‘রণতরী বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি করতে হবে চীনকে’
প্রশান্ত মহাসাগরে মার্কিন নৌশক্তি মোকাবিলা করতে হলে চীনকে জঙ্গিবিমানবাহী রণতরী বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি করতে হবে। দেশটির সরকারনিয়ন্ত্রিত গণমাধ্যম গতকাল সোমবার এ কথা জানিয়েছে।
গ্লোবাল টাইমস-এর সম্পাদকীয়তে লেখা হয়েছে, ‘চীনকে অবশ্যই রণতরী ধ্বংস করার সক্ষমতা অর্জন করতে হবে।’
ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টির মুখপত্র পিপলস ডেইলি লিখেছে, ‘চীনকে শুধু যুদ্ধজাহাজ বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র বানালে হবে না, রণতরী ধ্বংস করার ক্ষমতাও হাত করতে হবে।’
পিপলস ডেইলি আরও লিখেছে, ‘যেহেতু প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে মার্কিন রণতরীর উপস্থিতি চীনা স্বার্থের জন্য হুমকি, সেহেতু চীনকে রণতরী ধ্বংস করার মতো অস্ত্র অর্জন করতে হবে।’
মার্কিন সামরিক বিশ্লেষকেরা সতর্ক করে দিয়ে বলেছেন, চীন তাদের ডংফেং ক্ষেপণাস্ত্রের নতুন সংস্করণ তৈরি করছে, যা মার্কিন নৌবহরের কঠিন প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ভেদ করতে সক্ষম হবে। এই ক্ষেপণাস্ত্র চীনের জলসীমা থেকে ২০ হাজার কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে পারবে।
চীনের সামরিক ব্যয় বিপুল পরিমাণে বৃদ্ধি এবং সামরিক বাহিনীর দ্রুত আধুনিকায়নে দেশটির সামরিক উদ্দেশ্য নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বেগ বাড়ছে। নিজেদের জলসীমার কাছাকাছি মার্কিন নৌবহরের টহলের তীব্র নিন্দা জানিয়েছে চীন। যুক্তরাষ্ট্র জানিয়েছে, দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে তাদের যৌথ সামরিক মহড়ার জন্য নৌযান সরবরাহ করাই নৌবহরের ওই এলাকায় অবস্থানের উদ্দেশ্য।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর গত মাসে জানিয়েছে, তাইওয়ানের বেইজিংপন্থী সরকারের সঙ্গে চীনের সুসম্পর্ক সত্ত্বেও তাইওয়ানকে লক্ষ্য করে সামরিক শক্তি বৃদ্ধি অব্যাহত রেখেছে চীন।
গ্লোবাল টাইমস-এর সম্পাদকীয়তে লেখা হয়েছে, ‘চীনকে অবশ্যই রণতরী ধ্বংস করার সক্ষমতা অর্জন করতে হবে।’
ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টির মুখপত্র পিপলস ডেইলি লিখেছে, ‘চীনকে শুধু যুদ্ধজাহাজ বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র বানালে হবে না, রণতরী ধ্বংস করার ক্ষমতাও হাত করতে হবে।’
পিপলস ডেইলি আরও লিখেছে, ‘যেহেতু প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে মার্কিন রণতরীর উপস্থিতি চীনা স্বার্থের জন্য হুমকি, সেহেতু চীনকে রণতরী ধ্বংস করার মতো অস্ত্র অর্জন করতে হবে।’
মার্কিন সামরিক বিশ্লেষকেরা সতর্ক করে দিয়ে বলেছেন, চীন তাদের ডংফেং ক্ষেপণাস্ত্রের নতুন সংস্করণ তৈরি করছে, যা মার্কিন নৌবহরের কঠিন প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ভেদ করতে সক্ষম হবে। এই ক্ষেপণাস্ত্র চীনের জলসীমা থেকে ২০ হাজার কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে পারবে।
চীনের সামরিক ব্যয় বিপুল পরিমাণে বৃদ্ধি এবং সামরিক বাহিনীর দ্রুত আধুনিকায়নে দেশটির সামরিক উদ্দেশ্য নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বেগ বাড়ছে। নিজেদের জলসীমার কাছাকাছি মার্কিন নৌবহরের টহলের তীব্র নিন্দা জানিয়েছে চীন। যুক্তরাষ্ট্র জানিয়েছে, দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে তাদের যৌথ সামরিক মহড়ার জন্য নৌযান সরবরাহ করাই নৌবহরের ওই এলাকায় অবস্থানের উদ্দেশ্য।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর গত মাসে জানিয়েছে, তাইওয়ানের বেইজিংপন্থী সরকারের সঙ্গে চীনের সুসম্পর্ক সত্ত্বেও তাইওয়ানকে লক্ষ্য করে সামরিক শক্তি বৃদ্ধি অব্যাহত রেখেছে চীন।
No comments