বাহরাইনে সামরিক আইন জারি
বাহরাইনের বাদশাহ শেখ হামাদ বিন ঈসা আল খলিফা গতকাল মঙ্গলবার সে দেশে সামরিক আইন জারি করেছেন। তিন মাসের জন্য জরুরি অবস্থা ঘোষণা করে নিরাপত্তার সার্বিক দায়দায়িত্ব সেনাবাহিনীর হাতে দেওয়া হয়েছে। গত সোমবার বাহরাইনে চলমান বিক্ষোভ দমনে সরকারকে সামরিক আইন জারি করার আহ্বান জানায় আইনপ্রণেতাদের একটি অংশ। এ পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল এই ঘোষণা দেওয়া হলো।
দেশটিতে এক মাস ধরে বিক্ষোভ চলে আসছে। সুন্নি-শাসিত বাহরাইনে সংখ্যাগরিষ্ঠ শিয়ারা নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠার দাবিতে এ বিক্ষোভ করছে।
এদিকে বাহরাইনে সৌদি আরবের সেনা পাঠানোর ঘটনাকে সংখ্যাগরিষ্ঠ শিয়ারা তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করার শামিল বলে মন্তব্য করেছে। গত রোববার দেশটিতে চলমান বিক্ষোভ দমনে বাহরাইন সরকারকে সহযোগিতা করার জন্য সহস্রাধিক সেনা পাঠায় সৌদি আরব।
সৌদি কর্মকর্তারা বলছেন, গালফ কো-অপারেশন কাউন্সিল (জেসিসি) বাহিনীর একটি অংশ হিসেবে বাহরাইনের সরকারি স্থাপনা রক্ষায় ওই সেনা পাঠানো হয়েছে। এর আগে বাহরাইন সরকার জেসিসির কাছে প্রতিরক্ষা বাহিনী পাঠানোর আবেদন জানায়। এদিকে সংযুক্ত আরব আমিরাত বলছে, তারা বাহরাইনে ৫০০ পুলিশ পাঠিয়েছে।
শিয়াদের রাজনৈতিক দল ওয়েফাকসহ বিরোধী দল বলছে, সৌদি আরবসহ আরব উপদ্বীপের অন্য দেশগুলো থেকে বাহরাইনে বাহিনী পাঠানোর অর্থ হলো নিরস্ত্র নাগরিকদের বিরুদ্ধে অঘোষিত যুদ্ধের ঘোষণা।
এদিকে গতকাল ইরান বাহরাইনে সৌদি আরবের সেনা পাঠানোর ঘটনাকে কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয় বলে জানিয়েছে।
গতকাল মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের বাহরাইনে যেতে নিষেধ করা হয়েছে।
দেশটিতে এক মাস ধরে বিক্ষোভ চলে আসছে। সুন্নি-শাসিত বাহরাইনে সংখ্যাগরিষ্ঠ শিয়ারা নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠার দাবিতে এ বিক্ষোভ করছে।
এদিকে বাহরাইনে সৌদি আরবের সেনা পাঠানোর ঘটনাকে সংখ্যাগরিষ্ঠ শিয়ারা তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করার শামিল বলে মন্তব্য করেছে। গত রোববার দেশটিতে চলমান বিক্ষোভ দমনে বাহরাইন সরকারকে সহযোগিতা করার জন্য সহস্রাধিক সেনা পাঠায় সৌদি আরব।
সৌদি কর্মকর্তারা বলছেন, গালফ কো-অপারেশন কাউন্সিল (জেসিসি) বাহিনীর একটি অংশ হিসেবে বাহরাইনের সরকারি স্থাপনা রক্ষায় ওই সেনা পাঠানো হয়েছে। এর আগে বাহরাইন সরকার জেসিসির কাছে প্রতিরক্ষা বাহিনী পাঠানোর আবেদন জানায়। এদিকে সংযুক্ত আরব আমিরাত বলছে, তারা বাহরাইনে ৫০০ পুলিশ পাঠিয়েছে।
শিয়াদের রাজনৈতিক দল ওয়েফাকসহ বিরোধী দল বলছে, সৌদি আরবসহ আরব উপদ্বীপের অন্য দেশগুলো থেকে বাহরাইনে বাহিনী পাঠানোর অর্থ হলো নিরস্ত্র নাগরিকদের বিরুদ্ধে অঘোষিত যুদ্ধের ঘোষণা।
এদিকে গতকাল ইরান বাহরাইনে সৌদি আরবের সেনা পাঠানোর ঘটনাকে কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয় বলে জানিয়েছে।
গতকাল মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের বাহরাইনে যেতে নিষেধ করা হয়েছে।
No comments