বেগুন চুরির মামলায় ভাগ্য পরিবর্তন
বেগুন
চুরি। হ্যাঁ, এই বেগুন চুরির মামলা আদালতে চলেছে ৯ বছর ধরে। ইতালির লিস
শহরের বাসিন্দা তাবেলো। তাবেলোর সংসার স্ত্রী এবং এক সন্তানকে নিয়ে।
দারিদ্র্যতার সঙ্গে যুদ্ধ করে চলে তার সংসার। এক তীব্র শীতের রাতে খাবার
জোগাড় করতে না পারায় করেন বেগুন চুরি। মালিক চুরির বিষয়টি না জানলেও ধরা
পড়েন পুলিশের হাতে। এই ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে ওই ব্যক্তির নামে নিম্ন আদালতে
মামলা করেন ৯ বছর আগে।
আদালতে তাবেলা জানিয়েছিল, সে রাতে ছিল তীব্র শীত এবং ঘরে ছিল না কোনো খাবার। অভাবের কারণেই বাড়ির পাশের বেগুন বাগান থেকে বেগুন চুরি করতে বাধ্য হয়েছিলেন। তাবেলার দুঃখ-দুর্দশার কথা শোনার পরেও মন গলেনি বিচারকের। জরিমানা করেন ১২০ ইউরো প্রায় ১২ হাজার ৬শ’ টাকা এবং দুই মাসের জেল। তবে, এই শাস্তিতে খুশি হয়নি স্থানীয় লিগ্যাল কাউন্সিল। তারা উচ্চ আদালতে আপিল করেন। এরপর সময় গড়িয়ে যায় দীর্ঘ ৯ বছর। সম্প্রতি মামলাটির নিষ্পত্তি হয়েছে। চুরির বিষয়টি স্বীকার করার কারণে জরিমানা এবং সাজা মওকুফ করে উচ্চ আদালত। আর জনগণের করের টাকায় দীর্ঘদিন মামলা চালানোর দায়ে আদালতকে শুনতে হয় নানান গঞ্জনা।
আর তাবেলো এখন বেশ সুখেই আছেন। এখন তিনি অভাবের শিকল থেকে বের হতে পেরেছেন। মামলার ঘটনাটি জানাজানি হবার পর পেয়েছেন সাহায্য। শহরের বুকে দিয়েছেন একটি সবজির দোকান। জীর্ণ বাড়িটি হয়েছে পাকা দালান। সন্তান পড়ালেখা করছেন শহরের নামি স্কুলে।
আদালতে তাবেলা জানিয়েছিল, সে রাতে ছিল তীব্র শীত এবং ঘরে ছিল না কোনো খাবার। অভাবের কারণেই বাড়ির পাশের বেগুন বাগান থেকে বেগুন চুরি করতে বাধ্য হয়েছিলেন। তাবেলার দুঃখ-দুর্দশার কথা শোনার পরেও মন গলেনি বিচারকের। জরিমানা করেন ১২০ ইউরো প্রায় ১২ হাজার ৬শ’ টাকা এবং দুই মাসের জেল। তবে, এই শাস্তিতে খুশি হয়নি স্থানীয় লিগ্যাল কাউন্সিল। তারা উচ্চ আদালতে আপিল করেন। এরপর সময় গড়িয়ে যায় দীর্ঘ ৯ বছর। সম্প্রতি মামলাটির নিষ্পত্তি হয়েছে। চুরির বিষয়টি স্বীকার করার কারণে জরিমানা এবং সাজা মওকুফ করে উচ্চ আদালত। আর জনগণের করের টাকায় দীর্ঘদিন মামলা চালানোর দায়ে আদালতকে শুনতে হয় নানান গঞ্জনা।
আর তাবেলো এখন বেশ সুখেই আছেন। এখন তিনি অভাবের শিকল থেকে বের হতে পেরেছেন। মামলার ঘটনাটি জানাজানি হবার পর পেয়েছেন সাহায্য। শহরের বুকে দিয়েছেন একটি সবজির দোকান। জীর্ণ বাড়িটি হয়েছে পাকা দালান। সন্তান পড়ালেখা করছেন শহরের নামি স্কুলে।
No comments