ও পৃথিবী, এবার এসে বাংলাদেশ নাও চিনে
প্রাকৃতিক
সৌন্দর্যের মায়াবী সুখের ছবি ছকে বাঁধা দৈনন্দিন জীবনে জুড়িয়ে দিতে পারে
মনপ্রাণ। অরণ্যে কিংবা সমুদ্রবিলাসে ডুবে থাকতে ভালো লাগে সবারই। প্রাচীন
যুগের ইতিহাস, শিল্প-সংস্কৃতি, সাহিত্য ও প্রথার সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত
ঐতিহাসিক স্থান দেখার জন্য পর্যটকরা ঘুরে বেড়ান।
বাংলাদেশের নয়নাভিরাম প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, সমৃদ্ধ ইতিহাস, ঐতিহ্য, বৈচিত্র্যপূর্ণ সংস্কৃতি, দৃষ্টিনন্দন জীবনাচার মন কাড়ে দেশি-বিদেশি পর্যটকদের। পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত, বৈচিত্র্যময় প্রতœতাত্তি¡ক নিদর্শন, ঐতিহাসিক মসজিদ-মিনার, নদী, পাহাড়, অরণ্যসহ হাজারও সুন্দরের রেশ ছড়িয়ে আছে টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়ার আনাচে-কানাচে। পণ্য, খাবার, পর্যটন আকর্ষণ কিংবা সাংস্কৃতিক বা লোকজ ঐতিহ্যে বাংলাদেশের জেলাগুলো স্বতন্ত্রমণ্ডিত। সবুজের বুকে রক্তিম এই দেশের সবটুকুই ছড়িয়ে থাকা রূপবতী প্রকৃতি।
সমুদ্রসৈকত
সাগরের জলরাশি আর বালুময় সৈকতে গেলেই মন ভালো হয়ে যায় সবার! তাই ভ্রমণপ্রেমীদের সবসময় কাছে টানে সাগরপাড়। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের মতো বাংলাদেশে অতুলনীয় সমুদ্রতট আছে। বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত কক্সবাজার আমাদেরই। অন্য সৈকতগুলো হলো পতেঙ্গা, পারকী, টেকনাফ, সেন্টমার্টিন, কুয়াকাটা, কটকা ও সিলেটের তারুয়া।
প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন ও ধর্মীয় স্থাপনা
পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার, মহাস্থানগড়, ময়নামতি, সোনারগাঁও পানাম সিটি, উয়ারি-বটেশ্বর, লালবাগ কেল্লা, ভিটাগড়, বড় কাটরা, ছোট কাটরা, জগদ্দলা মহাবিহার, নোয়াপাড়া-ঈশানচন্দ্রনগর, আহসান মঞ্জিল। ধর্মীয় স্থাপনার মধ্যে ধানমন্ডিতে মোগল ঈদগাহ, ষাটগম্বুজ মসজিদ, বাঘা মসজিদ, কান্তজির মন্দির, বুদ্ধ ধাতু জাদি, আর্মেনিয়ান গির্জা অন্যতম।
পাহাড় ও দ্বীপ
পার্বত্য জেলার তালিকায় আছে হ্রদ জেলা রাঙামাটি, হ্রদ শহর কাপ্তাই, বান্দরবান, পাহাড়ি শহর খাগড়াছড়ি, সৌন্দর্যের রানি সাজেক। দ্বীপগুলো হলো- সেন্টমার্টিন প্রবাল দ্বীপ, মহেশখালী, ছেঁড়া দ্বীপ, ভোলা, মজু চৌধুরীরহাট পর্যটন কেন্দ্র, হাতিয়া, কুতুবদিয়া, মনপুরা, নিঝুম দ্বীপ, সন্দ্বীপ, সোনাদিয়া দ্বীপ, নাফ নদীর মোহনায় জালিয়ার দ্বীপ।
ঐতিহাসিক স্থান
জাতির পিতার সমাধিসৌধ, জাতীয় স্মৃতিসৌধ, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার, শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ, জাতীয় কবির সমাধিসৌধ, কার্জন হল, নর্থব্রুব হল, বলধা গার্ডেন, সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, পুরাতন হাইকোর্ট ভবন, বাহাদুর শাহ পার্ক, দীঘাপতিয়া রাজবাড়ি, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কবরস্থান, শিলাইদহ কুঠিবাড়ি, সাগরদাড়ি, মুজিবনগর স্মৃতিসৌধ, ত্রিশাল, গান্ধী আশ্রম।
বন ও জলাভূমি
ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন, ভাওয়াল, লাউয়াছড়া বন, রাতারগুল জলাবন। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপরূপ লীলাভূমির মধ্যে আরও আছে সিলেটের জাফলং, লালাখাল ও বিছনাকান্দি।
অন্যান্য আকর্ষণ
জাতীয় সংসদ ভবন, বঙ্গভবন, শাঁখারীবাজার, সদরঘাট, রমনা পার্ক, জাতীয় উদ্ভিদ উদ্যান, জাতীয় চিড়িয়াখানা, জাতীয় উদ্যান, বাটালি পাহাড়, যমুনা সেতুসহ বাগান, জাদুঘর, প্রাসাদ, উদ্যান, নদী। জলপ্রপাত তিনটি হলো সিলেটের হাম হাম ও মাধবকুণ্ড আর বান্দরবানের থাঞ্চি উপজেলার নাফা-খুম। এছাড়া পর্যটকদের মন কাড়ে এমন অনেক মনোরম জায়গা আছে দেশজুড়ে প্রতিটি জেলায়। এসব নিয়ে গর্ব করে গানের মতো বলা যায়, ‘ও পৃথিবী এবার এসে বাংলাদেশ নাও চিনে।’
বাংলাদেশের নয়নাভিরাম প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, সমৃদ্ধ ইতিহাস, ঐতিহ্য, বৈচিত্র্যপূর্ণ সংস্কৃতি, দৃষ্টিনন্দন জীবনাচার মন কাড়ে দেশি-বিদেশি পর্যটকদের। পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত, বৈচিত্র্যময় প্রতœতাত্তি¡ক নিদর্শন, ঐতিহাসিক মসজিদ-মিনার, নদী, পাহাড়, অরণ্যসহ হাজারও সুন্দরের রেশ ছড়িয়ে আছে টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়ার আনাচে-কানাচে। পণ্য, খাবার, পর্যটন আকর্ষণ কিংবা সাংস্কৃতিক বা লোকজ ঐতিহ্যে বাংলাদেশের জেলাগুলো স্বতন্ত্রমণ্ডিত। সবুজের বুকে রক্তিম এই দেশের সবটুকুই ছড়িয়ে থাকা রূপবতী প্রকৃতি।
সমুদ্রসৈকত
সাগরের জলরাশি আর বালুময় সৈকতে গেলেই মন ভালো হয়ে যায় সবার! তাই ভ্রমণপ্রেমীদের সবসময় কাছে টানে সাগরপাড়। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের মতো বাংলাদেশে অতুলনীয় সমুদ্রতট আছে। বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত কক্সবাজার আমাদেরই। অন্য সৈকতগুলো হলো পতেঙ্গা, পারকী, টেকনাফ, সেন্টমার্টিন, কুয়াকাটা, কটকা ও সিলেটের তারুয়া।
প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন ও ধর্মীয় স্থাপনা
পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার, মহাস্থানগড়, ময়নামতি, সোনারগাঁও পানাম সিটি, উয়ারি-বটেশ্বর, লালবাগ কেল্লা, ভিটাগড়, বড় কাটরা, ছোট কাটরা, জগদ্দলা মহাবিহার, নোয়াপাড়া-ঈশানচন্দ্রনগর, আহসান মঞ্জিল। ধর্মীয় স্থাপনার মধ্যে ধানমন্ডিতে মোগল ঈদগাহ, ষাটগম্বুজ মসজিদ, বাঘা মসজিদ, কান্তজির মন্দির, বুদ্ধ ধাতু জাদি, আর্মেনিয়ান গির্জা অন্যতম।
পাহাড় ও দ্বীপ
পার্বত্য জেলার তালিকায় আছে হ্রদ জেলা রাঙামাটি, হ্রদ শহর কাপ্তাই, বান্দরবান, পাহাড়ি শহর খাগড়াছড়ি, সৌন্দর্যের রানি সাজেক। দ্বীপগুলো হলো- সেন্টমার্টিন প্রবাল দ্বীপ, মহেশখালী, ছেঁড়া দ্বীপ, ভোলা, মজু চৌধুরীরহাট পর্যটন কেন্দ্র, হাতিয়া, কুতুবদিয়া, মনপুরা, নিঝুম দ্বীপ, সন্দ্বীপ, সোনাদিয়া দ্বীপ, নাফ নদীর মোহনায় জালিয়ার দ্বীপ।
ঐতিহাসিক স্থান
জাতির পিতার সমাধিসৌধ, জাতীয় স্মৃতিসৌধ, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার, শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ, জাতীয় কবির সমাধিসৌধ, কার্জন হল, নর্থব্রুব হল, বলধা গার্ডেন, সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, পুরাতন হাইকোর্ট ভবন, বাহাদুর শাহ পার্ক, দীঘাপতিয়া রাজবাড়ি, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কবরস্থান, শিলাইদহ কুঠিবাড়ি, সাগরদাড়ি, মুজিবনগর স্মৃতিসৌধ, ত্রিশাল, গান্ধী আশ্রম।
বন ও জলাভূমি
ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন, ভাওয়াল, লাউয়াছড়া বন, রাতারগুল জলাবন। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপরূপ লীলাভূমির মধ্যে আরও আছে সিলেটের জাফলং, লালাখাল ও বিছনাকান্দি।
অন্যান্য আকর্ষণ
জাতীয় সংসদ ভবন, বঙ্গভবন, শাঁখারীবাজার, সদরঘাট, রমনা পার্ক, জাতীয় উদ্ভিদ উদ্যান, জাতীয় চিড়িয়াখানা, জাতীয় উদ্যান, বাটালি পাহাড়, যমুনা সেতুসহ বাগান, জাদুঘর, প্রাসাদ, উদ্যান, নদী। জলপ্রপাত তিনটি হলো সিলেটের হাম হাম ও মাধবকুণ্ড আর বান্দরবানের থাঞ্চি উপজেলার নাফা-খুম। এছাড়া পর্যটকদের মন কাড়ে এমন অনেক মনোরম জায়গা আছে দেশজুড়ে প্রতিটি জেলায়। এসব নিয়ে গর্ব করে গানের মতো বলা যায়, ‘ও পৃথিবী এবার এসে বাংলাদেশ নাও চিনে।’
No comments