খালেদা স্বীকারোক্তি দিয়েছেন বলাটা অ্যাবসলিউট রাবিশ
বিএনপি
চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে দেয়া জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলার রায়কে
সাংঘর্ষিক উল্লেখ করে আইনজীবী ও দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার
মওদুদ আহমদ এক প্রতিক্রিয়ায় বলেছেন, রায়টা কন্ট্রাডিক্টরি। কোনো প্রমাণ
ছাড়া বিচারক বেগম জিয়াকে সাজা দিয়েছেন। প্রত্যক্ষ কোনো অভিযোগ নেই।
পরোক্ষও কোনো অভিযোগ নেই। সাক্ষীরা উনার সম্পর্কে কিছুই বলে নাই। কিছু জাল
কাগজপত্র তৈরি করে তারা এ মামলাটি দাঁড় করিয়েছে। এজন্য প্রথম দিন থেকেই
মামলাটি হওয়ার কথা নয়। কিন্তু রাজনৈতিক কারণে করা হয়েছে তাতে কোনো সন্দেহ
নেই।
‘খালেদা ক্ষমতার অপব্যবহার করার স্বীকারোক্তি দিয়েছেন’ বলে রায়ে উল্লিখিত একটি বাক্য নিয়ে ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ বলেন, ‘অ্যাবসলিউট রাবিশ। মিথ্যা কথা একদম। একেবারে মিথ্যা কথা। দুটা কারণ বলি: আমাদের কাছে তো অরিজিনাল ৩৪২ স্টেটমেন্ট আছে। এবং এই ৩৪২ স্টেটমেন্টটা রেকর্ডেও আছে। এনিবডি ক্যান গো অ্যান্ড ফাইন্ড আউট। ওখানে ছিল প্রশ্নবোধক চিহ্ন। সেই প্রশ্নবোধক চিহ্নটা তুলে দিয়ে ওখানে দাঁড়ি দিয়ে দিয়েছে। অথচ, অরিজিনালি ওই প্রশ্নবোধক চিহ্নটা আছে। বাক্যটা অনেকটা এমন ছিল: আমি কি দুর্নীতি করেছি? বলে দিলো হ্যাঁ আমি দুর্নীতি করেছি। কনফেশন হয়ে গেল। ছেলেমানুষির একটা সীমা থাকা দরকার। উনি যদি গিল্টিই হন তাহলে এত লম্বা-চওড়া করার কী দরকার ছিল। যেদিন উনাকে জিজ্ঞেস করা হলো চার্জ ফ্রেম করার সময়, আপনি দোষী না নির্দোষ; উনি বলে দিলেই পারতেন যে উনি দোষী। ইট ইজ অ্যান অ্যাবসার্ড প্রোপোজিশন।
উইল এনি সেনসিবল পারসন হু ইজ অ্যাকিউজড অব এনি অফেন্স উইল স্ট্যান্ড আপ অ্যান্ড সে যে আমি এটা করেছি? করলে তো কনফেশনাল স্টেটমেন্ট হবে। বিচার হয়ে যাবে। অন্যরকম হবে। মিডিয়ায় অনেকেই এটা না বুঝে করেছে, তাদের কোনো দোষ নেই। তবে, বিচারক; বলতে বাধ্য হচ্ছি-তারা যদি বেগম জিয়ার মতো মানুষের ব্যাপারে এরকম অস্বচ্ছতা এবং এরকম ম্যালাফাইড করতে পারে- এটার চেয়ে দুঃখজনক আর কিছু হতে পারে না। আমরা কার ওপরে বিশ্বাস রাখব এখন? আপনি চিন্তা করে দেখেন না- আপনি একজন অ্যাকিউজড। আপনি ৩৪২ স্টেটমেন্ট করেছেন ৪০-৫০ পাতা। আপনি অনেক কিছু বলেছেন সেখানে। সেখানে আপনি কি এসে বলবেন যে, আমি ক্ষমতার অপব্যবহার করেছি? এটা কোনো পাগল বলবে? অথচ এটাকে হাইলাইট করা হয়েছে। ফোকাস করে বলা হয়েছে, উনি তো নিজে অ্যাডমিট করে গেছেন। সুতরাং আর ট্রায়ালের কি দরকার ছিল? বাংলাদেশে এখন সবকিছুই সম্ভবপর।
‘খালেদা ক্ষমতার অপব্যবহার করার স্বীকারোক্তি দিয়েছেন’ বলে রায়ে উল্লিখিত একটি বাক্য নিয়ে ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ বলেন, ‘অ্যাবসলিউট রাবিশ। মিথ্যা কথা একদম। একেবারে মিথ্যা কথা। দুটা কারণ বলি: আমাদের কাছে তো অরিজিনাল ৩৪২ স্টেটমেন্ট আছে। এবং এই ৩৪২ স্টেটমেন্টটা রেকর্ডেও আছে। এনিবডি ক্যান গো অ্যান্ড ফাইন্ড আউট। ওখানে ছিল প্রশ্নবোধক চিহ্ন। সেই প্রশ্নবোধক চিহ্নটা তুলে দিয়ে ওখানে দাঁড়ি দিয়ে দিয়েছে। অথচ, অরিজিনালি ওই প্রশ্নবোধক চিহ্নটা আছে। বাক্যটা অনেকটা এমন ছিল: আমি কি দুর্নীতি করেছি? বলে দিলো হ্যাঁ আমি দুর্নীতি করেছি। কনফেশন হয়ে গেল। ছেলেমানুষির একটা সীমা থাকা দরকার। উনি যদি গিল্টিই হন তাহলে এত লম্বা-চওড়া করার কী দরকার ছিল। যেদিন উনাকে জিজ্ঞেস করা হলো চার্জ ফ্রেম করার সময়, আপনি দোষী না নির্দোষ; উনি বলে দিলেই পারতেন যে উনি দোষী। ইট ইজ অ্যান অ্যাবসার্ড প্রোপোজিশন।
উইল এনি সেনসিবল পারসন হু ইজ অ্যাকিউজড অব এনি অফেন্স উইল স্ট্যান্ড আপ অ্যান্ড সে যে আমি এটা করেছি? করলে তো কনফেশনাল স্টেটমেন্ট হবে। বিচার হয়ে যাবে। অন্যরকম হবে। মিডিয়ায় অনেকেই এটা না বুঝে করেছে, তাদের কোনো দোষ নেই। তবে, বিচারক; বলতে বাধ্য হচ্ছি-তারা যদি বেগম জিয়ার মতো মানুষের ব্যাপারে এরকম অস্বচ্ছতা এবং এরকম ম্যালাফাইড করতে পারে- এটার চেয়ে দুঃখজনক আর কিছু হতে পারে না। আমরা কার ওপরে বিশ্বাস রাখব এখন? আপনি চিন্তা করে দেখেন না- আপনি একজন অ্যাকিউজড। আপনি ৩৪২ স্টেটমেন্ট করেছেন ৪০-৫০ পাতা। আপনি অনেক কিছু বলেছেন সেখানে। সেখানে আপনি কি এসে বলবেন যে, আমি ক্ষমতার অপব্যবহার করেছি? এটা কোনো পাগল বলবে? অথচ এটাকে হাইলাইট করা হয়েছে। ফোকাস করে বলা হয়েছে, উনি তো নিজে অ্যাডমিট করে গেছেন। সুতরাং আর ট্রায়ালের কি দরকার ছিল? বাংলাদেশে এখন সবকিছুই সম্ভবপর।
No comments