যুক্তরাষ্ট্রে নিয়ে যাওয়া লাখ লাখ নথিপত্র ফেরত চেয়েছে ইরাক
ইরাকের জাতীয়মহাফেজখানা থেকে নিয়ে যাওয়া লাখ লাখ ঐতিহাসিক নথিপত্র যুক্তরাষ্ট্রকে ফেরত দেওয়ার দাবি জানানো হয়েছে। জাতীয়মহাফেজখানা কর্তৃপক্ষ এই দাবি জানায়।
২০০৩ সালে ইরাক যুদ্ধের সময় ও এর পর ইরাক থেকে এসব নথিপত্র নিয়ে যায় যুক্তরাষ্ট্র। সে সময় এসব নথিপত্র অনেকটা অরক্ষিত অবস্থায় ছিল। এই নথিগুলোর মধ্যে ইহুদিদেরও কিছু দুর্লভ ও অতি প্রাচীন সংগ্রহ রয়েছে, যার অধিকাংশ হিব্রু ভাষায় লেখা।
ইরাকের জাতীয় গ্রন্থাগার ও মহাফেজখানার পরিচালক সাদ ইস্কান্দার জানান, নথিগুলোর মধ্যে রয়েছে প্রয়াত ইরাকি প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেনের ‘গোপন’ পুলিশ বাহিনীর হাতে সে সময় আটক ইরাকি নাগরিকদের পরিচয়, তাঁর প্রশাসনের বিরোধিতাকারীদের গণহত্যার বিস্তারিত পরিকল্পনা এবং অস্ত্রাগারে রক্ষিত বিভিন্ন রকম অস্ত্রের তালিকা।
সাদ ইস্কান্দার নথিগুলো যুক্তরাষ্ট্রে নিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে বলেন, অন্যান্য নথিপত্র ছাড়াও ইহুদি সংগ্রহগুলো বাগদাদে সাদ্দামের গোয়েন্দা বিভাগের প্রধান সদরদপ্তরের মেঝেতে ও বাথরুমে ভেজা অবস্থায় পাওয়া যায়। সেগুলো সংরক্ষণের জন্য দুই দেশের মধ্যে একটি চুক্তির অধীনে যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানো হয়।
এই সংগ্রহগুলো ফিরিয়ে আনার জন্য সম্প্রতি ক্যালিফোর্নিয়ায় দুই দেশের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বৈঠক করেন। তবে বৈঠক কী সিদ্ধান্ত হয়, তা তিনি বলেননি।
ইস্কান্দার আরও জানান, এই প্রথমবারের মতো ইহুদি সংগ্রহগুলো ছাড়াও সব নথিপত্র ফেরত দেওয়ার জন্য ইরাকের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক যুক্তরাষ্ট্রের কাছে দাবি জানানো হলো।
২০০৩ সালে ইরাক যুদ্ধের সময় ও এর পর ইরাক থেকে এসব নথিপত্র নিয়ে যায় যুক্তরাষ্ট্র। সে সময় এসব নথিপত্র অনেকটা অরক্ষিত অবস্থায় ছিল। এই নথিগুলোর মধ্যে ইহুদিদেরও কিছু দুর্লভ ও অতি প্রাচীন সংগ্রহ রয়েছে, যার অধিকাংশ হিব্রু ভাষায় লেখা।
ইরাকের জাতীয় গ্রন্থাগার ও মহাফেজখানার পরিচালক সাদ ইস্কান্দার জানান, নথিগুলোর মধ্যে রয়েছে প্রয়াত ইরাকি প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেনের ‘গোপন’ পুলিশ বাহিনীর হাতে সে সময় আটক ইরাকি নাগরিকদের পরিচয়, তাঁর প্রশাসনের বিরোধিতাকারীদের গণহত্যার বিস্তারিত পরিকল্পনা এবং অস্ত্রাগারে রক্ষিত বিভিন্ন রকম অস্ত্রের তালিকা।
সাদ ইস্কান্দার নথিগুলো যুক্তরাষ্ট্রে নিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে বলেন, অন্যান্য নথিপত্র ছাড়াও ইহুদি সংগ্রহগুলো বাগদাদে সাদ্দামের গোয়েন্দা বিভাগের প্রধান সদরদপ্তরের মেঝেতে ও বাথরুমে ভেজা অবস্থায় পাওয়া যায়। সেগুলো সংরক্ষণের জন্য দুই দেশের মধ্যে একটি চুক্তির অধীনে যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানো হয়।
এই সংগ্রহগুলো ফিরিয়ে আনার জন্য সম্প্রতি ক্যালিফোর্নিয়ায় দুই দেশের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বৈঠক করেন। তবে বৈঠক কী সিদ্ধান্ত হয়, তা তিনি বলেননি।
ইস্কান্দার আরও জানান, এই প্রথমবারের মতো ইহুদি সংগ্রহগুলো ছাড়াও সব নথিপত্র ফেরত দেওয়ার জন্য ইরাকের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক যুক্তরাষ্ট্রের কাছে দাবি জানানো হলো।
No comments