নির্বাচনে সেনা মোতায়েনের প্রয়োজন নেই : কর্নেল জিয়া
সিটি
নির্বাচনে সেনাবাহিনীর প্রয়োজন নেই বলে মত দিয়েছেন র্যাবের অতিরিক্ত
মহাপরিচালক (এডিজি) কর্নেল জিয়াউল আহসান। তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত কেউ মারা
যায়নি। কেউ হুমকি দিলে প্রার্থীরা রিটার্নিং অফিসারের কাছে অভিযোগ দেবেন,
সাংবাদিকদের কেন বলবেন? কতজন টেলিভিশন দেখে, সংবাদপত্র পড়ে? পেট্রলবোমা
হামলা নিয়ন্ত্রণ করতে পারলে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে। তিনি আরো বলেন,
সেনাবহিনীকে মানুষ ‘নামে’ ভয় পায়; আর র্যাবকে ভয় পায় ‘কাজে’। আমি নিজেও
একজন সেনাসদস্য। নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।
পেট্রলবোমা হামলাকারীদের নিয়ন্ত্রণ করতে পারলে, পুরো পরিস্থিতি আমাদের
নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
রোববার দুপুরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রধানদের সঙ্গে বৈঠক শেষে বের হয়ে যাওয়ার সময় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ সব কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, সব দলই উইন উইন পজিশনে আছে। তাই নির্বাচনে কেউগণ্ডগোলে জড়াবে না। যে গণ্ডগোল করবে সেই-ই ধরা খাবে, সে সরকারি দলের হোক আর বিএনপির হোক।
এর আগে রাজধানীর আগারগাঁওয়ের এনইসি সম্মেলন কক্ষে রবিবার সকাল ১১টায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী রকিবউদ্দীন আহমদের সভাপতিত্বে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়ে। বৈঠকের আলোচ্য বিষয় ছিল : নির্বাচনের সময় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ, নির্বাচন-পূর্ব শান্তিপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টিতে করণীয়, সন্ত্রাসী, মাস্তান ও চাঁদাবাজদের আটক এবং দৌরাত্ম্য প্রতিরোধে ব্যবস্থা নেওয়া, বিভিন্ন নির্বাচনী কার্যক্রম গ্রহণ এবং নির্বাচনী দ্রব্যাদি পরিবহন ও সংরক্ষণে নিরাপত্তা বিধান, নির্বাচনী আইন এবং আচরণবিধিসহ বিভিন্ন নির্দেশনা সুষ্ঠুভাবে পরিপালনের পরিবেশ সুগম করা এবং ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তাবিষয়ক কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ।
বৈঠকে সকল নির্বাচন কমিশনার, পুলিশের মহাপরিদর্শক, প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার (পিএসও), স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি), বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি), ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স (ডিজিএফআই), ন্যাশনাল সিকিউরিটি ইন্টেলিজেন্স (এনএসআই), র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব), আনসারের মহাপরিচালক, ইসি সচিব, ডিএমপি কমিশনার, সিএমপি কমিশনার, বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার দায়িত্বশীল কর্মকর্তা, রিটার্নিং অফিসার ও সহকারী রিটার্নিং অফিসাররা উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, আগামী ২৮ এপ্রিল ঢাকা (উত্তর-দক্ষিণ) ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ভোটগ্রহণ হবে।
রোববার দুপুরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রধানদের সঙ্গে বৈঠক শেষে বের হয়ে যাওয়ার সময় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ সব কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, সব দলই উইন উইন পজিশনে আছে। তাই নির্বাচনে কেউগণ্ডগোলে জড়াবে না। যে গণ্ডগোল করবে সেই-ই ধরা খাবে, সে সরকারি দলের হোক আর বিএনপির হোক।
এর আগে রাজধানীর আগারগাঁওয়ের এনইসি সম্মেলন কক্ষে রবিবার সকাল ১১টায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী রকিবউদ্দীন আহমদের সভাপতিত্বে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়ে। বৈঠকের আলোচ্য বিষয় ছিল : নির্বাচনের সময় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ, নির্বাচন-পূর্ব শান্তিপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টিতে করণীয়, সন্ত্রাসী, মাস্তান ও চাঁদাবাজদের আটক এবং দৌরাত্ম্য প্রতিরোধে ব্যবস্থা নেওয়া, বিভিন্ন নির্বাচনী কার্যক্রম গ্রহণ এবং নির্বাচনী দ্রব্যাদি পরিবহন ও সংরক্ষণে নিরাপত্তা বিধান, নির্বাচনী আইন এবং আচরণবিধিসহ বিভিন্ন নির্দেশনা সুষ্ঠুভাবে পরিপালনের পরিবেশ সুগম করা এবং ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তাবিষয়ক কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ।
বৈঠকে সকল নির্বাচন কমিশনার, পুলিশের মহাপরিদর্শক, প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার (পিএসও), স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি), বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি), ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স (ডিজিএফআই), ন্যাশনাল সিকিউরিটি ইন্টেলিজেন্স (এনএসআই), র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব), আনসারের মহাপরিচালক, ইসি সচিব, ডিএমপি কমিশনার, সিএমপি কমিশনার, বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার দায়িত্বশীল কর্মকর্তা, রিটার্নিং অফিসার ও সহকারী রিটার্নিং অফিসাররা উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, আগামী ২৮ এপ্রিল ঢাকা (উত্তর-দক্ষিণ) ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ভোটগ্রহণ হবে।
No comments