সংশয়ে কাতারের বিশ্বকাপ!
কাতারের জন্য একটা দুঃসংবাদ। ২০২২ বিশ্বকাপ শেষ পর্যন্ত না-ও পেতে পারে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি। খোদ সেপ ব্ল্যাটার এমন ইঙ্গিত দিয়েছেন। চলমান বিতর্কের প্রেক্ষাপটে ফিফা সভাপতির এমন মন্তব্য ছাপা হয়েছে ব্রিটিশ দৈনিক ইনডিপেন্ডেন্ট-এ। বলা হচ্ছে, শেষ পর্যন্ত কাতারের কাছ থেকে বিশ্বকাপের আয়োজক হওয়ার অধিকার ফিরিয়ে নিলে ফিফার ইতিহাসে সেটি হবে সবচেয়ে বড় ‘ইউটার্ন’।
কাতারকে ২০২২ বিশ্বকাপ আয়োজনের অধিকার পাইয়ে দিতে ফিফা নির্বাহী কমিটির দুই সদস্য বড় অঙ্কের ঘুষ খেয়েছেন—এমন খবর প্রকাশিত হয়েছে ব্রিটেনেরই আরেকটি পত্রিকা সানডে টাইমস-এ। এই পত্রিকাতেই প্রকাশিত খবরের সূত্র ধরে ভোটাভুটির আগেই নির্বাহী কমিটির অন্য দুই সদস্যকে নিষিদ্ধ করে ফিফার নৈতিক (এথিকাল) কমিটি।
সানডে টাইমস-এর এই নতুন খবরটিও যথেষ্ট গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছে ফিফা। তদন্তের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। শিগগিরই সানডে টাইমস তাদের সূত্রকে ফিফার কমিটির সামনে হাজির করবে। তদন্তে অভিযোগ প্রমাণিত হলে কাতারের কাছ থেকে আয়োজক স্বত্ব ফিরিয়ে নেওয়া হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
‘গভীর উদ্বেগের’ সঙ্গে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছেন জানিয়ে ব্ল্যাটার বলেছেন, অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে যথেষ্ট প্রমাণ পেলে তাঁরা ‘ধাপে ধাপে’ সিদ্ধান্ত নেবেন। সেই সিদ্ধান্ত যে কাতারের পক্ষে যাবে, সে নিশ্চয়তা তিনি দেননি।
যা-ই হোক না কেন, এ মাসের ২৭ তারিখের মধ্যেই বিষয়টির নিষ্পত্তি করে ফেলতে চান ব্ল্যাটার। কারণ চতুর্থ মেয়াদে ফিফা সভাপতি হওয়ার জন্য ভোটে দাঁড়িয়েছেন এই সুইস। সেই ভোট হবে ১ জুন।
সেদিনের কংগ্রেসে ইংল্যান্ড ভোট না-ও দিতে পারে। বিশ্বকাপ আয়োজন নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগ মূলত ইংল্যান্ডের পক্ষ থেকেই করা হচ্ছে। ২০১৮ বিশ্বকাপের আয়োজক হওয়ার দৌড়েও নিরঙ্কুশভাবে পরাজিত হয় ভোটের আগে ফেবারিট বিবেচিত হওয়া ইংল্যান্ড। ব্রিটেনের সংসদে সম্প্রতি এটা নিয়ে তদন্ত চলছে। সেখানে এফএর (ইংলিশ ফুটবল সংস্থা) সাবেক প্রধান ডেভিড ট্রাইজম্যান ফিফার চার নির্বাহী সদস্যের বিরুদ্ধে ঘুষ চাওয়ার অভিযোগ আনেন। ব্রিটিশ পার্লামেন্টের সংসদীয় কমিটির সদস্যরা এফএকে ১ জুন ভোটদানে বিরত থাকার অনুরোধ জানিয়েছে। ব্ল্যাটার বলেছেন, ‘বিশ্বের এক নম্বর ফিফা সদস্যটি দুই প্রার্থীর মধ্যে একজনকে বেছে নিতে পারছে না! এটা আমার কাছে অদ্ভুত লাগছে।’
কাতারকে ২০২২ বিশ্বকাপ আয়োজনের অধিকার পাইয়ে দিতে ফিফা নির্বাহী কমিটির দুই সদস্য বড় অঙ্কের ঘুষ খেয়েছেন—এমন খবর প্রকাশিত হয়েছে ব্রিটেনেরই আরেকটি পত্রিকা সানডে টাইমস-এ। এই পত্রিকাতেই প্রকাশিত খবরের সূত্র ধরে ভোটাভুটির আগেই নির্বাহী কমিটির অন্য দুই সদস্যকে নিষিদ্ধ করে ফিফার নৈতিক (এথিকাল) কমিটি।
সানডে টাইমস-এর এই নতুন খবরটিও যথেষ্ট গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছে ফিফা। তদন্তের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। শিগগিরই সানডে টাইমস তাদের সূত্রকে ফিফার কমিটির সামনে হাজির করবে। তদন্তে অভিযোগ প্রমাণিত হলে কাতারের কাছ থেকে আয়োজক স্বত্ব ফিরিয়ে নেওয়া হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
‘গভীর উদ্বেগের’ সঙ্গে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছেন জানিয়ে ব্ল্যাটার বলেছেন, অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে যথেষ্ট প্রমাণ পেলে তাঁরা ‘ধাপে ধাপে’ সিদ্ধান্ত নেবেন। সেই সিদ্ধান্ত যে কাতারের পক্ষে যাবে, সে নিশ্চয়তা তিনি দেননি।
যা-ই হোক না কেন, এ মাসের ২৭ তারিখের মধ্যেই বিষয়টির নিষ্পত্তি করে ফেলতে চান ব্ল্যাটার। কারণ চতুর্থ মেয়াদে ফিফা সভাপতি হওয়ার জন্য ভোটে দাঁড়িয়েছেন এই সুইস। সেই ভোট হবে ১ জুন।
সেদিনের কংগ্রেসে ইংল্যান্ড ভোট না-ও দিতে পারে। বিশ্বকাপ আয়োজন নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগ মূলত ইংল্যান্ডের পক্ষ থেকেই করা হচ্ছে। ২০১৮ বিশ্বকাপের আয়োজক হওয়ার দৌড়েও নিরঙ্কুশভাবে পরাজিত হয় ভোটের আগে ফেবারিট বিবেচিত হওয়া ইংল্যান্ড। ব্রিটেনের সংসদে সম্প্রতি এটা নিয়ে তদন্ত চলছে। সেখানে এফএর (ইংলিশ ফুটবল সংস্থা) সাবেক প্রধান ডেভিড ট্রাইজম্যান ফিফার চার নির্বাহী সদস্যের বিরুদ্ধে ঘুষ চাওয়ার অভিযোগ আনেন। ব্রিটিশ পার্লামেন্টের সংসদীয় কমিটির সদস্যরা এফএকে ১ জুন ভোটদানে বিরত থাকার অনুরোধ জানিয়েছে। ব্ল্যাটার বলেছেন, ‘বিশ্বের এক নম্বর ফিফা সদস্যটি দুই প্রার্থীর মধ্যে একজনকে বেছে নিতে পারছে না! এটা আমার কাছে অদ্ভুত লাগছে।’
No comments