সবার ওপরে তামিম ইকবাল
চতুর্থ ম্যাচে ১৫৪ রানের ইনিংসটির কল্যাণে দু দল মিলিয়েই সবচেয়ে বেশি রান তামিম ইকবালের। এর পরই আছেন জিম্বাবুয়ের চার্লস কভেন্ট্রি। তৃতীয় ম্যাচে রেকর্ড অপরাজিত ১৯৪ সিরিজে তাঁর রান নিয়ে গেছে ২৯৬-এ। গত পরশু পঞ্চম ও শেষ ম্যাচে জিম্বাবুয়ের ইনিংস শেষে কভেন্ট্রি ও তামিমের রান ছিল সমান। পরে ৪ রান করে তাঁকে টপকে যান তামিম।
অত বড় একটা ইনিংস খেলার পর তামিম সবার ওপরে থাকবেন এটাই স্বাভাবিক। তবে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সাফল্যভাস্বর সিরিজে সবচেয়ে ইতিবাচক ছিল, ব্যাটিংয়ে নির্দিষ্ট কারও মুখ চেয়ে থাকেনি বাংলাদেশ। একেক ম্যাচে দাঁড়িয়ে গেছেন একেকজন। এ কারণেই বাংলাদেশের আরও তিন ব্যাটসম্যানের দেড় শ ছাড়ানো রান, আরেকজনের প্রায় দেড় শ (১৪৮)। সেঞ্চুরির দিক থেকেও এটি মহাস্মরণীয় এক সিরিজ। এই সিরিজের আগে ২০১টি ওয়ানডে খেলে যেখানে বাংলাদেশের পক্ষে মাত্র ১২টি সেঞ্চুরি, এই পাঁচ ম্যাচেই সেঞ্চুরি ৩টি। সংখ্যাটা ৪-ই হয়ে যেত। হয়নি শেষ ম্যাচে মুশফিকুর রহিম ৯৮ রানে আউট হয়ে যাওয়ায়।
সিরিজে সবচেয়ে বেশি উইকেট (৮টি) জিম্বাবুয়ের বাঁহাতি স্পিনার রেমন্ড প্রাইসের। ৭ উইকেট নিয়ে বাংলাদেশের সফলতম বোলার বাঁহাতি পেসার সৈয়দ রাসেল। বোলিংয়ে কারও একক আধিপত্য নেই, সত্যিকার টিম ওয়ার্ক যাকে বলে। তবে লক্ষণীয় হলো, ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে স্পিনারের ছায়ায় ঢাকা পড়ে থাকা পেসাররাই জিম্বাবুয়েতে বেশি সফল। হঠাত্ ডাক পেয়ে উড়ে যাওয়া ডলার মাহমুদের শেষ ম্যাচে ২৮ রানে ৪ উইকেট সিরিজের সেরা বোলিং পারফরম্যান্স।
অত বড় একটা ইনিংস খেলার পর তামিম সবার ওপরে থাকবেন এটাই স্বাভাবিক। তবে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সাফল্যভাস্বর সিরিজে সবচেয়ে ইতিবাচক ছিল, ব্যাটিংয়ে নির্দিষ্ট কারও মুখ চেয়ে থাকেনি বাংলাদেশ। একেক ম্যাচে দাঁড়িয়ে গেছেন একেকজন। এ কারণেই বাংলাদেশের আরও তিন ব্যাটসম্যানের দেড় শ ছাড়ানো রান, আরেকজনের প্রায় দেড় শ (১৪৮)। সেঞ্চুরির দিক থেকেও এটি মহাস্মরণীয় এক সিরিজ। এই সিরিজের আগে ২০১টি ওয়ানডে খেলে যেখানে বাংলাদেশের পক্ষে মাত্র ১২টি সেঞ্চুরি, এই পাঁচ ম্যাচেই সেঞ্চুরি ৩টি। সংখ্যাটা ৪-ই হয়ে যেত। হয়নি শেষ ম্যাচে মুশফিকুর রহিম ৯৮ রানে আউট হয়ে যাওয়ায়।
সিরিজে সবচেয়ে বেশি উইকেট (৮টি) জিম্বাবুয়ের বাঁহাতি স্পিনার রেমন্ড প্রাইসের। ৭ উইকেট নিয়ে বাংলাদেশের সফলতম বোলার বাঁহাতি পেসার সৈয়দ রাসেল। বোলিংয়ে কারও একক আধিপত্য নেই, সত্যিকার টিম ওয়ার্ক যাকে বলে। তবে লক্ষণীয় হলো, ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে স্পিনারের ছায়ায় ঢাকা পড়ে থাকা পেসাররাই জিম্বাবুয়েতে বেশি সফল। হঠাত্ ডাক পেয়ে উড়ে যাওয়া ডলার মাহমুদের শেষ ম্যাচে ২৮ রানে ৪ উইকেট সিরিজের সেরা বোলিং পারফরম্যান্স।
No comments