চিকিত্সকদের ব্যবস্থাপত্রকে প্রভাবিত করছে ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো
সারা বিশ্বেই ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো চিকিত্সকদের ব্যবস্থাপত্রকে প্রভাবিত করছে। এ কারণে চিকিত্সা নিতে এসে রোগীরা অতিরিক্ত অর্থ গুনলেও সব সময় সঠিক ওষুধটি পাচ্ছে না। আজ বুধবার এক গবেষণার সূত্র ধরে বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ তথ্য জানায়।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে প্রায় ৫৮টি গবেষণার ফলাফল বিশ্লেষণে দেখা গেছে, ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো চিকিত্সকদের সিদ্ধান্তে প্রভাব বিস্তার করে। মাঝেমধ্যে এ প্রভাব সব সীমা ছাড়িয়ে যায়।
গবেষণাটি অস্ট্রেলিয়ার ব্রিসবেন শহরের কুইন্সল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক জিওফ্রেই স্পুরলিংয়ের নেতৃত্বে পরিচালিত হয়। তিনি বলেন, ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর তথ্য বেশির ভাগ সময়ই চিকিত্সকদের সাহায্য করে না। অনেক চিকিত্সক দাবি করে থাকেন, তাঁরা ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানের চটকদার কথাবার্তায় প্রভাবিত হন না। কিন্তু গবেষণায় দেখা গেছে, চিকিত্সকেরা এতে অবশ্যই প্রভাবিত হন। অনেক সময় ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছ থেকে পাওয়া বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধার প্রভাবে চিকিত্সকেরা এমন কিছু ওষুধ রোগীদের ব্যবস্থাপত্রে ঢুকিয়ে দেন, যেগুলো রোগীদের কোনো কাজে আসে না। এতে রোগীদের চিকিত্সা ব্যয় অনেক বেড়ে যায়। রোগীদের সুচিকিত্সা পাওয়ার ক্ষেত্রে এ ব্যাপারগুলো অন্তরায়।
গবেষকেরা দাবি করেন, পণ্য উন্নয়নের জন্য ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর অর্থ ব্যয়ের ক্ষেত্রে একটি নিয়ম-নীতি থাকা দরকার। যুক্তরাষ্ট্রে শুধু ২০০৪ সালেই ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো পণ্য উন্নয়নে জন্য ৫৭.৫ বিলিয়ন ডলার ব্যয় করেছে।
স্পুরলিং বলেন, চিকিত্সকদের উচিত ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছ থেকে তথ্য না নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর উত্স থেকে তথ্য সংগ্রহ করা। এ গবেষণাগুলো পরিচালিত হয় ব্রিটেন, কানাডা, ডেনমার্ক, ফ্রান্স, এস্তোনিয়া, তুরস্ক ও অস্ট্রেলিয়ায়।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে প্রায় ৫৮টি গবেষণার ফলাফল বিশ্লেষণে দেখা গেছে, ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো চিকিত্সকদের সিদ্ধান্তে প্রভাব বিস্তার করে। মাঝেমধ্যে এ প্রভাব সব সীমা ছাড়িয়ে যায়।
গবেষণাটি অস্ট্রেলিয়ার ব্রিসবেন শহরের কুইন্সল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক জিওফ্রেই স্পুরলিংয়ের নেতৃত্বে পরিচালিত হয়। তিনি বলেন, ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর তথ্য বেশির ভাগ সময়ই চিকিত্সকদের সাহায্য করে না। অনেক চিকিত্সক দাবি করে থাকেন, তাঁরা ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানের চটকদার কথাবার্তায় প্রভাবিত হন না। কিন্তু গবেষণায় দেখা গেছে, চিকিত্সকেরা এতে অবশ্যই প্রভাবিত হন। অনেক সময় ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছ থেকে পাওয়া বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধার প্রভাবে চিকিত্সকেরা এমন কিছু ওষুধ রোগীদের ব্যবস্থাপত্রে ঢুকিয়ে দেন, যেগুলো রোগীদের কোনো কাজে আসে না। এতে রোগীদের চিকিত্সা ব্যয় অনেক বেড়ে যায়। রোগীদের সুচিকিত্সা পাওয়ার ক্ষেত্রে এ ব্যাপারগুলো অন্তরায়।
গবেষকেরা দাবি করেন, পণ্য উন্নয়নের জন্য ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর অর্থ ব্যয়ের ক্ষেত্রে একটি নিয়ম-নীতি থাকা দরকার। যুক্তরাষ্ট্রে শুধু ২০০৪ সালেই ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো পণ্য উন্নয়নে জন্য ৫৭.৫ বিলিয়ন ডলার ব্যয় করেছে।
স্পুরলিং বলেন, চিকিত্সকদের উচিত ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছ থেকে তথ্য না নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর উত্স থেকে তথ্য সংগ্রহ করা। এ গবেষণাগুলো পরিচালিত হয় ব্রিটেন, কানাডা, ডেনমার্ক, ফ্রান্স, এস্তোনিয়া, তুরস্ক ও অস্ট্রেলিয়ায়।
No comments