সেরা পাকিস্তানে নেই বর্তমান
ক্রিকেটের প্রথম ‘লিটল মাস্টার’ হানিফ মোহাম্মদের সঙ্গে যদি ব্যাটিং ওপেন করতেন সাঈদ আনোয়ার! এই দুজনের পরই যদি আবার ব্যাট হাতে নামতেন ‘এশিয়ার ব্র্যাডম্যান’ জহির আব্বাস, ‘বড়ে মিয়াঁ’ জাভেদ মিয়াঁদাদ আর ‘মুলতানের সুলতান’ ইনজামাম-উল হক? কিংবা নতুন বলে ‘টু ডব্লু’র আগুন ঝরানোর পর যদি বোলিংয়ে আসতেন ফজল মাহমুদ ও ইমরান খান, আর বল পুরোনো হলে আবদুল কাদির! একেকজন একে যুগের, এঁদের একসঙ্গে খেলতে পারেন শুধু স্বপ্নেই।
ক্রিকইনফোর সর্বকালের সেরা পাকিস্তান একাদশকে মাঠে নামিয়ে দিলেই স্বপ্নটা বাস্তব হয়ে দেখা দিত। টেস্ট খেলুড়ে দেশগুলোর সর্বকালের সেরা একাদশ বাছাই করেছে ক্রিকেটের জনপ্রিয় ওয়েবসাইটটি। অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড, শ্রীলঙ্কা ও দক্ষিণ আফ্রিকার পর এবার তারা ঘোষণা করেছে পাকিস্তানের সেরা একাদশ। ছয়টি সেরা একাদশের মধ্যে একমাত্র পাকিস্তানেই নেই বর্তমান দলের কেউ। ১০ সদস্যের জুরি বোর্ডে ছিলেন ইন্তিখাব আলম, রমিজ রাজা, ওসমান সামিউদ্দিন, কামরান আব্বাসি, শাহরিয়ার খানের মতো ক্রিকেট ব্যক্তিত্বরা। ওয়াসিম আকরাম, ওয়াকার ইউনুস, ইমরান ও মিয়াঁদাদ পেয়েছেন সব জুরির ভোট।
দলের প্রয়োজনে নিজের আক্রমণাত্মক ধরনটা পাল্টে ফেলা ওপেনার হানিফ পাননি কেবল একজন জুরির ভোট। টেস্টে সবচেয়ে লম্বা ইনিংসের রেকর্ডটা (৯৭০ মিনিট) এখনো মোহাম্মদ ভাইদের সবচেয়ে বিখ্যাত জনের। ছয়জন জুরির আনুকূল্য পেয়েছেন আরেক ওপেনার আনোয়ার ও প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে সেঞ্চুরির সেঞ্চুরি করা একমাত্র এশিয়ান জহির। হানিফের মতো নয় ভোট পেয়েছেন ইনজামামও। মাত্র চার ভোট পাওয়ায় জায়গা হয়নি মোহাম্মদ ইউসুফের। একমাত্র স্পিনারের লড়াইয়ে মুশতাক-সাকলাইন-কানেরিয়াকে পেছনে ফেলেছেন লেগ স্পিনার কাদির।
সমান ভোট পেয়েছিলেন দুই উইকেটকিপার ওয়াসিম বারি ও রশিদ লতিফ। ব্যাটিং রেকর্ড একটু ভালো হওয়ায় জায়গা পেয়েছেন লতিফ। জুরিদের একাদশের সঙ্গে পাঠকদের ভোটে সেরা একাদশের পরিবর্তন আছে দুটি, লতিফের বদলে বারি আর ফজলের জায়গায় শোয়েব আখতার
ক্রিকইনফোর সর্বকালের সেরা পাকিস্তান একাদশকে মাঠে নামিয়ে দিলেই স্বপ্নটা বাস্তব হয়ে দেখা দিত। টেস্ট খেলুড়ে দেশগুলোর সর্বকালের সেরা একাদশ বাছাই করেছে ক্রিকেটের জনপ্রিয় ওয়েবসাইটটি। অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড, শ্রীলঙ্কা ও দক্ষিণ আফ্রিকার পর এবার তারা ঘোষণা করেছে পাকিস্তানের সেরা একাদশ। ছয়টি সেরা একাদশের মধ্যে একমাত্র পাকিস্তানেই নেই বর্তমান দলের কেউ। ১০ সদস্যের জুরি বোর্ডে ছিলেন ইন্তিখাব আলম, রমিজ রাজা, ওসমান সামিউদ্দিন, কামরান আব্বাসি, শাহরিয়ার খানের মতো ক্রিকেট ব্যক্তিত্বরা। ওয়াসিম আকরাম, ওয়াকার ইউনুস, ইমরান ও মিয়াঁদাদ পেয়েছেন সব জুরির ভোট।
দলের প্রয়োজনে নিজের আক্রমণাত্মক ধরনটা পাল্টে ফেলা ওপেনার হানিফ পাননি কেবল একজন জুরির ভোট। টেস্টে সবচেয়ে লম্বা ইনিংসের রেকর্ডটা (৯৭০ মিনিট) এখনো মোহাম্মদ ভাইদের সবচেয়ে বিখ্যাত জনের। ছয়জন জুরির আনুকূল্য পেয়েছেন আরেক ওপেনার আনোয়ার ও প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে সেঞ্চুরির সেঞ্চুরি করা একমাত্র এশিয়ান জহির। হানিফের মতো নয় ভোট পেয়েছেন ইনজামামও। মাত্র চার ভোট পাওয়ায় জায়গা হয়নি মোহাম্মদ ইউসুফের। একমাত্র স্পিনারের লড়াইয়ে মুশতাক-সাকলাইন-কানেরিয়াকে পেছনে ফেলেছেন লেগ স্পিনার কাদির।
সমান ভোট পেয়েছিলেন দুই উইকেটকিপার ওয়াসিম বারি ও রশিদ লতিফ। ব্যাটিং রেকর্ড একটু ভালো হওয়ায় জায়গা পেয়েছেন লতিফ। জুরিদের একাদশের সঙ্গে পাঠকদের ভোটে সেরা একাদশের পরিবর্তন আছে দুটি, লতিফের বদলে বারি আর ফজলের জায়গায় শোয়েব আখতার
No comments