মারুফই মোহামেডানের কোচ
কে হচ্ছেন মোহামেডানের কোচ, গত কিছুদিন এটা ছিল স্টেডিয়ামপাড়ায় সবচেয়ে আলোচিত প্রশ্ন। ক্লাবের একটা মহল থেকে আপত্তি ওঠায় গতবারের ‘সফল’ কোচ মারুফুল হককেই রেখে দেওয়ার সিদ্ধান্তটা থমকে ছিল। শেষ পর্যন্ত গতকাল মারুফকেই কোচ হিসেবে ঘোষণা করেছে মোহামেডান।
সিদ্ধান্তটা এসেছে ক্লাবের নতুন ফুটবল কমিটির সভায়। পরশু ক্লাবের নির্বাহী কমিটির সভায় কোচ ঠিক করার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল ওই দিনই গঠিত ফুটবল কমিটির ওপর। পরদিনই কমিটির চেয়ারম্যান আবদুস সালামের ব্যবসায়িক অফিসে বসেন কমিটির ১৬-১৭ জন কর্মকর্তা। সেখানে কোচ হিসেবে শুধু মারুফের নামই এসেছে। তবে জানা কথাই, ক্লাবের নীতিনির্ধারকদের ইচ্ছারই প্রতিফলন এই সিদ্ধান্ত।
আবদুস সালাম জানাচ্ছেন, ‘মারুফকেই আমরা কোচ রাখছি। সভায় সবাই তাঁর প্রশংসা করেছে। গতবার তিনি ফেডারেশন এবং সুপার কাপ জিতিয়েছেন, বি-লিগে রানার্সআপ করেছেন দলকে। কাজেই তাঁকে বাদ দেওয়ার কোনো যুক্তিই আমরা দেখিনি।’
গত মৌসুমেই মারুফের কোচিংয়ের সমালোচনা শুরু করেছিলেন ফুটবল কমিটির সদস্য কিছু সাবেক ফুটবলার। এবারও তাঁরাই অগ্রণী হয়ে কোচ হিসেবে শফিকুল ইসলাম মানিককে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করেছিলেন। মানিক না মারুফ—এ নিয়ে মোহামেডান কর্তাদের তীব্র মতভেদ দেখা দেওয়াতেই কোচ চূড়ান্ত করতে এতটা সময় লাগল ক্লাবটির। তবে এটিকে সবাই খুশি মনে মেনে নিয়েছেন, এমন নয়। কাল মোহামেডানের সাবেক অতিরিক্ত সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান অ্যাডহক কমিটির সদস্য মোস্তাকুর রহমানের পদত্যাগের সিদ্ধান্তও এ কারণেই বলে মনে করছেন অনেকে।
মারুফুল হক নিজেও মোহামেডানে থেকে যাওয়ার ভাবনাটা একটা সময় ছেড়েই দিয়েছিলেন। তাঁকেই কোচ করা হয়েছে জানার পর কাল রাতে টেলিফোনে বললেন, ‘নানা কারণে ধরে নিয়েছিলাম, মোহামেডানে হয়তো আর ফিরে যাওয়া হচ্ছে না। এমনকি এ বছর আর কোচিংই করাব না ঠিক করেছিলাম। অনেক দিন ধরেই আমি একটু বিচ্ছিন্ন অবস্থায় আছি। তবে এখন সিদ্ধান্তটা জেনে ভালো লাগছে।’
কোচের মতো মোহামেডানের অধিনায়ক পদে পরিবর্তন আনা হয়নি। আরমান আজিজই থাকছেন অধিনায়ক। ম্যানেজার হিসেবে বহাল থাকবেন আমিরুল ইসলাম বাবু। সহকারী ম্যানেজার ইমতিয়াজ আহমেদ নকীব। ঠিক হয়েছে, আবাহনীর পথ ধরে এবার একজন বিদেশি ট্রেনার আনবে মোহামেডান।
জরুরি এসব সিদ্ধান্ত নিতে পেরে এত দিনে মোহামেডান ভারমুক্ত হতে পারল! তবে মোস্তাকুর রহমানের পদত্যাগের সিদ্ধান্ত জানিয়ে দিল, মারুফুল হকের জন্য হয়তো বড় চ্যালেঞ্জই অপেক্ষা করছে সামনে।
সিদ্ধান্তটা এসেছে ক্লাবের নতুন ফুটবল কমিটির সভায়। পরশু ক্লাবের নির্বাহী কমিটির সভায় কোচ ঠিক করার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল ওই দিনই গঠিত ফুটবল কমিটির ওপর। পরদিনই কমিটির চেয়ারম্যান আবদুস সালামের ব্যবসায়িক অফিসে বসেন কমিটির ১৬-১৭ জন কর্মকর্তা। সেখানে কোচ হিসেবে শুধু মারুফের নামই এসেছে। তবে জানা কথাই, ক্লাবের নীতিনির্ধারকদের ইচ্ছারই প্রতিফলন এই সিদ্ধান্ত।
আবদুস সালাম জানাচ্ছেন, ‘মারুফকেই আমরা কোচ রাখছি। সভায় সবাই তাঁর প্রশংসা করেছে। গতবার তিনি ফেডারেশন এবং সুপার কাপ জিতিয়েছেন, বি-লিগে রানার্সআপ করেছেন দলকে। কাজেই তাঁকে বাদ দেওয়ার কোনো যুক্তিই আমরা দেখিনি।’
গত মৌসুমেই মারুফের কোচিংয়ের সমালোচনা শুরু করেছিলেন ফুটবল কমিটির সদস্য কিছু সাবেক ফুটবলার। এবারও তাঁরাই অগ্রণী হয়ে কোচ হিসেবে শফিকুল ইসলাম মানিককে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করেছিলেন। মানিক না মারুফ—এ নিয়ে মোহামেডান কর্তাদের তীব্র মতভেদ দেখা দেওয়াতেই কোচ চূড়ান্ত করতে এতটা সময় লাগল ক্লাবটির। তবে এটিকে সবাই খুশি মনে মেনে নিয়েছেন, এমন নয়। কাল মোহামেডানের সাবেক অতিরিক্ত সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান অ্যাডহক কমিটির সদস্য মোস্তাকুর রহমানের পদত্যাগের সিদ্ধান্তও এ কারণেই বলে মনে করছেন অনেকে।
মারুফুল হক নিজেও মোহামেডানে থেকে যাওয়ার ভাবনাটা একটা সময় ছেড়েই দিয়েছিলেন। তাঁকেই কোচ করা হয়েছে জানার পর কাল রাতে টেলিফোনে বললেন, ‘নানা কারণে ধরে নিয়েছিলাম, মোহামেডানে হয়তো আর ফিরে যাওয়া হচ্ছে না। এমনকি এ বছর আর কোচিংই করাব না ঠিক করেছিলাম। অনেক দিন ধরেই আমি একটু বিচ্ছিন্ন অবস্থায় আছি। তবে এখন সিদ্ধান্তটা জেনে ভালো লাগছে।’
কোচের মতো মোহামেডানের অধিনায়ক পদে পরিবর্তন আনা হয়নি। আরমান আজিজই থাকছেন অধিনায়ক। ম্যানেজার হিসেবে বহাল থাকবেন আমিরুল ইসলাম বাবু। সহকারী ম্যানেজার ইমতিয়াজ আহমেদ নকীব। ঠিক হয়েছে, আবাহনীর পথ ধরে এবার একজন বিদেশি ট্রেনার আনবে মোহামেডান।
জরুরি এসব সিদ্ধান্ত নিতে পেরে এত দিনে মোহামেডান ভারমুক্ত হতে পারল! তবে মোস্তাকুর রহমানের পদত্যাগের সিদ্ধান্ত জানিয়ে দিল, মারুফুল হকের জন্য হয়তো বড় চ্যালেঞ্জই অপেক্ষা করছে সামনে।
No comments