হারানো সমর্থন ফিরে পেতে পারেন ওবামা
আল-কায়েদা নেতা ওসামা বিন লাদেনের মৃত্যু মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার হারানোর সমর্থন ফিরে পাওয়ার পথ খুলে দিয়েছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা। এতে ২০১২ সালের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে তাঁর লড়ার ক্ষেত্রে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে। অর্থনৈতিক মন্দাসহ অভ্যন্তরীণ নানা সমস্যার কারণে রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে তাঁর জনপ্রিয়তায় ভাটার টান চলছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রের তথ্য অনুযায়ী, ওবামার জনপ্রিয়তা এখন ৫০ শতাংশের নিচে। মার্কিন সেনাদের গুলিতে লাদেন নিহত হওয়ার ঘটনায় এই জনপ্রিয়তা আবার চাঙা হয়ে উঠতে পারে বলে বিশ্লেষকেরা মনে করছেন। তাই বলে এ ঘটনা সাধারণ মানুষের মন থেকে অর্থনৈতিক সংকটের কথা একেবারে মুছে দেবে আশা করছেন না তাঁরা।
লাদেন নিহত হওয়ার খবর জানার পর মার্কিন জনতা দলে দলে ওয়াশিংটনে হোয়াইট হাউসের সামনে ও ৯/১১ সন্ত্রাসী হামলার ঘটনাস্থল গ্রাউন্ড জিরোতে গিয়ে সমবেত হয়। তারা যুক্তরাষ্ট্রের নামে জয়ধ্বনি করে। ‘আমরা পারি’ বলে স্লোগান দেয়। ২০০৮ সালের নির্বাচনে ওবামা জয়ী হওয়ার পর যা ঘটেছিল, এ সময় সেই আনন্দমুখর পরিবেশ সৃষ্টি হয়। এমনকি রিপাবলিকান দলের কিছু কট্টর সমালোচকও ওবামার প্রশংসা করেন।
এ ব্যাপারে জর্জ ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনৈতিক ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধ্যাপক ক্রিস্টোফার আর্টারটন বলেন, ‘এটি সুস্পষ্ট সাফল্য। এটি ওবামার জন্য একটি ভালো সপ্তাহ উপহার দেবে।’
রিপাবলিকানরা প্রায়ই বলে থাকে, অন্য সব ডেমোক্র্যাট নেতার মতো জাতীয় নিরাপত্তার বিষয়ে ওবামা দুর্বল অবস্থানে রয়েছেন। কিন্তু লাদেন নিহত হওয়ার ঘটনা রিপাবলিকান সমর্থকদের কেবল মুখই বন্ধ করবে না, রাজনৈতিক জীবনে সাফল্যের ক্ষেত্রে ওবামাকে অনেক দূর নিয়ে যাবে বলে বিশ্লেষকেরা বলছেন।
৯/১১ হামলার পর নিরাপত্তার বিষয়টি মার্কিন জনগণের কাছে সবচেয়ে বড় হয়ে দাঁড়ায়। এই দুর্বল জায়গায় নাড়া দিয়ে ২০০৪ সালের নির্বাচনেও তিনি জয়ী হন। বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, লাদেন নিহত হওয়ার ঘটনা ২০১২ সালের নির্বাচনে ওবামার ক্ষেত্রেও একই ধরনের প্রভাব ফেলতে পারে।
গত সোমবার বার্তা সংস্থা রয়টার্সের অনলাইন জরিপে দেখা গেছে, ৭৯ শতাংশ মার্কিন নাগরিক মনে করে, যুক্তরাষ্ট্রের লাদেনকে হত্যা করার সিদ্ধান্ত ঠিক ছিল।
ওবামার রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ সম্পর্কে নিউ হ্যাম্পশায়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতি বিজ্ঞানের অধ্যাপক অ্যান্ডি স্মিথ বলেন, এখনই কিছু বলাটা খুব বেশি তাড়াহুড়ো হয়ে যাবে। তবে এ ঘটনা ওবামার সমর্থন বাড়াবে বলে মনে হচ্ছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রের তথ্য অনুযায়ী, ওবামার জনপ্রিয়তা এখন ৫০ শতাংশের নিচে। মার্কিন সেনাদের গুলিতে লাদেন নিহত হওয়ার ঘটনায় এই জনপ্রিয়তা আবার চাঙা হয়ে উঠতে পারে বলে বিশ্লেষকেরা মনে করছেন। তাই বলে এ ঘটনা সাধারণ মানুষের মন থেকে অর্থনৈতিক সংকটের কথা একেবারে মুছে দেবে আশা করছেন না তাঁরা।
লাদেন নিহত হওয়ার খবর জানার পর মার্কিন জনতা দলে দলে ওয়াশিংটনে হোয়াইট হাউসের সামনে ও ৯/১১ সন্ত্রাসী হামলার ঘটনাস্থল গ্রাউন্ড জিরোতে গিয়ে সমবেত হয়। তারা যুক্তরাষ্ট্রের নামে জয়ধ্বনি করে। ‘আমরা পারি’ বলে স্লোগান দেয়। ২০০৮ সালের নির্বাচনে ওবামা জয়ী হওয়ার পর যা ঘটেছিল, এ সময় সেই আনন্দমুখর পরিবেশ সৃষ্টি হয়। এমনকি রিপাবলিকান দলের কিছু কট্টর সমালোচকও ওবামার প্রশংসা করেন।
এ ব্যাপারে জর্জ ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনৈতিক ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধ্যাপক ক্রিস্টোফার আর্টারটন বলেন, ‘এটি সুস্পষ্ট সাফল্য। এটি ওবামার জন্য একটি ভালো সপ্তাহ উপহার দেবে।’
রিপাবলিকানরা প্রায়ই বলে থাকে, অন্য সব ডেমোক্র্যাট নেতার মতো জাতীয় নিরাপত্তার বিষয়ে ওবামা দুর্বল অবস্থানে রয়েছেন। কিন্তু লাদেন নিহত হওয়ার ঘটনা রিপাবলিকান সমর্থকদের কেবল মুখই বন্ধ করবে না, রাজনৈতিক জীবনে সাফল্যের ক্ষেত্রে ওবামাকে অনেক দূর নিয়ে যাবে বলে বিশ্লেষকেরা বলছেন।
৯/১১ হামলার পর নিরাপত্তার বিষয়টি মার্কিন জনগণের কাছে সবচেয়ে বড় হয়ে দাঁড়ায়। এই দুর্বল জায়গায় নাড়া দিয়ে ২০০৪ সালের নির্বাচনেও তিনি জয়ী হন। বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, লাদেন নিহত হওয়ার ঘটনা ২০১২ সালের নির্বাচনে ওবামার ক্ষেত্রেও একই ধরনের প্রভাব ফেলতে পারে।
গত সোমবার বার্তা সংস্থা রয়টার্সের অনলাইন জরিপে দেখা গেছে, ৭৯ শতাংশ মার্কিন নাগরিক মনে করে, যুক্তরাষ্ট্রের লাদেনকে হত্যা করার সিদ্ধান্ত ঠিক ছিল।
ওবামার রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ সম্পর্কে নিউ হ্যাম্পশায়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতি বিজ্ঞানের অধ্যাপক অ্যান্ডি স্মিথ বলেন, এখনই কিছু বলাটা খুব বেশি তাড়াহুড়ো হয়ে যাবে। তবে এ ঘটনা ওবামার সমর্থন বাড়াবে বলে মনে হচ্ছে।
No comments