শয়তানি ও সহিংসতার মূর্ত প্রতীক হচ্ছে আমেরিকা: সর্বোচ্চ নেতা
ইসলামি
প্রজাতন্ত্র ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ী বলেছেন,
শয়তানি ও সহিংসতার মূর্ত প্রতীক হচ্ছে আমেরিকা যারা অন্য দেশগুলোর
সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘন করে।
তিনি বলেন, আমেরিকা সারা বিশ্বের জন্য সংকট সৃষ্টিকারী শক্তি এবং যুদ্ধংদেহী নীতি অনুসরণ করে। রাজধানী তেহরানে আজ (শুক্রবার) সর্বোচ্চ নেতার সঙ্গে ইরানের বিমান বাহিনীর একদল কর্মকর্তা দেখা করতে গেলে তাদের উদ্দেশে দেয়া বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
সর্বোচ্চ নেতা আরো বলেন, আমেরিকা সবসময় নিজের নিরাপত্তা ঠিক রাখার জন্য অন্যের সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘন করেছে। তিনি বলেন, যতক্ষণ পর্যন্ত আমেরিকা শয়তানী নীতি অব্যাহত রাখবে ততক্ষণ পর্যন্ত ইরানের জনগণ আমেরিকার ধ্বংস কামনা করে স্লোগান দেবে। তিনি বলেন, আমেরিকার ধ্বংস চাওয়া মানে ট্রাম্প, পম্পেও বোল্টনদের মতো লোকজনের ধ্বংস কামনা করা।
ইরানের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে ইউরোপের দেশগুলোর অভিযোগ নাকচ করে সর্বোচ্চ নেতা বলেন, তারা এমন কোনো অব্স্থানে নেই যে, ইরানের সমালোচনা করবে। প্যারিসের রাস্তায় বিক্ষোভকারীদের ওপর হামলা করেছে সরকারি বাহিনী, তারাই আবার নির্লজ্জভাবে ইরানকে মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য অভিযুক্ত করে। তারা কী জানে মানবাধিকার কী? তারা এখন কিংবা অতীতে- কখনো মানবাধিকার কাকে বলে তা জানতো না।
তিনি বলেন, আমেরিকা সারা বিশ্বের জন্য সংকট সৃষ্টিকারী শক্তি এবং যুদ্ধংদেহী নীতি অনুসরণ করে। রাজধানী তেহরানে আজ (শুক্রবার) সর্বোচ্চ নেতার সঙ্গে ইরানের বিমান বাহিনীর একদল কর্মকর্তা দেখা করতে গেলে তাদের উদ্দেশে দেয়া বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
সর্বোচ্চ নেতা আরো বলেন, আমেরিকা সবসময় নিজের নিরাপত্তা ঠিক রাখার জন্য অন্যের সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘন করেছে। তিনি বলেন, যতক্ষণ পর্যন্ত আমেরিকা শয়তানী নীতি অব্যাহত রাখবে ততক্ষণ পর্যন্ত ইরানের জনগণ আমেরিকার ধ্বংস কামনা করে স্লোগান দেবে। তিনি বলেন, আমেরিকার ধ্বংস চাওয়া মানে ট্রাম্প, পম্পেও বোল্টনদের মতো লোকজনের ধ্বংস কামনা করা।
ইরানের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে ইউরোপের দেশগুলোর অভিযোগ নাকচ করে সর্বোচ্চ নেতা বলেন, তারা এমন কোনো অব্স্থানে নেই যে, ইরানের সমালোচনা করবে। প্যারিসের রাস্তায় বিক্ষোভকারীদের ওপর হামলা করেছে সরকারি বাহিনী, তারাই আবার নির্লজ্জভাবে ইরানকে মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য অভিযুক্ত করে। তারা কী জানে মানবাধিকার কী? তারা এখন কিংবা অতীতে- কখনো মানবাধিকার কাকে বলে তা জানতো না।
No comments