৯৯ শতাংশ মানুষ চুক্তির পক্ষে -ইরানের সঙ্গে চুক্তি নিয়ে ওবামা
বারাক ওবামা |
মার্কিন
প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা গত বুধবার ইরানের সঙ্গে চুক্তির বিরোধিতাকারীদের
একহাত নিয়েছেন। তিনি সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় বলেন,
বিরোধিতাকারীরা বিশ্বের ৯৯ শতাংশ মানুষের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছেন। ওবামা
অভিযোগ করেন, তাঁরা তেহরানের পরমাণু সমস্যার সত্যিকার কোনো বিকল্প
প্রস্তাব দিতেও ব্যর্থ হয়েছেন। খবর এএফপির।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, দেশে-বিদেশে যাঁরা চুক্তিটির বিরোধিতা করছেন, তাঁরা মূলত যুদ্ধকেই সমাধানের একমাত্র উপায় বলে চিহ্নিত করছেন। ওবামা আরও বলেন, বিশ্বের ৯৯ শতাংশ মানুষ এবং অধিকাংশ পরমাণু বিশেষজ্ঞ চুক্তির মধ্য দিয়ে ইরানকে পরমাণু অস্ত্র কর্মসূচি থেকে বিরত রাখার পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। যদি কেউ এর বিপক্ষে থাকেন, তবে তাঁর উচিত বিকল্প প্রস্তাব দেওয়া। ওবামা বলেন, ‘কিন্তু আমি বিরোধীদের কথা শুনিনি। ফলে আমাদের কাছে কেবল দুটি পথই খোলা ছিল। এর একটি সমস্যার কূটনৈতিক সমাধান এবং অপরটি যুদ্ধ।’
ওবামার বিরোধী পক্ষ রিপাবলিকানরা তাঁর বিরুদ্ধে আপসকামিতার অভিযোগ এনেছেন। তাঁরা চুক্তি নিয়ে কংগ্রেসে ভোটাভুটির সময় এর বিপক্ষে অবস্থান নেওয়ারও পরিকল্পনা করছেন। এ ছাড়া ইরানের ঘোর বিরোধী ইসরায়েল এ চুক্তিকে বিশ্ব সম্প্রদায়ের ‘ঐতিহাসিক ভুল’ হিসেবে বর্ণনা করেছে।
ওবামা বলেন, রিপাবলিকান নেতৃত্ব, প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু কিংবা ইসরায়েলি দূত—এ রকম কেউ যদি বিষয়টি নিয়ে বিতর্ক করতে চান, তাঁরা স্বাধীনভাবেই তা করতে পারেন, কিন্তু এর তেমন কোনো প্রভাব পড়বে না।
মার্কিন স্বার্থ ও মূল্যবোধের জন্য ইরানকে এখনো চ্যালেঞ্জ হিসেবে বর্ণনা করে ওবামা বলেন, ইরানের সঙ্গে যে মতপার্থক্য, তা এ চুক্তির মাধ্যমে দূর হবে না। উল্লেখ্য, দুই বছরের দীর্ঘ আলোচনা শেষে গত মঙ্গলবার ভিয়েনায় ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে দেশটির সঙ্গে ছয় বিশ্বশক্তির সমঝোতা হয়, যাকে পর্যবেক্ষকেরা ‘ঐতিহাসিক’ আখ্যা দিয়েছেন। এ চুক্তির আওতায় ইরান তার পরমাণু কর্মসূচি সীমিত করার বিনিময়ে আর্থিক, সামরিকসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা থেকে রেহাই পাবে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, দেশে-বিদেশে যাঁরা চুক্তিটির বিরোধিতা করছেন, তাঁরা মূলত যুদ্ধকেই সমাধানের একমাত্র উপায় বলে চিহ্নিত করছেন। ওবামা আরও বলেন, বিশ্বের ৯৯ শতাংশ মানুষ এবং অধিকাংশ পরমাণু বিশেষজ্ঞ চুক্তির মধ্য দিয়ে ইরানকে পরমাণু অস্ত্র কর্মসূচি থেকে বিরত রাখার পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। যদি কেউ এর বিপক্ষে থাকেন, তবে তাঁর উচিত বিকল্প প্রস্তাব দেওয়া। ওবামা বলেন, ‘কিন্তু আমি বিরোধীদের কথা শুনিনি। ফলে আমাদের কাছে কেবল দুটি পথই খোলা ছিল। এর একটি সমস্যার কূটনৈতিক সমাধান এবং অপরটি যুদ্ধ।’
ওবামার বিরোধী পক্ষ রিপাবলিকানরা তাঁর বিরুদ্ধে আপসকামিতার অভিযোগ এনেছেন। তাঁরা চুক্তি নিয়ে কংগ্রেসে ভোটাভুটির সময় এর বিপক্ষে অবস্থান নেওয়ারও পরিকল্পনা করছেন। এ ছাড়া ইরানের ঘোর বিরোধী ইসরায়েল এ চুক্তিকে বিশ্ব সম্প্রদায়ের ‘ঐতিহাসিক ভুল’ হিসেবে বর্ণনা করেছে।
ওবামা বলেন, রিপাবলিকান নেতৃত্ব, প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু কিংবা ইসরায়েলি দূত—এ রকম কেউ যদি বিষয়টি নিয়ে বিতর্ক করতে চান, তাঁরা স্বাধীনভাবেই তা করতে পারেন, কিন্তু এর তেমন কোনো প্রভাব পড়বে না।
মার্কিন স্বার্থ ও মূল্যবোধের জন্য ইরানকে এখনো চ্যালেঞ্জ হিসেবে বর্ণনা করে ওবামা বলেন, ইরানের সঙ্গে যে মতপার্থক্য, তা এ চুক্তির মাধ্যমে দূর হবে না। উল্লেখ্য, দুই বছরের দীর্ঘ আলোচনা শেষে গত মঙ্গলবার ভিয়েনায় ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে দেশটির সঙ্গে ছয় বিশ্বশক্তির সমঝোতা হয়, যাকে পর্যবেক্ষকেরা ‘ঐতিহাসিক’ আখ্যা দিয়েছেন। এ চুক্তির আওতায় ইরান তার পরমাণু কর্মসূচি সীমিত করার বিনিময়ে আর্থিক, সামরিকসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা থেকে রেহাই পাবে।
No comments