জনতার স্রোতে ‘বাকশালী নৌকা’ ডুবে যাবে: নজরুল
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছেন, চলমান রাজনৈতিক সংকটের ফয়সালা না হওয়া পর্যন্ত তাঁদের আন্দোলন চলবে।
আজ বুধবার বিকেলে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি এ কথা বলেন।
বিএনপির এই নেতা বলেন, তাঁদের দলের সব নেতাকে গ্রেপ্তার করেও আন্দোলন দমন করা যাবে না। জনতার তীব্র স্রোতের বিপরীতে ‘বাকশালী নৌকা’ ডুবে যাবে।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে নজরুল ইসলাম খান বলেন, জাতিসংঘের বিশেষ দূত অস্কার ফার্নান্দেজ তারানকো চলে যাওয়ার পর দুই দলের মধ্যে আলোচনা বন্ধ হয়ে গেলে তা সম্মানজনক হবে না। জাতিসংঘের এই বিশেষ দূত কোনো ভিন দেশের রাষ্ট্রদূত নন, তাই জাতিসংঘের মধ্যস্থতা অসম্মানজনক নয় বলে তাঁরা মনে করেন। তারানকোর মধ্যস্থতায় দুই দলের দুই দিনের আলোচনার ফলাফল নিয়ে কিছু জানাতে রাজি হননি তিনি।
দশম জাতীয় নির্বাচনের তফসিল স্থগিত করার আহ্বান জানিয়ে নজরুল ইসলাম খান বলেন, ১৯৭৩-এর পর দেশে যত নির্বাচন হয়েছে এবারই সবচেয়ে কম সংখ্যক দল ও প্রার্থী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। একতরফা প্রহসনের নির্বাচন করলে নির্বাচন কমিশনকে কালো তিলক মাথায় নিয়ে কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে।
সরকারের উদ্দেশে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘এখনো সময় আছে, জাতির কল্যাণের স্বার্থে আত্মঘাতী পথ পরিহার করুন। তফসিল বাতিলের ব্যবস্থা নিন। নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবি মেনে নিন।’ তিনি বলেন, বিরোধীদলীয় নেতা সব সময় আলোচনার মাধ্যমে সংকটের সমাধান চেয়েছেন। কিন্তু সরকার একতরফা নির্বাচনে সংকল্পবদ্ধ।
নজরুল ইসলাম খান অভিযোগ করেন, সরকার সারা দেশকে একটি কারাগারে পরিণত করেছে। বিরোধী দলের আন্দোলন প্রশ্নবিদ্ধ করতে মানুষ পুড়িয়ে মারছে। তিনি বলেন, সরকারের নিষ্ঠুর অত্যাচার নির্যাতন মোকাবিলা করে কঠিন পথ অতিক্রমের মধ্য দিয়ে গণমানুষের ন্যায়সংগত আন্দোলনকে চূড়ান্ত বিজয়ে রূপ দিতে তাঁরা সংকল্পবদ্ধ। রাষ্ট্রের সব অঙ্গ সরকারের সেবাদাসের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে অভিযোগ করে তিনি বলেন, রাষ্ট্রের ভারসাম্যহীনতা, নৈরাজ্যের ফলে সৃষ্ট যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতির জন্য সরকারই দায়ী থাকবে।
বিএনপির এই নেতা বলেন, তাঁদের দলের সব নেতাকে গ্রেপ্তার করেও আন্দোলন দমন করা যাবে না। জনতার তীব্র স্রোতের বিপরীতে ‘বাকশালী নৌকা’ ডুবে যাবে।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে নজরুল ইসলাম খান বলেন, জাতিসংঘের বিশেষ দূত অস্কার ফার্নান্দেজ তারানকো চলে যাওয়ার পর দুই দলের মধ্যে আলোচনা বন্ধ হয়ে গেলে তা সম্মানজনক হবে না। জাতিসংঘের এই বিশেষ দূত কোনো ভিন দেশের রাষ্ট্রদূত নন, তাই জাতিসংঘের মধ্যস্থতা অসম্মানজনক নয় বলে তাঁরা মনে করেন। তারানকোর মধ্যস্থতায় দুই দলের দুই দিনের আলোচনার ফলাফল নিয়ে কিছু জানাতে রাজি হননি তিনি।
দশম জাতীয় নির্বাচনের তফসিল স্থগিত করার আহ্বান জানিয়ে নজরুল ইসলাম খান বলেন, ১৯৭৩-এর পর দেশে যত নির্বাচন হয়েছে এবারই সবচেয়ে কম সংখ্যক দল ও প্রার্থী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। একতরফা প্রহসনের নির্বাচন করলে নির্বাচন কমিশনকে কালো তিলক মাথায় নিয়ে কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে।
সরকারের উদ্দেশে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘এখনো সময় আছে, জাতির কল্যাণের স্বার্থে আত্মঘাতী পথ পরিহার করুন। তফসিল বাতিলের ব্যবস্থা নিন। নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবি মেনে নিন।’ তিনি বলেন, বিরোধীদলীয় নেতা সব সময় আলোচনার মাধ্যমে সংকটের সমাধান চেয়েছেন। কিন্তু সরকার একতরফা নির্বাচনে সংকল্পবদ্ধ।
নজরুল ইসলাম খান অভিযোগ করেন, সরকার সারা দেশকে একটি কারাগারে পরিণত করেছে। বিরোধী দলের আন্দোলন প্রশ্নবিদ্ধ করতে মানুষ পুড়িয়ে মারছে। তিনি বলেন, সরকারের নিষ্ঠুর অত্যাচার নির্যাতন মোকাবিলা করে কঠিন পথ অতিক্রমের মধ্য দিয়ে গণমানুষের ন্যায়সংগত আন্দোলনকে চূড়ান্ত বিজয়ে রূপ দিতে তাঁরা সংকল্পবদ্ধ। রাষ্ট্রের সব অঙ্গ সরকারের সেবাদাসের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে অভিযোগ করে তিনি বলেন, রাষ্ট্রের ভারসাম্যহীনতা, নৈরাজ্যের ফলে সৃষ্ট যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতির জন্য সরকারই দায়ী থাকবে।
No comments