কাশ্মিরে পঞ্চায়েত নির্বাচন বয়কট ও বনধের ডাক দিল যৌথ প্রতিরোধ নেতৃত্ব
ভারত
নিয়ন্ত্রিত জম্মু-কাশ্মিরে পঞ্চায়েত নির্বাচনের বিরুদ্ধে আগামীকাল ১৭
নভেম্বর বনধের ডাক দিয়েছে যৌথ প্রতিরোধ নেতৃত্ব। হুররিয়াত কনফারেন্সের
একাংশের চেয়ারম্যান সাইয়্যেদ আলী শাহ গিলানী, মীরওয়াইজ ওমর ফারুক ও
মুহাম্মদ ইয়াসীন মালিকের সমন্বিত যৌথ প্রতিরোধ নেতৃত্বের পক্ষ থেকে
পঞ্চায়েত নির্বাচন বয়কটও ডাক দেয়া হয়েছে। ১৭ নভেম্বর থেকে শুরু হয়ে ১১
ডিসেম্বর পর্যন্ত পঞ্চায়েত নির্বাচন হবে।
যৌথ প্রতিরোধ নেতৃত্ব নির্বাচন প্রক্রিয়াকে 'কেন্দ্রীয় সরকারের নাটক' বলে অভিহিত করে কাশ্মির উপত্যকার মানুষজনকে ওই নির্বাচনে শামিল না হওয়ার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন। যৌথ প্রতিরোধ নেতৃত্বের অভিযোগ, কেন্দ্রীয় সরকার ওই নির্বাচনকে তাঁদের উপরে চাপিয়ে দিচ্ছে। মানুষজন ওই নির্বাচনে অংশ না নিয়ে তদের অবস্থান স্পষ্ট করবে।
সংগঠনটির দাবি, এরফলে বিশ্ববাসীর কাছে এই বার্তা যাবে যে, নিরাপত্তা বাহিনীর শক্তিবলে কেন্দ্রীয় সরকার জোর করে এখানে নির্বাচন করাচ্ছে।
রাজ্যটিতে আগামী ১৭ নভেম্বর থেকে শুরু হয়ে ১১ ডিসেম্বর পর্যন্ত পঞ্চায়েত নির্বাচন হবে। এতে ৫৮ লাখ ৫৪ হাজার ২০৮ জনের ভোট দেয়ার কথা রয়েছে। ৪০ হাজারেরও বেশি নিরাপত্তা বাহিনীর জওয়ানকে প্রার্থী ও ভোটারদের নিরাপত্তায় মোতায়েন করা হয়েছে। বিভিন্ন স্পর্শকাতর এলাকায় নিরাপত্তা বাহিনীর জওয়ানদের টহলদারি ও নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। সেনা, পুলিশ ও আধা সামরিক বাহিনী সমন্বিত যৌথবাহিনী বিভিন্ন এলাকায় তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে।
এরইমধ্যে সেনাবাহিনীর উত্তরাঞ্চলের জিওসি-ইন-চিফ রণবীর সিং কাশ্মির উপত্যকা সফরের মধ্যদিয়ে সেখানকার নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে নির্বিঘ্নে পঞ্চায়েত নির্বাচন করার লক্ষ্যে সামরিক কৌশল চূড়ান্ত করেছেন।
যৌথ প্রতিরোধ নেতৃত্ব নির্বাচন প্রক্রিয়াকে 'কেন্দ্রীয় সরকারের নাটক' বলে অভিহিত করে কাশ্মির উপত্যকার মানুষজনকে ওই নির্বাচনে শামিল না হওয়ার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন। যৌথ প্রতিরোধ নেতৃত্বের অভিযোগ, কেন্দ্রীয় সরকার ওই নির্বাচনকে তাঁদের উপরে চাপিয়ে দিচ্ছে। মানুষজন ওই নির্বাচনে অংশ না নিয়ে তদের অবস্থান স্পষ্ট করবে।
সংগঠনটির দাবি, এরফলে বিশ্ববাসীর কাছে এই বার্তা যাবে যে, নিরাপত্তা বাহিনীর শক্তিবলে কেন্দ্রীয় সরকার জোর করে এখানে নির্বাচন করাচ্ছে।
রাজ্যটিতে আগামী ১৭ নভেম্বর থেকে শুরু হয়ে ১১ ডিসেম্বর পর্যন্ত পঞ্চায়েত নির্বাচন হবে। এতে ৫৮ লাখ ৫৪ হাজার ২০৮ জনের ভোট দেয়ার কথা রয়েছে। ৪০ হাজারেরও বেশি নিরাপত্তা বাহিনীর জওয়ানকে প্রার্থী ও ভোটারদের নিরাপত্তায় মোতায়েন করা হয়েছে। বিভিন্ন স্পর্শকাতর এলাকায় নিরাপত্তা বাহিনীর জওয়ানদের টহলদারি ও নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। সেনা, পুলিশ ও আধা সামরিক বাহিনী সমন্বিত যৌথবাহিনী বিভিন্ন এলাকায় তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে।
এরইমধ্যে সেনাবাহিনীর উত্তরাঞ্চলের জিওসি-ইন-চিফ রণবীর সিং কাশ্মির উপত্যকা সফরের মধ্যদিয়ে সেখানকার নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে নির্বিঘ্নে পঞ্চায়েত নির্বাচন করার লক্ষ্যে সামরিক কৌশল চূড়ান্ত করেছেন।
No comments