উত্তেজনায় ফুটছে বৃটিশ রাজনীতি, চার মন্ত্রীর পদত্যাগ
আবার
উত্তেজনায় ফুটছে বৃটিশ রাজনীতি। ব্রেক্সিট ইস্যুতে প্রচন্ড বিরোধিতার মুখে
পড়েছেন প্রধানমন্ত্রী তেরেসা মে। তারই বিরোধিতা করে আজ বৃহস্পতিবারই
পদত্যাগ করেছেন গুরুত্বপূর্ণ চারজন মন্ত্রী। তেরেসা মের বিরুদ্ধে অনাস্থা
প্রস্তাব উত্থাপন করে দুটি চিঠি জমা পড়েছে। এ দুটি প্রস্তাব উত্থাপন করেছেন
কনজার্ভেটিভ দলের এমপি জ্যাকব রিজ-মগ এবং ক্রাউলি থেকে নির্বাচিত এমপি
হেনরি স্মিথ। এখানে স্মরণ রাখার বিষয় হলো, আনুষ্ঠানিকভাবে আস্থা ভোট করতে
হলে রক্ষণশীল দলের এমপিদের পক্ষ থেকে ৪৮টি এমন চিঠি প্রয়োজন। এ রিপোর্ট
লেখা পর্যন্ত ব্রেক্সিট বিষয়ক মন্ত্রীর পদ শূন্য ছিল।
প্রধানমন্ত্রী তেরেসা মে’র পরিণতি এখন কি! এ নিয়ে সারা বৃটেন তো বটেই বিশ্বজুড়ে আলোচনার কেন্দ্র চলে এসেছে। ব্রেক্সিট ইস্যুতে চারজন মন্ত্রী তার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে পদত্যাগ করেছেন। পদত্যাগ করেছেন পার্লামেন্ট বিষয়ক প্রাইভেট সেক্রেটারি অ্যানি-মেরি ট্রেভেলিয়ান এবং রণিল জয়বর্ধনে। প্রধানমন্ত্রী তেরেসার বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব এনে চিঠি দিয়েছেন কনজার্ভেটিভ দলের এমপি জ্যাকব রিজ-মগ। তার এমন সিদ্ধান্তকে কেউ কেউ অভ্যুত্থান হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। তবে রিজ-মগ তা মানতে নারাজ। তিনি বলেছেন, এক্ষেত্রে অভ্যুত্থান শব্দটি ভুল। তিনি বৈধ উপায়ে প্রধানমন্ত্রীকে উৎখাতের চেষ্টা করে যাচ্ছেন। রিজ কিছুক্ষণ আগে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন। তিনি বলেন, আজ যা ঘটেছে তা কোনো ব্রেক্সিট নয়। এরই মধ্যে ইউরোপিয় ইউনিয়ন থেকে বৃটেনের বেরিয়ে যাওয়ার আইন পাস হয়ে গেছে। বৃটেনকে বের করে আনার কার্যক্রম চলছে। কিন্তু ইউরোপিয় ইউনিয়নকে আমাদের কথা বলার জন্য একজন নেতা দরকার। আজ স্থানীয় সময় সকাল ৯টায় (জিএমটি) পদত্যাগ করেন ব্রেক্সিট বিষয়ক মন্ত্রী ডমিনিক রাব। এর এক ঘন্টা পরে পদত্যাগ করেন ওয়ার্ক অ্যান্ড পেনশনস বিষয়ক মন্ত্রী এস্থার ম্যাকভি। উত্তর আয়ারল্যান্ড বিষয়ক জুনিয়র মন্ত্রী শৈলেশ ভরা, ব্রেক্সিট বিষয়ক জুনিয়র মন্ত্রী সুয়েলা ব্রেভম্যান এবং পার্লামেন্টারি প্রাইভেট সেক্রেটারি অ্যান-মেরি ট্রেভেলিয়ান এবং রণিল জয়বর্ধনে পদত্যাগ করেছেন। এমন পরিস্থিতিতে ক্ষমতাসীন কনজার্ভেটিভ দলের ইউরোপিয়ান রিসার্চ গ্রুপের এমপিরা প্রধানমন্ত্রী তেরেসা মে’র বিরুদ্ধে আস্থাভোটের জন্য চিঠি জমা দেয়ার কথা। উদ্ভুত পরিস্থিতিতে বৃটিশ পাউন্ডের মান পড়ে গেছে শতকরা এক ভাগের বেশি। এর আগে হাউস অব কমন্সে প্রধানমন্ত্রী তেরেসা বলেন, বৃটিশ জনগণ চায় আমরা আমাদের ব্রেক্সিট ইস্যুতে বাকি কাজটুকু শেষ করি। কিন্তু তেরেসা মে’র কড়া সমালোচনা করেছেন বিরোধী দল নেতা জেরেমি করবিন। তিনি ব্রেক্সিট চুক্তিকে একটি কদর্য চুক্তি বলে আখ্যায়িত করেছেন। তিনি আরো বলেছেন, এর মধ্য দিয়ে নিজস্ব রেড লাইন অতিক্রম করেছে সরকার।
প্রধানমন্ত্রী তেরেসা মে’র পরিণতি এখন কি! এ নিয়ে সারা বৃটেন তো বটেই বিশ্বজুড়ে আলোচনার কেন্দ্র চলে এসেছে। ব্রেক্সিট ইস্যুতে চারজন মন্ত্রী তার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে পদত্যাগ করেছেন। পদত্যাগ করেছেন পার্লামেন্ট বিষয়ক প্রাইভেট সেক্রেটারি অ্যানি-মেরি ট্রেভেলিয়ান এবং রণিল জয়বর্ধনে। প্রধানমন্ত্রী তেরেসার বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব এনে চিঠি দিয়েছেন কনজার্ভেটিভ দলের এমপি জ্যাকব রিজ-মগ। তার এমন সিদ্ধান্তকে কেউ কেউ অভ্যুত্থান হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। তবে রিজ-মগ তা মানতে নারাজ। তিনি বলেছেন, এক্ষেত্রে অভ্যুত্থান শব্দটি ভুল। তিনি বৈধ উপায়ে প্রধানমন্ত্রীকে উৎখাতের চেষ্টা করে যাচ্ছেন। রিজ কিছুক্ষণ আগে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন। তিনি বলেন, আজ যা ঘটেছে তা কোনো ব্রেক্সিট নয়। এরই মধ্যে ইউরোপিয় ইউনিয়ন থেকে বৃটেনের বেরিয়ে যাওয়ার আইন পাস হয়ে গেছে। বৃটেনকে বের করে আনার কার্যক্রম চলছে। কিন্তু ইউরোপিয় ইউনিয়নকে আমাদের কথা বলার জন্য একজন নেতা দরকার। আজ স্থানীয় সময় সকাল ৯টায় (জিএমটি) পদত্যাগ করেন ব্রেক্সিট বিষয়ক মন্ত্রী ডমিনিক রাব। এর এক ঘন্টা পরে পদত্যাগ করেন ওয়ার্ক অ্যান্ড পেনশনস বিষয়ক মন্ত্রী এস্থার ম্যাকভি। উত্তর আয়ারল্যান্ড বিষয়ক জুনিয়র মন্ত্রী শৈলেশ ভরা, ব্রেক্সিট বিষয়ক জুনিয়র মন্ত্রী সুয়েলা ব্রেভম্যান এবং পার্লামেন্টারি প্রাইভেট সেক্রেটারি অ্যান-মেরি ট্রেভেলিয়ান এবং রণিল জয়বর্ধনে পদত্যাগ করেছেন। এমন পরিস্থিতিতে ক্ষমতাসীন কনজার্ভেটিভ দলের ইউরোপিয়ান রিসার্চ গ্রুপের এমপিরা প্রধানমন্ত্রী তেরেসা মে’র বিরুদ্ধে আস্থাভোটের জন্য চিঠি জমা দেয়ার কথা। উদ্ভুত পরিস্থিতিতে বৃটিশ পাউন্ডের মান পড়ে গেছে শতকরা এক ভাগের বেশি। এর আগে হাউস অব কমন্সে প্রধানমন্ত্রী তেরেসা বলেন, বৃটিশ জনগণ চায় আমরা আমাদের ব্রেক্সিট ইস্যুতে বাকি কাজটুকু শেষ করি। কিন্তু তেরেসা মে’র কড়া সমালোচনা করেছেন বিরোধী দল নেতা জেরেমি করবিন। তিনি ব্রেক্সিট চুক্তিকে একটি কদর্য চুক্তি বলে আখ্যায়িত করেছেন। তিনি আরো বলেছেন, এর মধ্য দিয়ে নিজস্ব রেড লাইন অতিক্রম করেছে সরকার।
No comments