উফ! কী মর্মান্তিক
চট্টগ্রামের
সাতকানিয়া উপজেলায় কেএসআরএম শিল্প গ্রুপের বিতরণ করা ইফতার পণ্যসামগ্রী
নিতে গিয়ে পদদলিত হয়ে ১১ জন নারীর করুণ মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন
কমপক্ষে ৪০ জন। গতকাল সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার নলুয়া ইউনিয়নে
কেএসআরএম-এর মালিক শাহজাহানের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। পুলিশ নিহত ৯ নারীর লাশ
উদ্ধার করে চমেক হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করেছে। বাকি ২ জন চট্টগ্রাম মেডিকেল
কলেজ হাসপাতালে আনার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন বলে জানান
হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ জহিরুল ইসলাম।
নিহত ৯ জনের নাম-পরিচয় পাওয়া গেছে। তারা হলেন- সাতকানিয়ার খাগরিয়া ইউনিয়নের ছগির আহমেদের মেয়ে হাছিনা আক্তার, একই ইউনিয়নের আহমদ শফির মেয়ে রশিদা আক্তার, ঢেমশা ইউনিয়নের মো. হাসানের স্ত্রী রিনা বেগম, একই ইউনিয়নের আবুল কালামের স্ত্রী সাকি, লোহাগাড়ার কলাউজান ইউনিয়নের ছালেহ আহমদের মেয়ে টুনটুনি, একই ইউনিয়নের আব্দুল হাফেজের স্ত্রী জোসনা বেগম, মো. আলাউদ্দিনের মেয়ে নুর জাহান, বান্দারবানের মো. ইব্রাহীমের স্ত্রী নুর আয়েশা এবং দোহাজারীর নুরুল ইসলামের স্ত্রী আনোয়ারা বেগম।
নলুয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান তাসলিমা আক্তার ১১ নারী ভিড়ের চাপে পদদলিত হয়ে নিহতের কথা নিশ্চিত করলেও চট্টগ্রাম জেলা পুলিশ সুপার নুরে আলম মিনা বলেছেন, দীর্ঘক্ষণ রোদে দাঁড়িয়ে থাকার কারণে হিটস্ট্রোকে এসব নারীর মৃত্যু হয়েছে। তিনি বলেন, নিহতদের বেশিরভাগের বয়স ৫০ বছরের বেশি। তবে নিহতদের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। আহতদের কয়েকজনকেও চমেক হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে বলে জানান পুলিশ সুপার নুরে আলম মিনা।
তিনি জানান, আসন্ন রমজানকে সামনে রেখে সাতকানিয়া উপজেলার নলুয়া ইউনিয়নে কেএসআরএম শিল্পগ্রুপের মালিক মো. শাহজাহান প্রতি বছরের ন্যায় সোমবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে দুস্থদের মাঝে ইফতার পণ্যসামগ্রী বিতরণ শুরু করেন। এ সময় একটু ভিড় জমে। লাইনে দাঁড়াতে গিয়ে হুড়োহুড়ি-চাপাচাপির ঘটনায় ১১ নারীর মৃত্যু ঘটে।
নলুয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান তাসলিমা আক্তার জানান, ইফতার নিতে আসা হাজার হাজার মানুষের চাপে পদদলিত হয়ে ওই ১১ নারীর মৃত্যু হয়েছে। এর আগে ২০০৮ সালেও এখানে ইফতার নিতে গিয়ে ৬ জন নিহত হয়েছিল। সম্পূর্ণ অনিরাপদ ও অব্যবস্থাপনার কারণে এই মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে বলে দাবি করেন তিনি।
কেএসআরএমের কর্মকর্তা মো. রফিক বলেন, আমাদের কোমপানির পক্ষ থেকে সকালে দুস্থ-গরিবদের মধ্যে ইফতার সামগ্রী বিতরণ করা হচ্ছিল। সে সময় ভিড়ের মধ্যে পড়ে ঘটনাস্থলে ৯ জন নারী ও চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আনার পথে আরো ২ জন নারীর মৃত্যু ঘটে। তবে অনিরাপদ ও অব্যবস্থাপনার কারণে এই মৃত্যুর ঘটনা মানতে নারাজ তিনি।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ জহিরুল ইসলাম জানান, সাতকানিয়ায় ইফতার সামগ্রী নিতে গিয়ে পদদলিত হয়ে মৃত্যু হওয়া ১১ নারীর লাশ হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে। আহতদের ৯ জন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এদিকে, ১০ নারীর মৃত্যুর ঘটনায় কেএসআরএম গ্রুপের অব্যবস্থাপনাকে দায়ী করেছে জেলা প্রশাসন।
নিহত ৯ জনের নাম-পরিচয় পাওয়া গেছে। তারা হলেন- সাতকানিয়ার খাগরিয়া ইউনিয়নের ছগির আহমেদের মেয়ে হাছিনা আক্তার, একই ইউনিয়নের আহমদ শফির মেয়ে রশিদা আক্তার, ঢেমশা ইউনিয়নের মো. হাসানের স্ত্রী রিনা বেগম, একই ইউনিয়নের আবুল কালামের স্ত্রী সাকি, লোহাগাড়ার কলাউজান ইউনিয়নের ছালেহ আহমদের মেয়ে টুনটুনি, একই ইউনিয়নের আব্দুল হাফেজের স্ত্রী জোসনা বেগম, মো. আলাউদ্দিনের মেয়ে নুর জাহান, বান্দারবানের মো. ইব্রাহীমের স্ত্রী নুর আয়েশা এবং দোহাজারীর নুরুল ইসলামের স্ত্রী আনোয়ারা বেগম।
নলুয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান তাসলিমা আক্তার ১১ নারী ভিড়ের চাপে পদদলিত হয়ে নিহতের কথা নিশ্চিত করলেও চট্টগ্রাম জেলা পুলিশ সুপার নুরে আলম মিনা বলেছেন, দীর্ঘক্ষণ রোদে দাঁড়িয়ে থাকার কারণে হিটস্ট্রোকে এসব নারীর মৃত্যু হয়েছে। তিনি বলেন, নিহতদের বেশিরভাগের বয়স ৫০ বছরের বেশি। তবে নিহতদের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। আহতদের কয়েকজনকেও চমেক হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে বলে জানান পুলিশ সুপার নুরে আলম মিনা।
তিনি জানান, আসন্ন রমজানকে সামনে রেখে সাতকানিয়া উপজেলার নলুয়া ইউনিয়নে কেএসআরএম শিল্পগ্রুপের মালিক মো. শাহজাহান প্রতি বছরের ন্যায় সোমবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে দুস্থদের মাঝে ইফতার পণ্যসামগ্রী বিতরণ শুরু করেন। এ সময় একটু ভিড় জমে। লাইনে দাঁড়াতে গিয়ে হুড়োহুড়ি-চাপাচাপির ঘটনায় ১১ নারীর মৃত্যু ঘটে।
নলুয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান তাসলিমা আক্তার জানান, ইফতার নিতে আসা হাজার হাজার মানুষের চাপে পদদলিত হয়ে ওই ১১ নারীর মৃত্যু হয়েছে। এর আগে ২০০৮ সালেও এখানে ইফতার নিতে গিয়ে ৬ জন নিহত হয়েছিল। সম্পূর্ণ অনিরাপদ ও অব্যবস্থাপনার কারণে এই মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে বলে দাবি করেন তিনি।
কেএসআরএমের কর্মকর্তা মো. রফিক বলেন, আমাদের কোমপানির পক্ষ থেকে সকালে দুস্থ-গরিবদের মধ্যে ইফতার সামগ্রী বিতরণ করা হচ্ছিল। সে সময় ভিড়ের মধ্যে পড়ে ঘটনাস্থলে ৯ জন নারী ও চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আনার পথে আরো ২ জন নারীর মৃত্যু ঘটে। তবে অনিরাপদ ও অব্যবস্থাপনার কারণে এই মৃত্যুর ঘটনা মানতে নারাজ তিনি।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ জহিরুল ইসলাম জানান, সাতকানিয়ায় ইফতার সামগ্রী নিতে গিয়ে পদদলিত হয়ে মৃত্যু হওয়া ১১ নারীর লাশ হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে। আহতদের ৯ জন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এদিকে, ১০ নারীর মৃত্যুর ঘটনায় কেএসআরএম গ্রুপের অব্যবস্থাপনাকে দায়ী করেছে জেলা প্রশাসন।
No comments