সম্পর্কের নতুন অধ্যায়ের সূচনা করতে ভারত সফরে যাচ্ছেন ক্যামেরন
সম্পর্কের একটি নতুন অধ্যায় সূচনা করার লক্ষ্যে চলতি সপ্তাহে ভারত সফর করবেন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন। এই সফর নিয়ে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন ডাউনিং স্ট্রিট থেকে নির্দিষ্ট সময়সূচির ঘোষণা দেওয়া হয়নি। তবে ক্যামেরন ও অসবর্ন বেশ আগ্রহ নিয়েই সফরের ব্যাপারে কথা বলছেন। ক্যামেরনের সঙ্গে ব্রিটেনের শীর্ষস্থানীয় ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতিনিধিরা থাকবেন এই সফরে। তিনি বিশ্বের অন্যতম গতিশীল অর্থনীতির সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক জোরদার করার ব্যাপারে গুরুত্ব দেবেন।
গত মে মাসে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পরই ক্যামেরন জানিয়েছেন, তিনি ব্রিটেনের পররাষ্ট্রনীতিকে আরও বাণিজ্যমুখী করে তুলতে চান। সম্প্রতি অর্থনৈতিক মন্দা পার করে আসা ব্রিটিশ অর্থনীতিকে চাঙা করতেই তাঁর এই উদ্যোগ। ক্ষমতায় আসার পর ক্যামেরনের সরকারকে রেকর্ড বাজেট ঘাটতি মোকাবিলা করতে হচ্ছে।
গত সপ্তাহে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ব্রিটেনের পররাষ্ট্রনীতিকে আমি ঢেলে সাজাতে চাই, যাতে এটি আরও বেশি বাণিজ্যমুখী হয়ে ওঠে। ব্রিটেন ব্যবসা করতে আগ্রহী, এ বিষয়টি নিশ্চিত করতে চাই আমরা।’ ব্রিটেনের নতুন জোট সরকার আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ভারতকে আলাদা সহযোগী হিসেবে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে এবং সরকারের নীতিনির্ধারকেরা বলেছেন, তাঁরা ভারতের সঙ্গে বিশেষ সম্পর্ক সৃষ্টিতে আগ্রহী। জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে স্থায়ী সদস্যপদ পেতে ভারতকে সমর্থন করছে ব্রিটিশ সরকার। এএফপি।
কোহিনূর ভারতে ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ
আমাদের কলকাতা প্রতিনিধি জানিয়েছেন, বিশ্বের অন্যতম বড় হীরা কোহিনূরকে ভারতে ফিরিয়ে আনার জন্য এবার উদ্যোগ নিয়েছে ব্রিটেনে বসবাসরত অনাবাসী ভারতীয়রা। এ ব্যাপারে ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ আইনপ্রণেতা কিথ ভাজ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরনের কাছে এক আবেদনে বলেছেন, কোহিনূর ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে আসন্ন ভারত সফরের সময় তিনি যেন কথা বলেন।
কিথ ভাজ বলেন, ভারতের সঙ্গে ব্রিটেনের সম্পর্ক আরও দৃঢ় করার এখনই উপযুক্ত সময়। এই সফরে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কোহিনূর ফেরত দেওয়ার আশ্বাস দিয়ে ভারতবাসীর মন জয় করতে পারেন। ভারতই কোহিনূরের আসল মালিক। কারণ, সেখানকার খনি থেকেই এটি পাওয়া গেছে। এবারই কোহিনূরকে ভারতের হাতে তুলে দেওয়ার উপযুক্ত সময়। কয়েক শ বছর আগে ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশের একটি খনিতে পাওয়া গিয়েছিল এই হীরক খণ্ডটি।
গত মে মাসে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পরই ক্যামেরন জানিয়েছেন, তিনি ব্রিটেনের পররাষ্ট্রনীতিকে আরও বাণিজ্যমুখী করে তুলতে চান। সম্প্রতি অর্থনৈতিক মন্দা পার করে আসা ব্রিটিশ অর্থনীতিকে চাঙা করতেই তাঁর এই উদ্যোগ। ক্ষমতায় আসার পর ক্যামেরনের সরকারকে রেকর্ড বাজেট ঘাটতি মোকাবিলা করতে হচ্ছে।
গত সপ্তাহে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ব্রিটেনের পররাষ্ট্রনীতিকে আমি ঢেলে সাজাতে চাই, যাতে এটি আরও বেশি বাণিজ্যমুখী হয়ে ওঠে। ব্রিটেন ব্যবসা করতে আগ্রহী, এ বিষয়টি নিশ্চিত করতে চাই আমরা।’ ব্রিটেনের নতুন জোট সরকার আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ভারতকে আলাদা সহযোগী হিসেবে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে এবং সরকারের নীতিনির্ধারকেরা বলেছেন, তাঁরা ভারতের সঙ্গে বিশেষ সম্পর্ক সৃষ্টিতে আগ্রহী। জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে স্থায়ী সদস্যপদ পেতে ভারতকে সমর্থন করছে ব্রিটিশ সরকার। এএফপি।
কোহিনূর ভারতে ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ
আমাদের কলকাতা প্রতিনিধি জানিয়েছেন, বিশ্বের অন্যতম বড় হীরা কোহিনূরকে ভারতে ফিরিয়ে আনার জন্য এবার উদ্যোগ নিয়েছে ব্রিটেনে বসবাসরত অনাবাসী ভারতীয়রা। এ ব্যাপারে ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ আইনপ্রণেতা কিথ ভাজ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরনের কাছে এক আবেদনে বলেছেন, কোহিনূর ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে আসন্ন ভারত সফরের সময় তিনি যেন কথা বলেন।
কিথ ভাজ বলেন, ভারতের সঙ্গে ব্রিটেনের সম্পর্ক আরও দৃঢ় করার এখনই উপযুক্ত সময়। এই সফরে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কোহিনূর ফেরত দেওয়ার আশ্বাস দিয়ে ভারতবাসীর মন জয় করতে পারেন। ভারতই কোহিনূরের আসল মালিক। কারণ, সেখানকার খনি থেকেই এটি পাওয়া গেছে। এবারই কোহিনূরকে ভারতের হাতে তুলে দেওয়ার উপযুক্ত সময়। কয়েক শ বছর আগে ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশের একটি খনিতে পাওয়া গিয়েছিল এই হীরক খণ্ডটি।
No comments