সৌদিতে বৈঠকে বসছে সিরিয়াবিরোধী গ্রুপগুলো
সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদের বাহিনীর বিরুদ্ধে বিচ্ছিন্নভাবে লড়াইরত বিদ্রোহী ও বিরোধী গ্রুপগুলো এক বৈঠকে বসতে গতকাল মঙ্গলবার সৌদি আরবে জড়ো হয়েছে। সরকারের সঙ্গে শান্তি আলোচনা সামনে রেখে ঐক্যবদ্ধ হওয়াই এ বৈঠকের লক্ষ্য। খবর এএফপি ও বিবিসির।
অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনায় আলোচনারত বিশ্বশক্তিগুলো আগামী ১ জানুয়ারির আগেই সিরিয়ার সরকারের সঙ্গে বিরোধীদের আনুষ্ঠানিক বৈঠকের শুরু দেখতে চায়। বিদ্রোহী বিভিন্ন গোষ্ঠীর মধ্যে মতপার্থক্যের কারণে এ ক্ষেত্রে কূটনৈতিক তৎপরতা কাজে আসছে না। সৌদি আরবের মধ্যস্থতায় আয়োজিত এই আলোচনা ২০১১ সালে সিরিয়ায় গৃহযুদ্ধ শুরুর পর প্রথমবারের মতো দেশটির বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সশস্ত্র বিরোধী গোষ্ঠীকে এক টেবিলে বসাতে সক্ষম হলো। বৈঠকে আন্তর্জাতিক জঙ্গিগোষ্ঠী আল-কায়েদার সিরীয় শাখা আল-নুসরা ফ্রন্ট ও ইসলামিক স্টেটকে (আইএস) আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। তবে নুসরা ফ্রন্টের সহযোগী আহরার আল-শামের মতো কিছু গ্রুপ বৈঠকে যোগ দিচ্ছে, এমন খবরে এরই মধ্যে বিভাজন শুরু হয়েছে।
সৌদি আরব-সমর্থিত প্রভাবশালী বিদ্রোহী গোষ্ঠী জয়েশ আল-ইসলাম গত সোমবার রাতে ঘোষণা দেয়, তারা রিয়াদে অনুষ্ঠিত এই বৈঠকে দুজন প্রতিনিধি পাঠাচ্ছে। সৌদি আরব বলেছে, বৈঠকে যোগ দিতে সিরিয়ার মধ্যপন্থী সব দল, গোত্র ও জাতিগত গ্রুপগুলোকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।
কিন্তু আইএসের বিরুদ্ধে লড়াইরত যুক্তরাষ্ট্র-সমর্থিত সিরিয়ান ডেমোক্রেটিক ফোর্স (কুর্দি গ্রুপগুলোর সম্প্রতি গঠিত জোট), আরব সুন্নি মুসলিম ও খ্রিষ্টান বাহিনীগুলোকে এই বৈঠকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। ডেমোক্রেটিক ইউনিয়ন পার্টিসহ (পিওয়াইডি) কুর্দি গ্রুপগুলো আলাদাভাবে একটি বৈঠকে অংশ নিচ্ছে। দুই দিনের এ বৈঠক গতকালই শুরু হয়েছে।
রিয়াদে শুরু হওয়া বৈঠকে কমবেশি ১০০ জন প্রতিনিধি অংশ নিচ্ছেন। এ বৈঠক থেকে একটি বিরোধী জোট গঠনের ঘোষণা আসবে বলে মনে করা হচ্ছে। সেই জোটই সিরিয়ার সরকারের সঙ্গে আসন্ন বৈঠকে নেতৃত্ব দেবে। ১০০ জন প্রতিনিধির মধ্যে তুরস্কের ইস্তাম্বুলভিত্তিক সিরিয়ান ন্যাশনাল কোয়ালিশনেরই ২০ জন। বেশির ভাগ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়-সমর্থিত এই সরকারবিরোধী গ্রুপের উপপ্রধান হিশাম মারওয়া জানান, গতকাল রাতে অনানুষ্ঠানিকভাবে এ বৈঠক শুরু হওয়ার কথা ছিল।
অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনায় আলোচনারত বিশ্বশক্তিগুলো আগামী ১ জানুয়ারির আগেই সিরিয়ার সরকারের সঙ্গে বিরোধীদের আনুষ্ঠানিক বৈঠকের শুরু দেখতে চায়। বিদ্রোহী বিভিন্ন গোষ্ঠীর মধ্যে মতপার্থক্যের কারণে এ ক্ষেত্রে কূটনৈতিক তৎপরতা কাজে আসছে না। সৌদি আরবের মধ্যস্থতায় আয়োজিত এই আলোচনা ২০১১ সালে সিরিয়ায় গৃহযুদ্ধ শুরুর পর প্রথমবারের মতো দেশটির বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সশস্ত্র বিরোধী গোষ্ঠীকে এক টেবিলে বসাতে সক্ষম হলো। বৈঠকে আন্তর্জাতিক জঙ্গিগোষ্ঠী আল-কায়েদার সিরীয় শাখা আল-নুসরা ফ্রন্ট ও ইসলামিক স্টেটকে (আইএস) আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। তবে নুসরা ফ্রন্টের সহযোগী আহরার আল-শামের মতো কিছু গ্রুপ বৈঠকে যোগ দিচ্ছে, এমন খবরে এরই মধ্যে বিভাজন শুরু হয়েছে।
সৌদি আরব-সমর্থিত প্রভাবশালী বিদ্রোহী গোষ্ঠী জয়েশ আল-ইসলাম গত সোমবার রাতে ঘোষণা দেয়, তারা রিয়াদে অনুষ্ঠিত এই বৈঠকে দুজন প্রতিনিধি পাঠাচ্ছে। সৌদি আরব বলেছে, বৈঠকে যোগ দিতে সিরিয়ার মধ্যপন্থী সব দল, গোত্র ও জাতিগত গ্রুপগুলোকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।
কিন্তু আইএসের বিরুদ্ধে লড়াইরত যুক্তরাষ্ট্র-সমর্থিত সিরিয়ান ডেমোক্রেটিক ফোর্স (কুর্দি গ্রুপগুলোর সম্প্রতি গঠিত জোট), আরব সুন্নি মুসলিম ও খ্রিষ্টান বাহিনীগুলোকে এই বৈঠকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। ডেমোক্রেটিক ইউনিয়ন পার্টিসহ (পিওয়াইডি) কুর্দি গ্রুপগুলো আলাদাভাবে একটি বৈঠকে অংশ নিচ্ছে। দুই দিনের এ বৈঠক গতকালই শুরু হয়েছে।
রিয়াদে শুরু হওয়া বৈঠকে কমবেশি ১০০ জন প্রতিনিধি অংশ নিচ্ছেন। এ বৈঠক থেকে একটি বিরোধী জোট গঠনের ঘোষণা আসবে বলে মনে করা হচ্ছে। সেই জোটই সিরিয়ার সরকারের সঙ্গে আসন্ন বৈঠকে নেতৃত্ব দেবে। ১০০ জন প্রতিনিধির মধ্যে তুরস্কের ইস্তাম্বুলভিত্তিক সিরিয়ান ন্যাশনাল কোয়ালিশনেরই ২০ জন। বেশির ভাগ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়-সমর্থিত এই সরকারবিরোধী গ্রুপের উপপ্রধান হিশাম মারওয়া জানান, গতকাল রাতে অনানুষ্ঠানিকভাবে এ বৈঠক শুরু হওয়ার কথা ছিল।
No comments