একজন অদম্য মাইশার অন্যরকম গল্প
হারমোনিকা
(মাউথ অর্গান) বাজাতে ভীষণ ভালোবাসে মাইশা। রয়েছে বিশেষ পারদর্শীতা। সঙ্গে
অন্যান্য বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্র নিয়ে গবেষণা রয়েছে তার। মাইশা মরিয়ম সায়েদ,
শিল্পের বিভিন্ন মাধ্যমেই আগ্রহ এবং চর্চা করে সে। একজন ভালো বক্তা,
উপস্থিত বক্তৃতায় দেশ সেরা হবার স্বর্ণপদকসহ অনেক স্বীকৃতি রয়েছে তার
ঝুলিতে। এছাড়াও সে একজনআবৃত্তিকার, উপস্থাপক, সঙ্গীতশিল্পী, লেখিকা,
গীতিকার, হারমোনি বিশেষজ্ঞ এবং ছড়াকার। তার কথায় কথায় ছড়া কাটতে পারার
স্বভাব যোগ্যতা সবাইকে মুগ্ধ করে। সহজ কথা যায়না বলা সহজে- হ্যা, ছড়ায় ছড়ায়
সহজ করে গভীর অর্থ প্রকাশের প্রবণতা তার মধ্যে রয়েছে।
অবাক বিস্ময়ে লক্ষ করি মানুষটি তার শারিরীক প্রতিবন্ধকতা কীভাবে জয় করেছে! মাইশা মরিয়ম সায়েদের কথা মনে পড়লেই মনে পড়ে এক অতিমাত্রায় মেধাবী, প্রগতিশীল এবং মুক্তমনা নারীর কথা। সাদা মনের মানুষের কথা। একজন লেখিকা এবং চিন্তাবিদের কথা। কখনোই মনে পড়েনা তার শারিরীক প্রতিবন্ধকতার কথা। হ্যা, জন্মগত শারিরীক প্রতিবন্ধকতা রয়েছে এই নারীর। তবে তার সব গুণ, যোগ্যতা এবং চর্চা ছাপিয়ে গেছে সবকিছু। ইংরেজী সাহিত্যের ছাত্রী মাইশা মরিয়ম। মা একজন ইংরেজী সাহিত্যের অধ্যাপিকা, বাবা রাজশাহী শহরের একজন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী । ছোট ভাই রয়েছে মাইশার, সেও সঙ্গীত চর্চা করে। সবমিলে ছোট, সুখী এবং শৈল্পিক পরিবার তার। রাজশাহীতেই বসবাস। তবে মাইশার চর্চা রাজশাহীর গন্ডী পেরিয়ে সবকূল ছাপিয়ে যায়। বন্ধুদের ভীষণ প্রিয় মাইশা। আড্ডা, শিল্প, বন্ধু এবং যত ইতিবাচক চিন্তায় দিন কাটে তার। জয় করেছে দেশের অনেক গন্যমান্য শিল্পীদের হৃদয়। সে স্বপ্ন দেখে একটি প্রগতিশীল সমাজের। আর তার লেখনি ও চিন্তারা সেভাবেই কাজ করে যাচ্ছে দেশের স্বার্থে। মাইশা মরিয়ম সায়েদ একজন অনুপ্রেরণা, একজন শক্তি এবং একজন দৃষ্টান্ত। শারীরিক প্রতিবন্ধকতার দোহাই দিয়ে বিষন্নতা উদযাপন করে না যে, বিষন্নতা ছড়িয়ে দেয় না যে, কেবল ছড়িয়ে দেয় স্বপ্ন। শেখায় কোন বাঁধাই বাঁধা নয়। কোন ব্যথাই বিলাসিতা নয়। বরং শক্তি। মাইশা আজ দেশের কাছে কেবলই মেধাবী মাইশা হিসেবে পরিচিত; আর কিছু নয়। আর এটিই তার অর্জন। মাইশা মরিয়ম একজন শিক্ষা। আর তার পরিবার তো বটেই। তার গুণগুলোকে সম্মানিত করেছে তারা, আর উৎসাহ দিয়ে চলেছে। তাই অনেক কিছুই শেখার রয়েছে এই পরিবারটির কাছ থেকে। ইতিবাচক চিন্তাই পারে সব বাঁধা দূর করতে।
অবাক বিস্ময়ে লক্ষ করি মানুষটি তার শারিরীক প্রতিবন্ধকতা কীভাবে জয় করেছে! মাইশা মরিয়ম সায়েদের কথা মনে পড়লেই মনে পড়ে এক অতিমাত্রায় মেধাবী, প্রগতিশীল এবং মুক্তমনা নারীর কথা। সাদা মনের মানুষের কথা। একজন লেখিকা এবং চিন্তাবিদের কথা। কখনোই মনে পড়েনা তার শারিরীক প্রতিবন্ধকতার কথা। হ্যা, জন্মগত শারিরীক প্রতিবন্ধকতা রয়েছে এই নারীর। তবে তার সব গুণ, যোগ্যতা এবং চর্চা ছাপিয়ে গেছে সবকিছু। ইংরেজী সাহিত্যের ছাত্রী মাইশা মরিয়ম। মা একজন ইংরেজী সাহিত্যের অধ্যাপিকা, বাবা রাজশাহী শহরের একজন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী । ছোট ভাই রয়েছে মাইশার, সেও সঙ্গীত চর্চা করে। সবমিলে ছোট, সুখী এবং শৈল্পিক পরিবার তার। রাজশাহীতেই বসবাস। তবে মাইশার চর্চা রাজশাহীর গন্ডী পেরিয়ে সবকূল ছাপিয়ে যায়। বন্ধুদের ভীষণ প্রিয় মাইশা। আড্ডা, শিল্প, বন্ধু এবং যত ইতিবাচক চিন্তায় দিন কাটে তার। জয় করেছে দেশের অনেক গন্যমান্য শিল্পীদের হৃদয়। সে স্বপ্ন দেখে একটি প্রগতিশীল সমাজের। আর তার লেখনি ও চিন্তারা সেভাবেই কাজ করে যাচ্ছে দেশের স্বার্থে। মাইশা মরিয়ম সায়েদ একজন অনুপ্রেরণা, একজন শক্তি এবং একজন দৃষ্টান্ত। শারীরিক প্রতিবন্ধকতার দোহাই দিয়ে বিষন্নতা উদযাপন করে না যে, বিষন্নতা ছড়িয়ে দেয় না যে, কেবল ছড়িয়ে দেয় স্বপ্ন। শেখায় কোন বাঁধাই বাঁধা নয়। কোন ব্যথাই বিলাসিতা নয়। বরং শক্তি। মাইশা আজ দেশের কাছে কেবলই মেধাবী মাইশা হিসেবে পরিচিত; আর কিছু নয়। আর এটিই তার অর্জন। মাইশা মরিয়ম একজন শিক্ষা। আর তার পরিবার তো বটেই। তার গুণগুলোকে সম্মানিত করেছে তারা, আর উৎসাহ দিয়ে চলেছে। তাই অনেক কিছুই শেখার রয়েছে এই পরিবারটির কাছ থেকে। ইতিবাচক চিন্তাই পারে সব বাঁধা দূর করতে।
No comments