পন্টিংয়েই আস্থা ওয়ার্নের
ইয়ান বোথামদের আনন্দ তাহলে বৃথা গেল! শেন ওয়ার্নের কথায় তা-ই মনে হচ্ছে। নিজের ওয়েবসাইটে সাবেক চ্যাম্পিয়ন লেগস্পিনার ওয়ার্ন বলেছেন, পন্টিংকে তিনি আক্রমণ করেননি। টুইটার পোস্টে নাকি নেহাত ভারতের বিপক্ষে ব্যাঙ্গালোর টেস্ট নিয়ে নিজের পর্যবেক্ষণটা জানিয়েছিলেন। এর সঙ্গে অ্যাশেজে পন্টিংয়ের অধিনায়কত্বের পক্ষে ‘ভোট’ও দিয়ে দিয়েছেন ওয়ার্ন।
ঘটনার শুরু হয়েছিল অস্ট্রেলিয়ার ৭ উইকেটে হারা ব্যাঙ্গালোর টেস্ট নিয়ে। নাথান হরিজের বলে পন্টিংয়ের ফিল্ডিং সাজানোর সমালোচনা করে ওয়ার্ন টুইটার-এ লিখেছিলেন, ‘এই ফিল্ডিংয়ে ও হরিজকে কীভাবে বল করতে বলল? হরিজের জন্য খারাপ লাগছে। কী ভয়াবহ! সরি রিকি, এসব কী করছ?’
ওয়ার্নের এই চাঁছাছোলা মন্তব্যে যারপরনাই আনন্দিত হয়েছিল ইংলিশ সংবাদমাধ্যম; এমনকি বোথামের মতো সাবেক অলরাউন্ডারও। কিন্তু এবার ওয়ার্ন তাঁর মন্তব্যের ব্যাখ্যা দিলেন, ‘নাথান হরিজের দুই ওভারে পন্টিংয়ের ফিল্ডিং সাজানো নিয়ে আমার টুইটটাকে আমার এবং অস্ট্রেলিয়ান অধিনায়কের মধ্যে একটা বিবাদ হিসেবে দেখানো হচ্ছে। সাংবাদিকেরা চেষ্টা করছেন এটাকে কাদা ছোড়াছুড়ি হিসেবে দেখানোর। সব ফালতু ব্যাপার। আমি ওই ম্যাচ নিয়ে যা বলেছি (টুইটার-এ), তার সঙ্গে ধারাভাষ্যকারেরা, ক্রিকেট সাংবাদিকেরা, এমনকি ভারতীয় অধিনায়ক এম এস ধোনি পর্যন্ত একমত। টুইট-টা একটা পর্যবেক্ষণ ছিল, আক্রমণ নয়।’
তার পরও নিজের সাবেক সতীর্থকে নিয়ে এমন মন্তব্য কেন করলেন? এ প্রশ্নেরও একটা উত্তর দিয়েছেন ওয়ার্ন, ‘আমি সব সময় অস্ট্রেলিয়ার সমর্থক ছিলাম এবং থাকব। কিন্তু ক্রিকেট ধারাভাষ্যকার হিসেবে আমাকে সৎ থাকতে হয়, স্পষ্টবাদী হতে হয় এবং নিজের মত প্রকাশ করতে হয়। লোকে পছন্দ না করলেও তা করতে হয়।’
তবে নিজের মত যতই স্পষ্ট করে বলুন, এই স্পষ্ট কথায় যে পন্টিংয়ের সঙ্গে তাঁর সম্পর্কটাই নষ্ট হতে বসেছে! না, সেটা ওয়ার্ন হতে দেননি। পন্টিংকেই আগামী অ্যাশেজের জন্য যোগ্য অধিনায়ক বলে ক্ষতস্থানে প্রলেপও দিয়ে দিয়েছেন, ‘আমি মনে করি, অস্ট্রেলিয়াকে অ্যাশেজে নেতৃত্ব দেওয়ার যোগ্য মানুষ রিকিই। ওর নেতৃত্বগুণ ও দক্ষতার প্রমাণ দেওয়ার এটা দুর্দান্ত একটা সুযোগ।’
বোঝাই যাচ্ছে, অস্ট্রেলীয় শিবির আবারও এককাট্টা। এই সুযোগে পন্টিং তোপ দাগলেন ইংলিশদের লক্ষ করে। অস্ট্রেলিয়ায় গিয়ে অ্যাশেজ জেতার মতো ব্যাটিং লাইনআপ ইংল্যান্ডের নেই বলেই মন্তব্য তাঁর, ‘কেভিন পিটারসেন তো অবশ্যই ওদের জন্য এখন একটা বড় সমস্যা। অ্যালিস্টার কুক দাঁত কামড়ে নিজের জায়গা ধরে রেখেছে। কলিংউডও নিজের সেরা ফর্মে নেই। তাই এটা ধরে নেওয়াই যায়, অস্ট্রেলিয়ায় ওরা যখন পা রাখবে, একটু নার্ভাসই থাকবে।
ঘটনার শুরু হয়েছিল অস্ট্রেলিয়ার ৭ উইকেটে হারা ব্যাঙ্গালোর টেস্ট নিয়ে। নাথান হরিজের বলে পন্টিংয়ের ফিল্ডিং সাজানোর সমালোচনা করে ওয়ার্ন টুইটার-এ লিখেছিলেন, ‘এই ফিল্ডিংয়ে ও হরিজকে কীভাবে বল করতে বলল? হরিজের জন্য খারাপ লাগছে। কী ভয়াবহ! সরি রিকি, এসব কী করছ?’
ওয়ার্নের এই চাঁছাছোলা মন্তব্যে যারপরনাই আনন্দিত হয়েছিল ইংলিশ সংবাদমাধ্যম; এমনকি বোথামের মতো সাবেক অলরাউন্ডারও। কিন্তু এবার ওয়ার্ন তাঁর মন্তব্যের ব্যাখ্যা দিলেন, ‘নাথান হরিজের দুই ওভারে পন্টিংয়ের ফিল্ডিং সাজানো নিয়ে আমার টুইটটাকে আমার এবং অস্ট্রেলিয়ান অধিনায়কের মধ্যে একটা বিবাদ হিসেবে দেখানো হচ্ছে। সাংবাদিকেরা চেষ্টা করছেন এটাকে কাদা ছোড়াছুড়ি হিসেবে দেখানোর। সব ফালতু ব্যাপার। আমি ওই ম্যাচ নিয়ে যা বলেছি (টুইটার-এ), তার সঙ্গে ধারাভাষ্যকারেরা, ক্রিকেট সাংবাদিকেরা, এমনকি ভারতীয় অধিনায়ক এম এস ধোনি পর্যন্ত একমত। টুইট-টা একটা পর্যবেক্ষণ ছিল, আক্রমণ নয়।’
তার পরও নিজের সাবেক সতীর্থকে নিয়ে এমন মন্তব্য কেন করলেন? এ প্রশ্নেরও একটা উত্তর দিয়েছেন ওয়ার্ন, ‘আমি সব সময় অস্ট্রেলিয়ার সমর্থক ছিলাম এবং থাকব। কিন্তু ক্রিকেট ধারাভাষ্যকার হিসেবে আমাকে সৎ থাকতে হয়, স্পষ্টবাদী হতে হয় এবং নিজের মত প্রকাশ করতে হয়। লোকে পছন্দ না করলেও তা করতে হয়।’
তবে নিজের মত যতই স্পষ্ট করে বলুন, এই স্পষ্ট কথায় যে পন্টিংয়ের সঙ্গে তাঁর সম্পর্কটাই নষ্ট হতে বসেছে! না, সেটা ওয়ার্ন হতে দেননি। পন্টিংকেই আগামী অ্যাশেজের জন্য যোগ্য অধিনায়ক বলে ক্ষতস্থানে প্রলেপও দিয়ে দিয়েছেন, ‘আমি মনে করি, অস্ট্রেলিয়াকে অ্যাশেজে নেতৃত্ব দেওয়ার যোগ্য মানুষ রিকিই। ওর নেতৃত্বগুণ ও দক্ষতার প্রমাণ দেওয়ার এটা দুর্দান্ত একটা সুযোগ।’
বোঝাই যাচ্ছে, অস্ট্রেলীয় শিবির আবারও এককাট্টা। এই সুযোগে পন্টিং তোপ দাগলেন ইংলিশদের লক্ষ করে। অস্ট্রেলিয়ায় গিয়ে অ্যাশেজ জেতার মতো ব্যাটিং লাইনআপ ইংল্যান্ডের নেই বলেই মন্তব্য তাঁর, ‘কেভিন পিটারসেন তো অবশ্যই ওদের জন্য এখন একটা বড় সমস্যা। অ্যালিস্টার কুক দাঁত কামড়ে নিজের জায়গা ধরে রেখেছে। কলিংউডও নিজের সেরা ফর্মে নেই। তাই এটা ধরে নেওয়াই যায়, অস্ট্রেলিয়ায় ওরা যখন পা রাখবে, একটু নার্ভাসই থাকবে।
No comments