ফারহানা হোসেনের বারো গলি তেরো জাত
কবি
ফারহানা হোসেনের বারো গলি তেরো জাত উপন্যাস গত অমর একুশে বইমেলা ২০১৯এ প্রকাশিত
হয়েছে। এটি লেখিকার প্রথম উপন্যাস। এ উপন্যাসে সাধারণ মানুষের জীবনের
প্রতিচ্ছায়া উঠে এসেছে। লেখিকার আগেও দুটি বই নিষুপ্ত নিষাদ ও উত্তরী হাওয়া
নামে কাব্য প্রকাশিত হয়েছে।
উপন্যাস সম্পর্কে ফারহানা হোসেন বলেন, জীবনের অলিতে গলিতে নয়নতারার মতো ফুটে থাকে যে অসংখ্য জীবন তারই বয়ান এই বারো গলি তের জাত। মাত্র একটি দিনের বিবৃতিতে যেন ক্যানভাসে আঁকা হলো অনেকগুলো রঙের অনেকগুলো চরিত্র। কিছুটা খেই হারিয়ে ফেলতে হয়। আবার ঘুরে ফিরে একই গলিতে বসতবাটি বলে প্রত্যেকেই পারস্পরিক সম্পর্কে সংযুক্ত। সেই সংযোগের সূত্র ধরে এগিয়ে চলে গোটা একটা দিনের কাহিনী যা শেষমেশ বাঁক নিয়েছে এক চমক। যেখানে কাহিনীর ঝোপঝাড়ে হাঁটতে হাঁটতে হঠাৎ করে শেষদৃশ্যে পাঠক থমকে যাবেন।
উপন্যাসটি জাগৃতি প্রকাশনী প্রকাশ করেছে। প্রচ্ছদ করেছেন ধ্রুব এষ। বইটির মূল্য ১৫০ টাকা।
ফারহানা হোসেনের জন্ম ৩১ অক্টোবর। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২০০১ সালে "আন্তর্জাতিক সম্পর্ক " বিভাগ থেকে এম এস এস ডিগ্রী অর্জন করেন ফারহানা হোসেন। দীর্ঘদিন কর্মরত আছেন "হোপ একাডেমি" নামক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জনসংযোগ পরিচালক পদে। এক পুত্র ও এক কন্যার জননী। স্বামী মোস্তাক হোসেন সেনাবাহিনীতে মেজর পদে কর্মরত।
মেধার বিকাশ সাধনে পড়াশোনার কোনো বিকল্প নেই, এই মতাদর্শে বিশ্বাসী তিনি। বইপড়া তার প্রিয় শখ। শরৎচন্দ্রের লেখার ভক্ত ফারহানা সামাজিক বিপ্লব ঘটাবার ক্ষেত্রে লেখাকেই প্রাধান্য দেন বেশি। তাই লেখালেখিতে যুক্ত থাকতে চান আজীবন
উপন্যাস সম্পর্কে ফারহানা হোসেন বলেন, জীবনের অলিতে গলিতে নয়নতারার মতো ফুটে থাকে যে অসংখ্য জীবন তারই বয়ান এই বারো গলি তের জাত। মাত্র একটি দিনের বিবৃতিতে যেন ক্যানভাসে আঁকা হলো অনেকগুলো রঙের অনেকগুলো চরিত্র। কিছুটা খেই হারিয়ে ফেলতে হয়। আবার ঘুরে ফিরে একই গলিতে বসতবাটি বলে প্রত্যেকেই পারস্পরিক সম্পর্কে সংযুক্ত। সেই সংযোগের সূত্র ধরে এগিয়ে চলে গোটা একটা দিনের কাহিনী যা শেষমেশ বাঁক নিয়েছে এক চমক। যেখানে কাহিনীর ঝোপঝাড়ে হাঁটতে হাঁটতে হঠাৎ করে শেষদৃশ্যে পাঠক থমকে যাবেন।
উপন্যাসটি জাগৃতি প্রকাশনী প্রকাশ করেছে। প্রচ্ছদ করেছেন ধ্রুব এষ। বইটির মূল্য ১৫০ টাকা।
ফারহানা হোসেনের জন্ম ৩১ অক্টোবর। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২০০১ সালে "আন্তর্জাতিক সম্পর্ক " বিভাগ থেকে এম এস এস ডিগ্রী অর্জন করেন ফারহানা হোসেন। দীর্ঘদিন কর্মরত আছেন "হোপ একাডেমি" নামক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জনসংযোগ পরিচালক পদে। এক পুত্র ও এক কন্যার জননী। স্বামী মোস্তাক হোসেন সেনাবাহিনীতে মেজর পদে কর্মরত।
মেধার বিকাশ সাধনে পড়াশোনার কোনো বিকল্প নেই, এই মতাদর্শে বিশ্বাসী তিনি। বইপড়া তার প্রিয় শখ। শরৎচন্দ্রের লেখার ভক্ত ফারহানা সামাজিক বিপ্লব ঘটাবার ক্ষেত্রে লেখাকেই প্রাধান্য দেন বেশি। তাই লেখালেখিতে যুক্ত থাকতে চান আজীবন
No comments