পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্কে প্রভাব পড়বে না: ক্যামেরন
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন বলেছেন, পাকিস্তানের বর্তমান রাজনৈতিক নেতৃত্বের প্রতি তাঁদের আস্থা আছে। গতকাল মঙ্গলবার বিবিসি রেডিওকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন। পাকিস্তানের চলমান সন্ত্রাসবিরোধী অভিযানে সমর্থন অব্যাহত থাকবে বলে অঙ্গীকার করেছে মিত্র দেশ চীনও।
সাক্ষাৎকারে ডেভিড ক্যামেরন বলেন, ওসামা বিন লাদেনকে নিয়ে পাকিস্তানের বিষয়ে প্রশ্ন দেখা দিলেও ইসলামাবাদের সঙ্গে পশ্চিমাদের সম্পর্কে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে না। তিনি বলেন, ইসলামি জঙ্গিবাদ দমনে চলমান যুদ্ধের অন্যতম প্রধান সহযোগী দেশ পাকিস্তান। লাদেন নিহত হওয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে ইসলামাবাদের সঙ্গে সম্পর্কচ্ছেদের কোনো ঘটনা ঘটলে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির বড় ধরনের ঝুঁকি দেখা দেবে।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বলেন, সন্ত্রাসবাদ ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে পাকিস্তানের রাজনৈতিক নেতৃত্ব নিবিড়ভাবে কাজ করছেন। সন্ত্রাসবাদ দমনে তাঁরা নিজ ভূমিতে অনেক কিছু করেছেন। এ কারণে বিশ্বের অন্য যেকোনো দেশের চেয়ে পাকিস্তান অনেক বেশি ক্ষতির শিকার হয়েছে। তিনি বলেন, পাকিস্তানের অভ্যন্তরীণ গণতান্ত্রিক শক্তিকে আমাদের নিজেদের স্বার্থেই সমর্থন দিতে হবে। এই গণতন্ত্র যত শক্তিশালী হবে, সন্ত্রাসবিরোধী যুদ্ধে গোটা দেশ তত বেশি কাজ করতে পারবে।
পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারি ও প্রধানমন্ত্রী ইউসুফ রাজা গিলানির সঙ্গে সোমবার কথা হয়েছে বলে জানান ক্যামেরন। এ সময় তাঁরা তাঁকে বলেন, ‘অভিন্ন লক্ষ্য অর্জনে আপনাদের সহযোগিতা আমাদের প্রয়োজন।’
ক্যামেরন বলেন, ‘সন্ত্রাস ও জঙ্গিবিরোধী লড়াইয়ে আমাদের স্বার্থেই পাকিস্তান সরকার ও সে দেশের জনগণের সঙ্গে আমাদের কাজ করতে হবে। দেশটির উন্নয়নেও আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।’ কারণ হিসেবে তিনি উল্লেখ করেন, ‘পাকিস্তান থেকে মুখ ফেরালে দেশটি অস্থিতিশীল পরিস্থিতির মধ্যে পড়বে, যা পুরোপুরি আমাদের স্বার্থবিরোধী।’
সাক্ষাৎকারে ডেভিড ক্যামেরন বলেন, ওসামা বিন লাদেনকে নিয়ে পাকিস্তানের বিষয়ে প্রশ্ন দেখা দিলেও ইসলামাবাদের সঙ্গে পশ্চিমাদের সম্পর্কে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে না। তিনি বলেন, ইসলামি জঙ্গিবাদ দমনে চলমান যুদ্ধের অন্যতম প্রধান সহযোগী দেশ পাকিস্তান। লাদেন নিহত হওয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে ইসলামাবাদের সঙ্গে সম্পর্কচ্ছেদের কোনো ঘটনা ঘটলে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির বড় ধরনের ঝুঁকি দেখা দেবে।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বলেন, সন্ত্রাসবাদ ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে পাকিস্তানের রাজনৈতিক নেতৃত্ব নিবিড়ভাবে কাজ করছেন। সন্ত্রাসবাদ দমনে তাঁরা নিজ ভূমিতে অনেক কিছু করেছেন। এ কারণে বিশ্বের অন্য যেকোনো দেশের চেয়ে পাকিস্তান অনেক বেশি ক্ষতির শিকার হয়েছে। তিনি বলেন, পাকিস্তানের অভ্যন্তরীণ গণতান্ত্রিক শক্তিকে আমাদের নিজেদের স্বার্থেই সমর্থন দিতে হবে। এই গণতন্ত্র যত শক্তিশালী হবে, সন্ত্রাসবিরোধী যুদ্ধে গোটা দেশ তত বেশি কাজ করতে পারবে।
পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারি ও প্রধানমন্ত্রী ইউসুফ রাজা গিলানির সঙ্গে সোমবার কথা হয়েছে বলে জানান ক্যামেরন। এ সময় তাঁরা তাঁকে বলেন, ‘অভিন্ন লক্ষ্য অর্জনে আপনাদের সহযোগিতা আমাদের প্রয়োজন।’
ক্যামেরন বলেন, ‘সন্ত্রাস ও জঙ্গিবিরোধী লড়াইয়ে আমাদের স্বার্থেই পাকিস্তান সরকার ও সে দেশের জনগণের সঙ্গে আমাদের কাজ করতে হবে। দেশটির উন্নয়নেও আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।’ কারণ হিসেবে তিনি উল্লেখ করেন, ‘পাকিস্তান থেকে মুখ ফেরালে দেশটি অস্থিতিশীল পরিস্থিতির মধ্যে পড়বে, যা পুরোপুরি আমাদের স্বার্থবিরোধী।’
No comments