বন্দর শ্রমিকদের সব দাবিকে সমর্থন নাছিরের
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কমঃ নগরীর বন্দর থানাধীন নিমতলা বিমান চত্বরে চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবহারকারী শ্রমিক কর্মচারী লীগের (সিবিএ) বিশেষ সাধারণ সভায় উত্থাপিত সব দাবির প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন।
সোমবার (১৩ নভেম্বর) সকাল ১০টার দিকে সংগঠনের সভাপতি মোহাম্মদ মীর নওশাদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মেয়র এ সমর্থনের কথা জানান।
মেয়র বলেন, ২০১০ সালে বন্দর শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়ন ও পেশাগত সুযোগ-সুবিধা আদায়ে যে দাবি পূরণের অঙ্গীকার ছিল সুদীর্ঘ সময় পেরিয়ে গেলেও তা আজও পূরণ করা হয়নি। অথচ বন্দর শ্রমিকদের ঘামে ভেজা পরিশ্রম,নিষ্ঠা আর দক্ষতার ওপর ভর করে চট্টগ্রাম বন্দর আজ বিশ্বে ৭১তম বন্দর হিসেবে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি লাভ করেছে।বন্দরের ল্যাসিং,আনল্যাসিং,ডক শ্রমিকসহ সব শ্রমিকের পক্ষ থেকে উত্থাপিত ১৪ দফা দাবি আদায়ে বন্দর কর্তৃপক্ষ ও মালিক পক্ষকে সমন্বিত ও আন্তরিক ভাবে দায়িত্ব নিতে হবে।
তিনি শ্রমিক নেতাদের উদ্দেশে বলেন, ১৪ দফা দাবি আদায়ের ব্যাপারে আপনারা আজ (১৩ নভেম্বর) থেকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম ঘোষণা করেছেন।আপনারা ধৈর্য্ ধরুন।এই সময়ের মধ্যে দাবি পূরণের ব্যাপারে আমি ব্যক্তিগত ভাবে বন্দর চেয়ারম্যান ও মালিক পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করব।মনে রাখবেন আপনাদের দাবি পূরণে আমি আপনাদের সঙ্গে একাত্ম আছি।
শ্রমিকদের দাবির মধ্যে রয়েছে নৌমন্ত্রীর নির্দেশনা, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের বোর্ড সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী উইন্সম্যানদের বন্দরের শ্রম শাখায় অন্তর্ভুক্তি, কর্মক্ষেত্রে আঘাত পাওয়া শ্রমিক কর্মচারীদের চিকিৎসা সুবিধা ও চিকিৎসাকালীন দৈনিক জীবিকাভাতা প্রদান, গ্রুপ ইন্স্যুরেন্স বাস্তবায়ন, জেনারেল কার্গো বার্থের শ্রমিকদের জন্য টনেজ ভিত্তিতে মজুরি নির্ধারণ, দুই সেট করে গ্রীষ্ম, বর্ষা ও শীতকালীন পোশাক প্রদান ইত্যাদি।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় জাতীয় শ্রমিক লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শফর আলী।
বক্তব্য দেন সিবিএর সিনিয়র সহসভাপতি মো. হাসান, মো. নুরুল আবছার, নুরুল আমিন ভূঁইয়া, দুলাল মিয়া, আইয়ুব দোভাষ, সাধারণ সম্পাদক মো. আলমগীর, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক উৎপল বিশ্বাস, আবু বক্কর চৌধুরী বাপ্পী, আমিনুল ইসলাম ভূঁইয়া, মো.জানে আলম প্রমুখ।
সোমবার (১৩ নভেম্বর) সকাল ১০টার দিকে সংগঠনের সভাপতি মোহাম্মদ মীর নওশাদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মেয়র এ সমর্থনের কথা জানান।
মেয়র বলেন, ২০১০ সালে বন্দর শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়ন ও পেশাগত সুযোগ-সুবিধা আদায়ে যে দাবি পূরণের অঙ্গীকার ছিল সুদীর্ঘ সময় পেরিয়ে গেলেও তা আজও পূরণ করা হয়নি। অথচ বন্দর শ্রমিকদের ঘামে ভেজা পরিশ্রম,নিষ্ঠা আর দক্ষতার ওপর ভর করে চট্টগ্রাম বন্দর আজ বিশ্বে ৭১তম বন্দর হিসেবে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি লাভ করেছে।বন্দরের ল্যাসিং,আনল্যাসিং,ডক শ্রমিকসহ সব শ্রমিকের পক্ষ থেকে উত্থাপিত ১৪ দফা দাবি আদায়ে বন্দর কর্তৃপক্ষ ও মালিক পক্ষকে সমন্বিত ও আন্তরিক ভাবে দায়িত্ব নিতে হবে।
তিনি শ্রমিক নেতাদের উদ্দেশে বলেন, ১৪ দফা দাবি আদায়ের ব্যাপারে আপনারা আজ (১৩ নভেম্বর) থেকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম ঘোষণা করেছেন।আপনারা ধৈর্য্ ধরুন।এই সময়ের মধ্যে দাবি পূরণের ব্যাপারে আমি ব্যক্তিগত ভাবে বন্দর চেয়ারম্যান ও মালিক পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করব।মনে রাখবেন আপনাদের দাবি পূরণে আমি আপনাদের সঙ্গে একাত্ম আছি।
শ্রমিকদের দাবির মধ্যে রয়েছে নৌমন্ত্রীর নির্দেশনা, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের বোর্ড সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী উইন্সম্যানদের বন্দরের শ্রম শাখায় অন্তর্ভুক্তি, কর্মক্ষেত্রে আঘাত পাওয়া শ্রমিক কর্মচারীদের চিকিৎসা সুবিধা ও চিকিৎসাকালীন দৈনিক জীবিকাভাতা প্রদান, গ্রুপ ইন্স্যুরেন্স বাস্তবায়ন, জেনারেল কার্গো বার্থের শ্রমিকদের জন্য টনেজ ভিত্তিতে মজুরি নির্ধারণ, দুই সেট করে গ্রীষ্ম, বর্ষা ও শীতকালীন পোশাক প্রদান ইত্যাদি।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় জাতীয় শ্রমিক লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শফর আলী।
বক্তব্য দেন সিবিএর সিনিয়র সহসভাপতি মো. হাসান, মো. নুরুল আবছার, নুরুল আমিন ভূঁইয়া, দুলাল মিয়া, আইয়ুব দোভাষ, সাধারণ সম্পাদক মো. আলমগীর, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক উৎপল বিশ্বাস, আবু বক্কর চৌধুরী বাপ্পী, আমিনুল ইসলাম ভূঁইয়া, মো.জানে আলম প্রমুখ।
No comments