ইসরায়েলি কূটনীতিককে বহিষ্কার করছে অস্ট্রেলিয়া
পাসপোর্ট জালিয়াতির সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে অস্ট্রেলিয়া সরকার ইসরায়েলি দূতাবাসের এক কর্মকর্তাকে বহিষ্কার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী স্টিফেন স্মিথ গতকাল সোমবার পার্লামেন্টে এ কথা জানিয়েছেন।
তিনি বলেছেন, গত জানুয়ারিতে অস্ট্রেলিয়ার পাসপোর্ট জাল করে ইসরায়েলের গোয়েন্দারা দুবাই গিয়ে হামাস নেতা মাহমুদ আল মাবুহেক হত্যা করেন বলে তাঁদের তদন্ত কর্মকর্তারা নিশ্চিত হয়েছেন। এ কারণে তাঁরা এক কর্মকর্তাকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তবে তিনি ওই কর্মকর্তার নাম-পরিচয় প্রকাশ করেননি।
স্টিফেন স্মিথ বলেন, ইসরায়েলের সঙ্গে তাঁদের দৃঢ় বন্ধুত্ব রয়েছে, কিন্তু তাই বলে কোনো দেশই তার পাসপোর্টের অপব্যবহার বরদাশত করবে না। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে এই বহিষ্কারাদেশ কার্যকর করা হবে।
তিনি বলেন, জাল পাসপোর্ট নিয়ে চার গোয়েন্দা কর্মকর্তা কীভাবে অস্ট্রেলিয়া থেকে দুবাই গেলেন, তা জানতে তাঁরা তদন্ত চালিয়েছেন। তাঁরা জানতে পেরেছেন, পাসপোর্টগুলো খুবই সূক্ষ্ম ও নিখুঁতভাবে জাল করা হয়েছে। হাতে যেসব তথ্য-প্রমাণ এসেছে, তাতে ওই ঘটনার পেছনে ইসরায়েলের যে হাত ছিল, সে ব্যাপারে তাঁদের কোনো সন্দেহ নেই।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এবারই প্রথম নয়, ইসরায়েল এর আগেও এজাতীয় ঘটনা ঘটিয়েছে। এর আগে ইসরায়েল এজাতীয় কী কী ঘটনা ঘটিয়েছে, সে বিষয়ে তিনি বিস্তারিত কিছু বলেননি।
অস্ট্রেলিয়ার এ পদক্ষেপে ইসরায়েলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় হতাশা প্রকাশ করেছে। ইসরায়েলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ইয়াইগাল পালমোর বলেছেন, ‘অস্ট্রেলিয়ার এ পদক্ষেপে আমরা গভীরভাবে দুঃখিত। দুই দেশের সম্পর্কের স্বাভাবিক গতিপ্রকৃতির সঙ্গে এ পদক্ষেপ সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।’
গত মার্চ মাসে একই অভিযোগে ব্রিটেন সে দেশ থেকে ইসরায়েলের এক কূটনীতিককে বহিষ্কার করে। ব্রিটেন তার পরিচয় প্রকাশ না করলেও স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো বলেছে, বহিষ্কৃত ওই কূটনীতিক হলেন ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের একজন কর্মকর্তা।
তিনি বলেছেন, গত জানুয়ারিতে অস্ট্রেলিয়ার পাসপোর্ট জাল করে ইসরায়েলের গোয়েন্দারা দুবাই গিয়ে হামাস নেতা মাহমুদ আল মাবুহেক হত্যা করেন বলে তাঁদের তদন্ত কর্মকর্তারা নিশ্চিত হয়েছেন। এ কারণে তাঁরা এক কর্মকর্তাকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তবে তিনি ওই কর্মকর্তার নাম-পরিচয় প্রকাশ করেননি।
স্টিফেন স্মিথ বলেন, ইসরায়েলের সঙ্গে তাঁদের দৃঢ় বন্ধুত্ব রয়েছে, কিন্তু তাই বলে কোনো দেশই তার পাসপোর্টের অপব্যবহার বরদাশত করবে না। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে এই বহিষ্কারাদেশ কার্যকর করা হবে।
তিনি বলেন, জাল পাসপোর্ট নিয়ে চার গোয়েন্দা কর্মকর্তা কীভাবে অস্ট্রেলিয়া থেকে দুবাই গেলেন, তা জানতে তাঁরা তদন্ত চালিয়েছেন। তাঁরা জানতে পেরেছেন, পাসপোর্টগুলো খুবই সূক্ষ্ম ও নিখুঁতভাবে জাল করা হয়েছে। হাতে যেসব তথ্য-প্রমাণ এসেছে, তাতে ওই ঘটনার পেছনে ইসরায়েলের যে হাত ছিল, সে ব্যাপারে তাঁদের কোনো সন্দেহ নেই।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এবারই প্রথম নয়, ইসরায়েল এর আগেও এজাতীয় ঘটনা ঘটিয়েছে। এর আগে ইসরায়েল এজাতীয় কী কী ঘটনা ঘটিয়েছে, সে বিষয়ে তিনি বিস্তারিত কিছু বলেননি।
অস্ট্রেলিয়ার এ পদক্ষেপে ইসরায়েলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় হতাশা প্রকাশ করেছে। ইসরায়েলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ইয়াইগাল পালমোর বলেছেন, ‘অস্ট্রেলিয়ার এ পদক্ষেপে আমরা গভীরভাবে দুঃখিত। দুই দেশের সম্পর্কের স্বাভাবিক গতিপ্রকৃতির সঙ্গে এ পদক্ষেপ সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।’
গত মার্চ মাসে একই অভিযোগে ব্রিটেন সে দেশ থেকে ইসরায়েলের এক কূটনীতিককে বহিষ্কার করে। ব্রিটেন তার পরিচয় প্রকাশ না করলেও স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো বলেছে, বহিষ্কৃত ওই কূটনীতিক হলেন ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের একজন কর্মকর্তা।
No comments