মধ্যপ্রাচ্য শান্তি-প্রক্রিয়া সঠিক পথেই এগোচ্ছে
হোয়াইট হাউসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সঙ্গে গত মঙ্গলবার রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেছেন মিসরের প্রেসিডেন্ট হোসনি মোবারক। মধ্যপ্রাচ্য শান্তি-প্রক্রিয়ার উদ্যোগ সঠিক পথে এগোচ্ছে বলে মনে করছেন এ দুই নেতা। তাঁরা মধ্যপ্রাচ্যের জটিল পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসা এবং একটি সমাধানে পৌঁছানোর ওপর জোর দেন। খবর বিবিসির।
বৈঠকের পর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ওবামার কায়রো বক্তৃতার কথা উল্লেখ করে তাঁর প্রশংসা করেন হোসনি মোবারক। তিনি বলেন, কায়রোতে দেওয়া তাঁর বক্তৃতার মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে মুসলিম বিশ্বের সম্পর্কের ক্ষেত্রে যেসব সন্দেহ ছিল, তা ‘দূর হয়ে গেছে’। বৈঠকে মোবারক আশা প্রকাশ করেন, ইসরায়েল পশ্চিম তীরে বসতি স্থাপনের কাজ বন্ধ করবে, যদিও যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান সত্ত্বেও পশ্চিম তীরে বসতি সম্প্রসারণের কাজ চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। বৈঠকে হোসনি মোবারক প্রেসিডেন্ট ওবামাকে জানান, শান্তিপ্রক্রিয়ার বিষয়ে ইসরায়েল ‘সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ’ না নিলে মিসর কোনো কিছু করবে না।
প্রেসিডেন্ট মোবারক বলেন, বিগত মার্কিন প্রশাসনের সঙ্গে মিসরের কিছুটা সমস্যা তৈরি হলেও উভয় দেশের মধ্যে বর্তমানে ‘ইতিবাচক ও কৌশলগত’ ভালো সম্পর্ক চলছে। সাবেক প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশের আমলে ইরাক যুদ্ধ, ফিলিস্তিন-ইসরায়েল দ্বন্দ্ব এবং মিসরের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে দুই দেশের সম্পর্কের অবনতি হয়। পাঁচ বছরেরও বেশি সময় পর এই প্রথম যুক্তরাষ্ট্র সফর করছেন হোসনি মোবারক। বৈঠকে আরব-ইসরায়েল পরিস্থিতি, ইরানের পরমাণু অস্ত্র তৈরিসহ নানা বিষয়ে আলোচনা হয়।
এর আগে সোমবার রাতে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটনের সঙ্গেও বৈঠক করেন মিসরের প্রেসিডেন্ট হোসনি মোবারক।
বৈঠকের পর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ওবামার কায়রো বক্তৃতার কথা উল্লেখ করে তাঁর প্রশংসা করেন হোসনি মোবারক। তিনি বলেন, কায়রোতে দেওয়া তাঁর বক্তৃতার মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে মুসলিম বিশ্বের সম্পর্কের ক্ষেত্রে যেসব সন্দেহ ছিল, তা ‘দূর হয়ে গেছে’। বৈঠকে মোবারক আশা প্রকাশ করেন, ইসরায়েল পশ্চিম তীরে বসতি স্থাপনের কাজ বন্ধ করবে, যদিও যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান সত্ত্বেও পশ্চিম তীরে বসতি সম্প্রসারণের কাজ চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। বৈঠকে হোসনি মোবারক প্রেসিডেন্ট ওবামাকে জানান, শান্তিপ্রক্রিয়ার বিষয়ে ইসরায়েল ‘সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ’ না নিলে মিসর কোনো কিছু করবে না।
প্রেসিডেন্ট মোবারক বলেন, বিগত মার্কিন প্রশাসনের সঙ্গে মিসরের কিছুটা সমস্যা তৈরি হলেও উভয় দেশের মধ্যে বর্তমানে ‘ইতিবাচক ও কৌশলগত’ ভালো সম্পর্ক চলছে। সাবেক প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশের আমলে ইরাক যুদ্ধ, ফিলিস্তিন-ইসরায়েল দ্বন্দ্ব এবং মিসরের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে দুই দেশের সম্পর্কের অবনতি হয়। পাঁচ বছরেরও বেশি সময় পর এই প্রথম যুক্তরাষ্ট্র সফর করছেন হোসনি মোবারক। বৈঠকে আরব-ইসরায়েল পরিস্থিতি, ইরানের পরমাণু অস্ত্র তৈরিসহ নানা বিষয়ে আলোচনা হয়।
এর আগে সোমবার রাতে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটনের সঙ্গেও বৈঠক করেন মিসরের প্রেসিডেন্ট হোসনি মোবারক।
No comments