এবার ভারতীয় স্কুলে মুসলিম ছাত্রীদের স্কার্ফ নিষিদ্ধ
মুসলিম
ছাত্রীদের স্কার্ফ পরা নিষিদ্ধ করেছে ভারতের মণিপুর রাজ্যের বেসরকারি একটি
স্কুল। একই সঙ্গে ক্যাম্পাসে দোপাট্টা (ওড়না) পরাও নিষেধ করেছে স্কুল
কর্তৃপক্ষ। মণিপুর রাজ্যের রাজধানী ইমফলের ‘ব্রাইটার একাডেমি’ নামে স্কুলে এ
নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।
টাইমস অব ইন্ডিয়ার (টিওআই) খবরে বলা হয়, স্কুল কর্তৃপক্ষের এ সিদ্ধান্তে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে স্কুলের শিক্ষার্থীসহ মুসলিমদের বিভিন্ন সংগঠন। এ বিষয়ে গতকাল বুধবার টিওআইর কাছে প্রতিক্রিয়া জানান অল মণিপুর মুসলিম গার্ল স্টুডেন্টস ইউনিয়নের (এএমএমজিএসইউ) প্রেসিডেন্ট রুকশার চৌধুরী। তিনি টিওআইকে বলেন, ভারত একটি ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র। বহু মুসলিম নারীর জন্য মাথা ঢেকে রাখা একটি অবশ্যপালনীয় ধর্মীয় রীতি।
রুকশার চৌধুরী বলেন, চলতি শিক্ষাবর্ষে ভর্তি সম্পন্ন হওয়ার পর স্কুল কর্তৃপক্ষ নতুন ড্রেস কোড চালু করেছে। এ ধরনের কড়াকড়ি মুসলিম ছাত্রীদের মানসিক নির্যাতনের শামিল।
এএমএমজিএসইউর প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘অনেক ছাত্রী মৌখিক প্রতিবাদ করেছে। কেউ কেউ স্কুলে আসা বন্ধ করে দিয়েছে। এ বিষয়ে আমরা স্কুলের অধ্যক্ষ, শিক্ষামন্ত্রী ও ইমফল পশ্চিমাঞ্চলের উপকমিশনারকে স্মারকলিপি দিয়েছি। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।’
‘যতক্ষণ পর্যন্ত এ সিদ্ধান্ত (স্কার্ফ নিষিদ্ধ থাকা) থেকে সরে না আসা হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত আন্দোলন অব্যাহত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এ বিষয়ে আমরা স্কুল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে একটি পিটিশন দায়ের করতে পারি।’
টাইমস অব ইন্ডিয়ার (টিওআই) খবরে বলা হয়, স্কুল কর্তৃপক্ষের এ সিদ্ধান্তে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে স্কুলের শিক্ষার্থীসহ মুসলিমদের বিভিন্ন সংগঠন। এ বিষয়ে গতকাল বুধবার টিওআইর কাছে প্রতিক্রিয়া জানান অল মণিপুর মুসলিম গার্ল স্টুডেন্টস ইউনিয়নের (এএমএমজিএসইউ) প্রেসিডেন্ট রুকশার চৌধুরী। তিনি টিওআইকে বলেন, ভারত একটি ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র। বহু মুসলিম নারীর জন্য মাথা ঢেকে রাখা একটি অবশ্যপালনীয় ধর্মীয় রীতি।
রুকশার চৌধুরী বলেন, চলতি শিক্ষাবর্ষে ভর্তি সম্পন্ন হওয়ার পর স্কুল কর্তৃপক্ষ নতুন ড্রেস কোড চালু করেছে। এ ধরনের কড়াকড়ি মুসলিম ছাত্রীদের মানসিক নির্যাতনের শামিল।
এএমএমজিএসইউর প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘অনেক ছাত্রী মৌখিক প্রতিবাদ করেছে। কেউ কেউ স্কুলে আসা বন্ধ করে দিয়েছে। এ বিষয়ে আমরা স্কুলের অধ্যক্ষ, শিক্ষামন্ত্রী ও ইমফল পশ্চিমাঞ্চলের উপকমিশনারকে স্মারকলিপি দিয়েছি। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।’
‘যতক্ষণ পর্যন্ত এ সিদ্ধান্ত (স্কার্ফ নিষিদ্ধ থাকা) থেকে সরে না আসা হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত আন্দোলন অব্যাহত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এ বিষয়ে আমরা স্কুল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে একটি পিটিশন দায়ের করতে পারি।’
No comments