চাপকে ভয় পান না ধোনি
ভারত’ ও ‘চাপ’। বিশ্বকাপ এলেই এই দুটি শব্দ যেন সমার্থক হয়ে ওঠে। ক্রিকেট ভারত সারা বছরই খেলে। কিন্তু বিশ্বকাপের আগে সব সময়ই উঠে আসে প্রশ্নটা—শতকোটি মানুষের প্রত্যাশার চাপ ভারতীয় দল নিতে পারবে তো!
এবারও সেই আলোচনা পুরোদমে চলছে। কাল বেঙ্গালুরুতে মহেন্দ্র সিং ধোনির সংবাদ সম্মেলনেও ঘুরে-ফিরে এল এই একটা প্রসঙ্গ—চাপ। ভারতীয় অধিনায়কের অভিধানে ‘চাপ’ শব্দটা নেই, এটা জেনেও প্রশ্নটা করেছিলেন সাংবাদিকেরা। পরিচিত উত্তরই মিলল, ‘চাপ থাকা মানে তো আপনার জন্য বাড়তি দায়িত্বশীলতাও যোগ হওয়া। ভারতের হয়ে খেলতে নামা মানেই তো চাপ। তবে আশার কথা হলো, এই দলের সবাই অভিজ্ঞ। বেশির ভাগ ক্রিকেটারই ৫-৭ বছর ধরে খেলছে বলে জানে, কীভাবে চাপ সামলাতে হয়। সেই সঙ্গে এমন কিছু তরুণ আছে যারা যেকোনো পরিস্থিতি থেকে ম্যাচ বের করে আনতে পারে।’ধোনির এই কথায় ভারতীয়দের মনে আশার আয়তনটা আরও বাড়বে নির্ঘাত। শিরোপার ক্ষুধা যে ২৮ বছরের। এই প্রত্যাশাকেও স্বাভাবিকভাবেই দেখছেন ধোনি, ‘বিশ্বকাপ ঘিরে অনেক উন্মাদনা-প্রত্যাশা থাকবে। কিন্তু আমাদের জন্য যেকোনো সিরিজ খেলা মানেই তো অনেক প্রত্যাশা সঙ্গী হওয়া। প্রত্যাশা তাই বিশ্বকাপেও থাকবে। তবে এটাকে আমাদের স্রেফ আরেকটা বড় টুর্নামেন্ট হিসেবেই দেখতে হবে।’ম্যাচের কঠিনতম পরিস্থিতিতেও মাথা ঠান্ডা রাখতে পারেন বলে তাঁকে বলা হয় ‘ক্যাপ্টেন কুল’। ধোনির কাছ থেকেই তো সতীর্থরা জেনে নিতে পারেন চাপ সরিয়ে রাখার উপায়। ব্যক্তি ধোনি নিজে কি কোনো চাপ অনুভব করেন না? উইকেটকিপিং, ব্যাটিং সেই সঙ্গে নেতৃত্ব। প্রশ্নটায় ধোনি সম্ভবত বিরক্তই হয়েছেন, ‘এই কাজ তো আমি আর নতুন করছি না।’১৯৮৩ বিশ্বকাপের পর ভারতের সবচেয়ে বড় ট্রফি ২০০৭ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। সেটি এসেছে ধোনির নেতৃত্বে, ওয়ানডে বিশ্বকাপের ধাক্কা দ্রুত সামলে নিয়ে। ধোনির নেতৃত্বেই ভারত টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ের এক নম্বরে উঠে এসেছে। ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ে তাদের অবস্থান দুইয়ে।সাফল্যের রেসিপিও তাই তাঁর ভালো জানা। সাফল্যের রহস্য খোলাসা করে বলার বোকামি ধোনি করলেন না। শুধু একটা কথাই বললেন, ‘সঠিক রণকৌশল থাকা জরুরি। প্লান বি আর প্লান সি-ও থাকতে হবে। একই সঙ্গে বাড়তি কোনো চাপ নেওয়া যাবে না।’ধোনির চোখে ভারতের এই দলের সবচেয়ে ইতিবাচক দিক হলো, সেরা একাদশে জায়গা করে নেওয়ার জন্য সবার মুখিয়ে থাকা। ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ের দুই নম্বরে থাকা বিরাট কোহলি যেমন কদিন আগে স্বীকার করেছেন, সেরা একাদশে জায়গা পাওয়া তাঁর জন্য কঠিন।ভারতের লক্ষ্য শিরোপা জয়, এ কথা অনেকবারই বলেছেন। তবে ভারত প্রতিটি ম্যাচ ধরে ধরে এগোতে চায় বলেই জানালেন ধোনি, ‘আমাদের জন্য বিশ্বকাপ শুরু হবে প্রথম ম্যাচ থেকেই, কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে নয়। ২০০৭ বিশ্বকাপের মতো কিন্তু ছোট দলগুলো এবারও চমকে দিতে পারে।’নির্দিষ্ট করে কোনো দলের নাম বলেননি, তবে ধোনির ইঙ্গিত মনে হয় বাংলাদেশের দিকেই!
এবারও সেই আলোচনা পুরোদমে চলছে। কাল বেঙ্গালুরুতে মহেন্দ্র সিং ধোনির সংবাদ সম্মেলনেও ঘুরে-ফিরে এল এই একটা প্রসঙ্গ—চাপ। ভারতীয় অধিনায়কের অভিধানে ‘চাপ’ শব্দটা নেই, এটা জেনেও প্রশ্নটা করেছিলেন সাংবাদিকেরা। পরিচিত উত্তরই মিলল, ‘চাপ থাকা মানে তো আপনার জন্য বাড়তি দায়িত্বশীলতাও যোগ হওয়া। ভারতের হয়ে খেলতে নামা মানেই তো চাপ। তবে আশার কথা হলো, এই দলের সবাই অভিজ্ঞ। বেশির ভাগ ক্রিকেটারই ৫-৭ বছর ধরে খেলছে বলে জানে, কীভাবে চাপ সামলাতে হয়। সেই সঙ্গে এমন কিছু তরুণ আছে যারা যেকোনো পরিস্থিতি থেকে ম্যাচ বের করে আনতে পারে।’ধোনির এই কথায় ভারতীয়দের মনে আশার আয়তনটা আরও বাড়বে নির্ঘাত। শিরোপার ক্ষুধা যে ২৮ বছরের। এই প্রত্যাশাকেও স্বাভাবিকভাবেই দেখছেন ধোনি, ‘বিশ্বকাপ ঘিরে অনেক উন্মাদনা-প্রত্যাশা থাকবে। কিন্তু আমাদের জন্য যেকোনো সিরিজ খেলা মানেই তো অনেক প্রত্যাশা সঙ্গী হওয়া। প্রত্যাশা তাই বিশ্বকাপেও থাকবে। তবে এটাকে আমাদের স্রেফ আরেকটা বড় টুর্নামেন্ট হিসেবেই দেখতে হবে।’ম্যাচের কঠিনতম পরিস্থিতিতেও মাথা ঠান্ডা রাখতে পারেন বলে তাঁকে বলা হয় ‘ক্যাপ্টেন কুল’। ধোনির কাছ থেকেই তো সতীর্থরা জেনে নিতে পারেন চাপ সরিয়ে রাখার উপায়। ব্যক্তি ধোনি নিজে কি কোনো চাপ অনুভব করেন না? উইকেটকিপিং, ব্যাটিং সেই সঙ্গে নেতৃত্ব। প্রশ্নটায় ধোনি সম্ভবত বিরক্তই হয়েছেন, ‘এই কাজ তো আমি আর নতুন করছি না।’১৯৮৩ বিশ্বকাপের পর ভারতের সবচেয়ে বড় ট্রফি ২০০৭ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। সেটি এসেছে ধোনির নেতৃত্বে, ওয়ানডে বিশ্বকাপের ধাক্কা দ্রুত সামলে নিয়ে। ধোনির নেতৃত্বেই ভারত টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ের এক নম্বরে উঠে এসেছে। ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ে তাদের অবস্থান দুইয়ে।সাফল্যের রেসিপিও তাই তাঁর ভালো জানা। সাফল্যের রহস্য খোলাসা করে বলার বোকামি ধোনি করলেন না। শুধু একটা কথাই বললেন, ‘সঠিক রণকৌশল থাকা জরুরি। প্লান বি আর প্লান সি-ও থাকতে হবে। একই সঙ্গে বাড়তি কোনো চাপ নেওয়া যাবে না।’ধোনির চোখে ভারতের এই দলের সবচেয়ে ইতিবাচক দিক হলো, সেরা একাদশে জায়গা করে নেওয়ার জন্য সবার মুখিয়ে থাকা। ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ের দুই নম্বরে থাকা বিরাট কোহলি যেমন কদিন আগে স্বীকার করেছেন, সেরা একাদশে জায়গা পাওয়া তাঁর জন্য কঠিন।ভারতের লক্ষ্য শিরোপা জয়, এ কথা অনেকবারই বলেছেন। তবে ভারত প্রতিটি ম্যাচ ধরে ধরে এগোতে চায় বলেই জানালেন ধোনি, ‘আমাদের জন্য বিশ্বকাপ শুরু হবে প্রথম ম্যাচ থেকেই, কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে নয়। ২০০৭ বিশ্বকাপের মতো কিন্তু ছোট দলগুলো এবারও চমকে দিতে পারে।’নির্দিষ্ট করে কোনো দলের নাম বলেননি, তবে ধোনির ইঙ্গিত মনে হয় বাংলাদেশের দিকেই!
No comments