্ট্রপক্ষ একজন সাধারণ ছাত্রাকে মিথ্যা মামলায় জড়িয়েছে। সম্পূর্ণ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে আব্দুল কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে এ মামলা করা হয়েছে। প্রসিকিউটর মোহাম্মদ আলী সাংবাদিকদের বলেন, প্রসিকিউশনের পক্ষে যে সাক্ষ্য দেয়া হয়েছে তা মামলা প্রমাণের জন্য যথেষ্ট। আসামির বিরুদ্ধে অপরাধ প্রমাণিত হয়েছে। আমরা আসামির ক্যাপিটাল পানিশমেন্ট দাবি করেছি। কাদের মোল্লার মামলা সিএভি করার আগে আর্গুমেন্টে ব্যারিস্টার রাজ্জাক বলেন, রাষ্ট্রপক্ষ এই মামলায় সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ হয়েছে। তারা সুনির্দিষ্টভাবে কোন অপরাধ প্রমাণ করতে পারেনি। প্রসিকিউশন লাইবেরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট চার্লস টেলর ও রুয়ান্ডার আকাইসুর মামলা দেখিয়ে বলেছিল ওই মামলার আলোকে কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে সহযোগী বাহিনীর অভিযোগ আনা যায়। কিন্তু চার্লস টেলর ও আকাইসুর মামলার সাথে কাদের মোল্লার মামলার দূরতম কোন সম্পর্ক নেই। তিনি আদালতকে বলেন, আকাইসুর মামলার চূড়ান্তভাবে বিচার কার্যক্রম শেষ হওয়ার ছয় মাস পর রায় হয়। আর চার্লস টেলরের মামলার রায় হয় মামলা শেষ হওয়ার এক বছর পর। আর আকাইসু রুয়ান্ডার একটি প্রদেশের প্রধান ছিলেন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ সকল প্রশাসনিক ক্ষমতার অধিকারী ছিলেন। তার কমান্ড রেসপনসিবিলিটি ছিল। তার বিরুদ্ধে গণহত্যার অভিযোগ ছিল। এই কেসের কিছুই যদি না থাকে তাহলে আসামি কেন এই মামলার রেফারেন্স আনল। অপরদিকে চার্লস টেলর লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্ট ছিলেন। তার উপর সুপিরিয়র অথরিটি ছিল। তিনি প্রধান অপরাধী ও নির্দেশ দাতা ছিলেন। তারপরও তাকে যুদ্ধাপরাধের সহযোগী হিসেবে বিচার করা হয়েছে। অথচ এখানে কাদের মোল্লা একজন সাধারণ ছাত্র ছিলেন। তার বিরুদ্ধে ওই ধরনের অপরাধের দূরতমও সম্পর্ক নেই। গত ২৮ মে কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে ছয়টি অভিযোগের ঘটনায় চার্জ গঠন করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২। গত ৩ জুলাই কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে প্রসিকিউশনের প্রথম সাক্ষী মোজাফ্ফর আহমেদ খানের জবানবন্দীর মধ্য দিয়ে সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। এরপর শহিদুল হক মামাসহ বারজন সাক্ষী সাক্ষ্য দিয়েছেন। এর মধ্যে একজন নারী সাক্ষীর ক্যামেরা ট্রায়ালের মাধ্যমে সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়। প্রসিকিউশনে লিস্টের মোট ৫৬ সাক্ষীর মধ্যে এ মামলার দুই তদন্ত কর্মকর্তাসহ ১২ জন ট্রাইব্যুনালে এসে সাক্ষ্য দিয়েছেন। কাদের মোল্লার পক্ষে আর্গুমেন্টে সোবহান তরফদার বলেন, সাক্ষী শফিউদ্দিন মোল্লা ঘটনা দেখার কথা বলেছেন। ওই দেখাটা প্রমাণ হয়নি। যে কারণে এই সাক্ষীর এভিডেন্সের মূল্য নেই। এরপর সোবহান তরফদার বলেন, সাক্ষী বলেছেন তিনি ঘটনার সময় ছাত্রলীগ করতেন। ডিফেন্স সাক্ষী শফিউদ্দিন মোল্লার ভাই, তিনি বলেছেন ঘটনার দিন শফিউদ্দিন মোল্লা তাদের সাথে সাভারে ছিলেন।
No comments