অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ম্যাচটি নিয়েই ভাবছি: ওয়াকার
১৯৯৯ সালে শেষবারের মতো বিশ্বকাপের ফাইনালে খেলেছিল পাকিস্তান। এরপর দুটি বিশ্বকাপ গেছে পাকিস্তানের সে দুটোতে গ্রুপ পর্বের বৈতরণীই পার হওয়া হয়নি। এবারের বিশ্বকাপে কোয়ার্টার ফাইনালে ওঠাটা তাই পাকিস্তান দলের জন্য একপ্রকার সাফল্যই। কিন্তু কোচ ওয়াকার ইউনুস এখনই কোয়ার্টার ফাইনাল নিয়ে ভাবতে চাচ্ছেন না। তাঁর সব চিন্তা-ভাবনা এখন ১৯ মার্চের অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ম্যাচ নিয়ে। কারণ, ওই ম্যাচটির ওপরই নির্ভর করছে পাকিস্তান গ্রুপ ‘এ’র কোনো স্থানে থেকে কোয়ার্টার ফাইনালে খেলবে। আর স্থানের ওপর নির্ভরশীল পাকিস্তানের কোয়ার্টার ফাইনাল প্রতিপক্ষও।
‘এ মুহূর্তে আমি অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ম্যাচটি ছাড়া আর কোনো কিছু নিয়েই ভাবছি না।’ ওয়াকারের বক্তব্য। তাঁর মতে, ‘আমরা যদি অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ম্যাচটি জিততে পারি, তাহলে আমারা অনেক বেশি উজ্জীবিত থেকে বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে খেলতে পারব। উজ্জীবিত থাকলে আপনি কোনো প্রতিপক্ষের বিপক্ষে খেলছেন, তা আপনার মাথায় খেলবে না।’
কানাডা যদি অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে কোনো অঘটন না ঘটায়, তাহলে অসিরা বিশ্বকাপে ৩৪ ম্যাচ অপরাজিত থাকার এক অনন্য রেকর্ড নিয়ে গ্রুপ পর্যায়ের শেষ ম্যাচে পাকিস্তানের মুখোমুখি হবে। এক যুগ আগে, ১৯৯৯ সালে অস্ট্রেলিয়া শেষবারের মতো বিশ্বকাপে হারের মুখ দেখেছিল। সেবার অস্ট্রেলিয়াকে হারের স্বাদ দিয়েছিল কিন্তু এই পাকিস্তানই। এবারের বিশ্বকাপেও রিকি পন্টিংয়ের অস্ট্রেলিয়া একমাত্র অপরাজিত দল হিসেবে টানা চতুর্থবারের মতো বিশ্বকাপ জয়ের দারুণ সম্ভাবনা তৈরি করেছে।
ওয়াকার বলেন, ‘আমাদের এখনো সম্ভাবনা রয়েছে, গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে অন্য গ্রুপের চতুর্থ দলের সঙ্গে কোয়ার্টার ফাইনালে মুখোমুখি হওয়ার। যদি আমরা অন্য গ্রুপের চতুর্থ দলের সঙ্গে খেলতে পারি, তাহলে আমরা মানসিকভাবে নিচে থাকা একটি দলের সঙ্গে খেলতে পারব। তবে, তার আগে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে আমাদের জিততে হবে। অস্ট্রেলিয়ার দারুণ একটি দল। গত এক যুগ ধরে তারা বিশ্বকাপে কোনো ম্যাচ হারেনি। ওদের হারিয়ে দিলে কোয়ার্টার ফাইনালে অন্য ধরনের এক শক্তি নিয়েই খেলা সম্ভব। তাই অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ম্যাচটিই পাকিস্তানের জন্য এ মুহূর্তে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।’
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত হওয়া ম্যাচে শ্রীলঙ্কা স্পিন-নির্ভর কম্বিনেশন নিয়ে মাঠে নেমেছিল। পাকিস্তানও একই পথের পথিক হবে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে ওয়াকার বলেন, ‘আমাদের স্ট্র্যাটেজিও তেমনই হবে।’ ওয়াকার আরও বলেন, ‘আমাদের স্ট্র্যাটেজি খুবই সাধারণ। প্রথমে ব্যাট করে পুরো ৫০ ওভার ব্যাট করে একটা ভালো সংগ্রহ স্কোর বোর্ডে তুলে অস্ট্রেলিয়াকে চাপে ফেলা। বোলিং শক্তির বিচারে পাকিস্তান অনেক দলের চেয়ে একটু এগিয়েই রয়েছে। তাই সবচেয়ে আগে আমাদের ব্যাটসম্যানদের ভালো করতে হবে।’
পাকিস্তানের উদ্বোধনী জুটি নিয়ে ওয়াকার যথেষ্টই চিন্তিত। তিনি মনে করেন, ‘ইনিংসের গোড়াপত্তনটা ভালো হচ্ছে না বলেই আমাদের মিডল অর্ডার প্রতিনিয়ত চাপে থাকছে।’ সর্বশেষ ম্যাচে আহমেদ শেহজাদের আউট নিয়ে কিছুটা বিরক্ত প্রকাশ করলেও সমর্থনটা এ তরুণের দিকেই রাখছেন ওয়াকার। তিনি বলেন, ‘গত ম্যাচে শেহজাদ যে শটটি খেলে আউট হয়েছে, তা ম্যাচের ঠিক ওই সময় দরকার ছিল না। ও ওই শটটা না খেললেই পারত। তবে, শেহজাদকে দোষ দিয়েও লাভ নেই। বয়স মাত্র ২১, এই অঙ্গনে একেবারেই নতুন। অভিজ্ঞতার সঙ্গে সঙ্গে সে নিজের প্রতিভার প্রতি সুবিচার করতে পারবে বলেই আমার বিশ্বাস।
‘এ মুহূর্তে আমি অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ম্যাচটি ছাড়া আর কোনো কিছু নিয়েই ভাবছি না।’ ওয়াকারের বক্তব্য। তাঁর মতে, ‘আমরা যদি অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ম্যাচটি জিততে পারি, তাহলে আমারা অনেক বেশি উজ্জীবিত থেকে বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে খেলতে পারব। উজ্জীবিত থাকলে আপনি কোনো প্রতিপক্ষের বিপক্ষে খেলছেন, তা আপনার মাথায় খেলবে না।’
কানাডা যদি অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে কোনো অঘটন না ঘটায়, তাহলে অসিরা বিশ্বকাপে ৩৪ ম্যাচ অপরাজিত থাকার এক অনন্য রেকর্ড নিয়ে গ্রুপ পর্যায়ের শেষ ম্যাচে পাকিস্তানের মুখোমুখি হবে। এক যুগ আগে, ১৯৯৯ সালে অস্ট্রেলিয়া শেষবারের মতো বিশ্বকাপে হারের মুখ দেখেছিল। সেবার অস্ট্রেলিয়াকে হারের স্বাদ দিয়েছিল কিন্তু এই পাকিস্তানই। এবারের বিশ্বকাপেও রিকি পন্টিংয়ের অস্ট্রেলিয়া একমাত্র অপরাজিত দল হিসেবে টানা চতুর্থবারের মতো বিশ্বকাপ জয়ের দারুণ সম্ভাবনা তৈরি করেছে।
ওয়াকার বলেন, ‘আমাদের এখনো সম্ভাবনা রয়েছে, গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে অন্য গ্রুপের চতুর্থ দলের সঙ্গে কোয়ার্টার ফাইনালে মুখোমুখি হওয়ার। যদি আমরা অন্য গ্রুপের চতুর্থ দলের সঙ্গে খেলতে পারি, তাহলে আমরা মানসিকভাবে নিচে থাকা একটি দলের সঙ্গে খেলতে পারব। তবে, তার আগে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে আমাদের জিততে হবে। অস্ট্রেলিয়ার দারুণ একটি দল। গত এক যুগ ধরে তারা বিশ্বকাপে কোনো ম্যাচ হারেনি। ওদের হারিয়ে দিলে কোয়ার্টার ফাইনালে অন্য ধরনের এক শক্তি নিয়েই খেলা সম্ভব। তাই অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ম্যাচটিই পাকিস্তানের জন্য এ মুহূর্তে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।’
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত হওয়া ম্যাচে শ্রীলঙ্কা স্পিন-নির্ভর কম্বিনেশন নিয়ে মাঠে নেমেছিল। পাকিস্তানও একই পথের পথিক হবে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে ওয়াকার বলেন, ‘আমাদের স্ট্র্যাটেজিও তেমনই হবে।’ ওয়াকার আরও বলেন, ‘আমাদের স্ট্র্যাটেজি খুবই সাধারণ। প্রথমে ব্যাট করে পুরো ৫০ ওভার ব্যাট করে একটা ভালো সংগ্রহ স্কোর বোর্ডে তুলে অস্ট্রেলিয়াকে চাপে ফেলা। বোলিং শক্তির বিচারে পাকিস্তান অনেক দলের চেয়ে একটু এগিয়েই রয়েছে। তাই সবচেয়ে আগে আমাদের ব্যাটসম্যানদের ভালো করতে হবে।’
পাকিস্তানের উদ্বোধনী জুটি নিয়ে ওয়াকার যথেষ্টই চিন্তিত। তিনি মনে করেন, ‘ইনিংসের গোড়াপত্তনটা ভালো হচ্ছে না বলেই আমাদের মিডল অর্ডার প্রতিনিয়ত চাপে থাকছে।’ সর্বশেষ ম্যাচে আহমেদ শেহজাদের আউট নিয়ে কিছুটা বিরক্ত প্রকাশ করলেও সমর্থনটা এ তরুণের দিকেই রাখছেন ওয়াকার। তিনি বলেন, ‘গত ম্যাচে শেহজাদ যে শটটি খেলে আউট হয়েছে, তা ম্যাচের ঠিক ওই সময় দরকার ছিল না। ও ওই শটটা না খেললেই পারত। তবে, শেহজাদকে দোষ দিয়েও লাভ নেই। বয়স মাত্র ২১, এই অঙ্গনে একেবারেই নতুন। অভিজ্ঞতার সঙ্গে সঙ্গে সে নিজের প্রতিভার প্রতি সুবিচার করতে পারবে বলেই আমার বিশ্বাস।
No comments