৪০ সেবা, তিন সুফল আনবে বঙ্গবন্ধু-১ by উদিসা ইসলাম
আর
কিছুক্ষণের মধ্যে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট সফলভাবে মহাকাশে গেলে বিশ্বে ৫৭তম
দেশ হিসেবে নিজস্ব স্যাটেলাইটের মালিক হবে বাংলাদেশ। আমাদের স্যাটেলাইট হলে
কী উপকারে আসবে, তা নিয়ে কৌতূহল ও প্রশ্ন দুই-ই জারি আছে। সবকিছুর
ঊর্ধ্বে অর্জন হলো বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১-এর মাধ্যমে স্যাটেলাইট
প্রযুক্তির অভিজাত দেশের ক্লাবে বাংলাদেশ প্রবেশ করবে।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, অনেকগুলো সেবার মধ্যে মূল তিনটি সুফল পাবে দেশের মানুষ। প্রথমত, দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে স্যাটেলাইটের মাধ্যমে ইন্টারনেট ও টেলিযোগাযোগ সেবা নিশ্চিত হবে। দ্বিতীয়ত, স্যাটেলাইটের সক্ষমতা বিক্রি করে বৈদেশিক মুদ্রা আয়। তৃতীয়ত, জরুরি আরেকটি সুফলের সম্ভাবনা তৈরি হলো— ঝড় বা বড় ধরনের দুর্যোগে যোগাযোগব্যবস্থা সচল রাখার মধ্য দিয়ে। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) বলছে, বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় হবে, আবার অর্জনও হবে। এই স্যাটেলাইটের মাধ্যমে ডাটার সঙ্গে ভয়েসও দেওয়া যাবে।’
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করতে পারলে বছরে এককোটি ১০ লাখ ডলার সাশ্রয় হবে বাংলাদেশের। নিজস্ব স্যাটেলাইট না থাকায় এখন অন্য দেশের স্যাটেলাইট ভাড়া করে প্রয়োজন মেটাতে হচ্ছে বাংলাদেশকে।
বঙ্গবন্ধু-১ এর মাধ্যমে টেলিভিশন চ্যানেল, ইন্টারনেট সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান, ভি-স্যাট ও বেতারসহ ৪০ ধরনের সেবা পাওয়া যাবে। প্রাকৃতিক দুর্যোগে টেরিস্টোরিয়াল অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত হলে, এই স্যাটেলাইটের মাধ্যমে সারাদেশে নিরবচ্ছিন্ন যোগাযোগ ব্যবস্থা বহাল রাখা, পরিবেশ যোগাযোগ মাধ্যম হিসেবে ই-সেবা নিশ্চিত করবে। এখন দেশে প্রায় ৩০টি প্রাইভেট স্যাটেলাইট চ্যানেল সম্প্রচারে আছে। এসব চ্যানেল সিঙ্গাপুরসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে স্যাটেলাইট ভাড়া নিয়ে পরিচালিত হচ্ছে। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট চালু হলে এসব স্যাটেলাইটের ভাড়া কমবে। আগে এসব সেবার জন্য দেশের টেলিভিশন চ্যানেল কিংবা টোলিযোগাযোগ সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলো সিঙ্গাপুর, হংকসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের স্যাটেলাইট ব্যবহার করতো। আর এখন এসব সেবা নিশ্চিত করবে স্যাটেলাইট বঙ্গবন্ধু-১।
স্যাটেলাইটের কার্যক্রম পুরোপুরি শুরু হলে আশপাশের কয়েকটি দেশে টেলিযোগাযোগ ও সম্প্রচার সেবা দেওয়ার জন্য জিয়োসিক্রোনাস স্যাটেলাইট সিস্টেম (৪০ ট্রান্সপন্ডার, ২৬ কেইউ ব্র্যান্ড, ১৪ সি ব্যান্ড)-এর গ্রাউন্ড সিস্টেমসহ সব ধরনের সেবা পাওয়া যাবে।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, অনেকগুলো সেবার মধ্যে মূল তিনটি সুফল পাবে দেশের মানুষ। প্রথমত, দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে স্যাটেলাইটের মাধ্যমে ইন্টারনেট ও টেলিযোগাযোগ সেবা নিশ্চিত হবে। দ্বিতীয়ত, স্যাটেলাইটের সক্ষমতা বিক্রি করে বৈদেশিক মুদ্রা আয়। তৃতীয়ত, জরুরি আরেকটি সুফলের সম্ভাবনা তৈরি হলো— ঝড় বা বড় ধরনের দুর্যোগে যোগাযোগব্যবস্থা সচল রাখার মধ্য দিয়ে। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) বলছে, বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় হবে, আবার অর্জনও হবে। এই স্যাটেলাইটের মাধ্যমে ডাটার সঙ্গে ভয়েসও দেওয়া যাবে।’
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করতে পারলে বছরে এককোটি ১০ লাখ ডলার সাশ্রয় হবে বাংলাদেশের। নিজস্ব স্যাটেলাইট না থাকায় এখন অন্য দেশের স্যাটেলাইট ভাড়া করে প্রয়োজন মেটাতে হচ্ছে বাংলাদেশকে।
বঙ্গবন্ধু-১ এর মাধ্যমে টেলিভিশন চ্যানেল, ইন্টারনেট সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান, ভি-স্যাট ও বেতারসহ ৪০ ধরনের সেবা পাওয়া যাবে। প্রাকৃতিক দুর্যোগে টেরিস্টোরিয়াল অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত হলে, এই স্যাটেলাইটের মাধ্যমে সারাদেশে নিরবচ্ছিন্ন যোগাযোগ ব্যবস্থা বহাল রাখা, পরিবেশ যোগাযোগ মাধ্যম হিসেবে ই-সেবা নিশ্চিত করবে। এখন দেশে প্রায় ৩০টি প্রাইভেট স্যাটেলাইট চ্যানেল সম্প্রচারে আছে। এসব চ্যানেল সিঙ্গাপুরসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে স্যাটেলাইট ভাড়া নিয়ে পরিচালিত হচ্ছে। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট চালু হলে এসব স্যাটেলাইটের ভাড়া কমবে। আগে এসব সেবার জন্য দেশের টেলিভিশন চ্যানেল কিংবা টোলিযোগাযোগ সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলো সিঙ্গাপুর, হংকসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের স্যাটেলাইট ব্যবহার করতো। আর এখন এসব সেবা নিশ্চিত করবে স্যাটেলাইট বঙ্গবন্ধু-১।
স্যাটেলাইটের কার্যক্রম পুরোপুরি শুরু হলে আশপাশের কয়েকটি দেশে টেলিযোগাযোগ ও সম্প্রচার সেবা দেওয়ার জন্য জিয়োসিক্রোনাস স্যাটেলাইট সিস্টেম (৪০ ট্রান্সপন্ডার, ২৬ কেইউ ব্র্যান্ড, ১৪ সি ব্যান্ড)-এর গ্রাউন্ড সিস্টেমসহ সব ধরনের সেবা পাওয়া যাবে।
No comments