এবার শিরোপা চান স্মিথ
এই বিশ্বকাপ খেলেই ওয়ানডে অধিনায়কত্ব ছেড়ে দেবেন। অধিনায়ক গ্রায়েম স্মিথের জন্য এটা তাই শেষ সুযোগ। শেষ সুযোগ দক্ষিণ আফ্রিকার চিরসঙ্গী আক্ষেপ মুছে ফেলার। সোনালি ট্রফিটা নিয়ে দেশে ফেরার।
কাল চেন্নাইয়ে সংবাদ সম্মেলনে স্মিথও বললেন সে কথাই, ‘এটা আমার জন্য মাথা উঁচু করে অধিনায়কের পদ থেকে সরে যাওয়ার সুযোগ। বিশ্বকাপ থেকে আমি অনেক শিখেছি। আমি মনে করি, ঠিকভাবে খেলতে পারলে আমরা এবার শিরোপা জিতব।’‘ঠিকভাবে খেলা’র প্রসঙ্গ আসছে বারবার তীরে এসে দক্ষিণ আফ্রিকার তরী ডোবার কারণেই। নিষেধাজ্ঞা থেকে ফিরে গত পাঁচটি বিশ্বকাপ খেলেছে তারা। এর মধ্যে তিনবার বিদায় নিয়েছে সেমিফাইনাল থেকে।
দক্ষিণ আফ্রিকার ছায়াসঙ্গী হয়ে যায় চাপ। এবার স্মিথ নিজেও হয়তো বাড়তি তাগিদ অনুভব করবে এটা তাঁর শেষ সুযোগ বলে। যদিও স্মিথের দাবি, ‘আমি এটাকে চাপ হিসেবে দেখছি না। আমি বরং অন্যভাবে দেখতে চাই। দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেটের জন্য এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়। আমরা কঠোর এবং ভালো প্রস্তুতি নিয়েছি। তরুণদের আমি স্বাভাবিক খেলাটাই খেলতে দিতে চাই। পাশাপাশি নেতৃত্ব দিতে চাই সামনে থেকে, যেন অধিনায়ক হিসেবে ওদের ওপর যেন আমার আস্থা থাকে। যেন ওরাও আত্মবিশ্বাস পায়। এই দলে কিন্তু প্রতিভা।’সেই অনেক প্রতিভার মধ্যে জ্যাক ক্যালিস অন্যতম। ক্রিকেটের সর্বকালের অন্যতম সেরা এই অলরাউন্ডারের হয়তো এটাই শেষ বিশ্বকাপ। ৩৬ বছর বয়সীকে পুরো ফিট অবস্থায় দক্ষিণ আফ্রিকা পাবে কি না, এটা নিয়ে সংশয় থাকছে। চোটের কারণে ক্যালিস সম্ভবত শুধু ব্যাটিং করবেন। এমনও হতে পারে, অগুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে ক্যালিসকে বিশ্রাম দেওয়া হবে।আট বছর ধরে দলের নেতৃত্বে। ২০০৩ বিশ্বকাপে ব্যর্থতার পর দায়িত্বভার নিয়েছিলেন। মাত্র ২২ বছর বয়সে। এই আট বছরে পুড়ে খাঁটি হয়েছেন। সেই অভিজ্ঞতা থেকে বললেন, বিশ্বকাপের সাফল্যের সরল সূত্র ধারাবাহিকতা, ‘এটা খুবই রোমাঞ্চকর ও শ্বাসরুদ্ধকর টুর্নামেন্ট হবে। আমার যদি আত্মবিশ্বাস ধরে রেখে এগিয়ে যেতে পারি, ঠিক সময়ে জ্বলে উঠি, সাফল্য আসবেই। বিশ্বকাপে ছয় সপ্তাহের জন্য আপনাকে ভালো খেলে যেতে হবে।’দক্ষিণ আফ্রিকার গ্রুপটাই তুলনামূলক কঠিন হয়েছে। কোয়ার্টার ফাইনালে যাওয়ার দাবিদার হিসেবে স্মিথদের পাশাপাশি আছে ভারত, ইংল্যান্ড, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও বাংলাদেশ। ‘এ’ গ্রুপ থেকে কোয়ার্টার ফাইনালের চার দলের রাস্তা পরিষ্কার। কিন্তু কন্ডিশন আর সাম্প্রতিক পারফরম্যান্সের জোরে ‘বি’ গ্রুপে বাংলাদেশও শেষ আটে যেতে চায় বলে এখানে দাবিদার পাঁচ দল।স্মিথ অবশ্য জানালেন, এবার ভালো প্রস্তুতি নিয়েই এসেছেন। বরাবরের মতোই দক্ষিণ আফ্রিকা দলের বড় শক্তি একগাদা ‘মিনি অলরাউন্ডার’। দেখা যাক, এই ‘মিনি অলরাউন্ডার’রা বড় কিছু করে দেখাতে পারে কিনা।
কাল চেন্নাইয়ে সংবাদ সম্মেলনে স্মিথও বললেন সে কথাই, ‘এটা আমার জন্য মাথা উঁচু করে অধিনায়কের পদ থেকে সরে যাওয়ার সুযোগ। বিশ্বকাপ থেকে আমি অনেক শিখেছি। আমি মনে করি, ঠিকভাবে খেলতে পারলে আমরা এবার শিরোপা জিতব।’‘ঠিকভাবে খেলা’র প্রসঙ্গ আসছে বারবার তীরে এসে দক্ষিণ আফ্রিকার তরী ডোবার কারণেই। নিষেধাজ্ঞা থেকে ফিরে গত পাঁচটি বিশ্বকাপ খেলেছে তারা। এর মধ্যে তিনবার বিদায় নিয়েছে সেমিফাইনাল থেকে।
দক্ষিণ আফ্রিকার ছায়াসঙ্গী হয়ে যায় চাপ। এবার স্মিথ নিজেও হয়তো বাড়তি তাগিদ অনুভব করবে এটা তাঁর শেষ সুযোগ বলে। যদিও স্মিথের দাবি, ‘আমি এটাকে চাপ হিসেবে দেখছি না। আমি বরং অন্যভাবে দেখতে চাই। দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেটের জন্য এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়। আমরা কঠোর এবং ভালো প্রস্তুতি নিয়েছি। তরুণদের আমি স্বাভাবিক খেলাটাই খেলতে দিতে চাই। পাশাপাশি নেতৃত্ব দিতে চাই সামনে থেকে, যেন অধিনায়ক হিসেবে ওদের ওপর যেন আমার আস্থা থাকে। যেন ওরাও আত্মবিশ্বাস পায়। এই দলে কিন্তু প্রতিভা।’সেই অনেক প্রতিভার মধ্যে জ্যাক ক্যালিস অন্যতম। ক্রিকেটের সর্বকালের অন্যতম সেরা এই অলরাউন্ডারের হয়তো এটাই শেষ বিশ্বকাপ। ৩৬ বছর বয়সীকে পুরো ফিট অবস্থায় দক্ষিণ আফ্রিকা পাবে কি না, এটা নিয়ে সংশয় থাকছে। চোটের কারণে ক্যালিস সম্ভবত শুধু ব্যাটিং করবেন। এমনও হতে পারে, অগুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে ক্যালিসকে বিশ্রাম দেওয়া হবে।আট বছর ধরে দলের নেতৃত্বে। ২০০৩ বিশ্বকাপে ব্যর্থতার পর দায়িত্বভার নিয়েছিলেন। মাত্র ২২ বছর বয়সে। এই আট বছরে পুড়ে খাঁটি হয়েছেন। সেই অভিজ্ঞতা থেকে বললেন, বিশ্বকাপের সাফল্যের সরল সূত্র ধারাবাহিকতা, ‘এটা খুবই রোমাঞ্চকর ও শ্বাসরুদ্ধকর টুর্নামেন্ট হবে। আমার যদি আত্মবিশ্বাস ধরে রেখে এগিয়ে যেতে পারি, ঠিক সময়ে জ্বলে উঠি, সাফল্য আসবেই। বিশ্বকাপে ছয় সপ্তাহের জন্য আপনাকে ভালো খেলে যেতে হবে।’দক্ষিণ আফ্রিকার গ্রুপটাই তুলনামূলক কঠিন হয়েছে। কোয়ার্টার ফাইনালে যাওয়ার দাবিদার হিসেবে স্মিথদের পাশাপাশি আছে ভারত, ইংল্যান্ড, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও বাংলাদেশ। ‘এ’ গ্রুপ থেকে কোয়ার্টার ফাইনালের চার দলের রাস্তা পরিষ্কার। কিন্তু কন্ডিশন আর সাম্প্রতিক পারফরম্যান্সের জোরে ‘বি’ গ্রুপে বাংলাদেশও শেষ আটে যেতে চায় বলে এখানে দাবিদার পাঁচ দল।স্মিথ অবশ্য জানালেন, এবার ভালো প্রস্তুতি নিয়েই এসেছেন। বরাবরের মতোই দক্ষিণ আফ্রিকা দলের বড় শক্তি একগাদা ‘মিনি অলরাউন্ডার’। দেখা যাক, এই ‘মিনি অলরাউন্ডার’রা বড় কিছু করে দেখাতে পারে কিনা।
No comments