উপসাগরীয় অঞ্চলের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সম্পদ সরিয়ে নিয়েছেন মোবারক
মিসরের প্রেসিডেন্ট হোসনি মোবারক তাঁর পারিবারিক সম্পদ উপসাগরীয় অঞ্চলের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সরিয়ে নিয়েছেন। বিদেশি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করতে সুইস কর্তৃপক্ষের উদ্যোগ নেওয়ার পর তিনি এসব সম্পদ ইউরোপের ব্যাংক থেকে সরিয়ে নেন।
মার্কিন গোয়েন্দা কর্মকর্তা বলেছেন, ‘সম্পদ রক্ষার উপায় সম্পর্কে মোবারকের পরিবারের সদস্যদের মধ্যে জরুরি কিছু কথোপকথনের ব্যাপারে আমরা সজাগ আছি।’
ওই কর্মকর্তার উদ্ধৃতি দিয়ে ইরানের রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত প্রেস টিভি জানায়, মিসরের সদ্য ক্ষমতাচ্যুত এই প্রেসিডেন্টের পারিবারিক উপদেষ্টা কিছু অর্থ বিদেশে সরিয়ে থাকতে পারেন।
ওই কর্মকর্তা বলেন, মোবারক তাঁর সম্পদের একটি অংশ সংযুক্ত আরব আমিরাত, সৌদি আরবসহ বন্ধুপ্রতিম আরব দেশগুলোতে স্থানান্তর করেছেন।
হোসনি মোবারকের সম্পদের পরিমাণ নিয়ে দ্বিমত আছে। কেউ কেউ বলছেন, তাঁর সাত হাজার কোটি ডলারের সম্পদ আছে। তবে মার্কিন কর্মকর্তারা বলেছেন, তাঁর পারিবারিক সম্পদের পরিমাণ ২০০ থেকে ৩০০ কোটি ডলার।
নিউইয়র্কটাইমসের খবরে বলা হয়, শুক্রবার মোবারকের পদত্যাগের একটু পরই সুইস কর্মকর্তারা সুইজারল্যান্ডের সব ব্যাংক কর্তৃপক্ষের কাছে একটি নোটিশ পাঠান। নোটিশে তাঁরা পরিবারের সদস্যসহ মোবারক ও তাঁর সহযোগীদের সম্পদ খুঁজে বের করে তা জব্দ করার নির্দেশ দেন।
হোসনি মোবারকের পতনের পরপরই তাঁর সম্পদের হিসাব চেয়ে দাবি উঠতে শুরু করে। বিরোধী জোট ন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন ফর চেঞ্জের প্রধান জর্জ ইসহাক বলেন, ‘আমরা এখন সব ফাইল খুলে দেখব। সবকিছুর বিচার-বিশ্লেষণ করব। প্রেসিডেন্ট থেকে শুরু করে মন্ত্রী ও তাঁদের পরিবারের কারও সম্পদের হিসাব বাদ যাবে না।’
সমালোচকেরা বলছেন, গত শতাব্দীর নব্বইয়ের দশকে বেসরকারীকরণের ধারাবাহিকতায় মোবারক ও অন্য রাজপরিবারগুলোর সদস্যরা নতুন ব্যবসা শুরু করেন।
কায়রোতে অবস্থিত আমেরিকান ইউনিভার্সিটির রাজনৈতিক অর্থনীতির অধ্যাপক সামের সোলাইমান বলেন, মোবারকের পরিবারের সদস্যরা বার্ষিক বাজেট থেকে চুরি করেননি। তাঁরা রাজনৈতিক খাতে বরাদ্দ অর্থ ব্যক্তিগত খাতে স্থানান্তর করেছেন।
মার্কিন গোয়েন্দা কর্মকর্তা বলেছেন, ‘সম্পদ রক্ষার উপায় সম্পর্কে মোবারকের পরিবারের সদস্যদের মধ্যে জরুরি কিছু কথোপকথনের ব্যাপারে আমরা সজাগ আছি।’
ওই কর্মকর্তার উদ্ধৃতি দিয়ে ইরানের রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত প্রেস টিভি জানায়, মিসরের সদ্য ক্ষমতাচ্যুত এই প্রেসিডেন্টের পারিবারিক উপদেষ্টা কিছু অর্থ বিদেশে সরিয়ে থাকতে পারেন।
ওই কর্মকর্তা বলেন, মোবারক তাঁর সম্পদের একটি অংশ সংযুক্ত আরব আমিরাত, সৌদি আরবসহ বন্ধুপ্রতিম আরব দেশগুলোতে স্থানান্তর করেছেন।
হোসনি মোবারকের সম্পদের পরিমাণ নিয়ে দ্বিমত আছে। কেউ কেউ বলছেন, তাঁর সাত হাজার কোটি ডলারের সম্পদ আছে। তবে মার্কিন কর্মকর্তারা বলেছেন, তাঁর পারিবারিক সম্পদের পরিমাণ ২০০ থেকে ৩০০ কোটি ডলার।
নিউইয়র্কটাইমসের খবরে বলা হয়, শুক্রবার মোবারকের পদত্যাগের একটু পরই সুইস কর্মকর্তারা সুইজারল্যান্ডের সব ব্যাংক কর্তৃপক্ষের কাছে একটি নোটিশ পাঠান। নোটিশে তাঁরা পরিবারের সদস্যসহ মোবারক ও তাঁর সহযোগীদের সম্পদ খুঁজে বের করে তা জব্দ করার নির্দেশ দেন।
হোসনি মোবারকের পতনের পরপরই তাঁর সম্পদের হিসাব চেয়ে দাবি উঠতে শুরু করে। বিরোধী জোট ন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন ফর চেঞ্জের প্রধান জর্জ ইসহাক বলেন, ‘আমরা এখন সব ফাইল খুলে দেখব। সবকিছুর বিচার-বিশ্লেষণ করব। প্রেসিডেন্ট থেকে শুরু করে মন্ত্রী ও তাঁদের পরিবারের কারও সম্পদের হিসাব বাদ যাবে না।’
সমালোচকেরা বলছেন, গত শতাব্দীর নব্বইয়ের দশকে বেসরকারীকরণের ধারাবাহিকতায় মোবারক ও অন্য রাজপরিবারগুলোর সদস্যরা নতুন ব্যবসা শুরু করেন।
কায়রোতে অবস্থিত আমেরিকান ইউনিভার্সিটির রাজনৈতিক অর্থনীতির অধ্যাপক সামের সোলাইমান বলেন, মোবারকের পরিবারের সদস্যরা বার্ষিক বাজেট থেকে চুরি করেননি। তাঁরা রাজনৈতিক খাতে বরাদ্দ অর্থ ব্যক্তিগত খাতে স্থানান্তর করেছেন।
No comments