কলম্বিয়ার অভিযোগ সমর্থন করল যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্কের চরম টানাপোড়নের মধ্যে কলম্বিয়ার প্রতি সমর্থন ব্যক্ত করেছে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটি বলেছে, কলম্বিয়া সরকার ভেনেজুয়েলার বিরুদ্ধে বিদ্রোহীদের আশ্রয় দেওয়ার যে অভিযোগ করেছে তা গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া উচিত। মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে গত শুক্রবার এ কথা বলা হয়েছে। তবে জাতিসংঘ ও লাতিন আমেরিকার অনেক দেশ আলোচনার মাধ্যমে সংকট সমাধানে দুই দেশের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, পররাষ্ট্র দপ্তরে ডিপ্লোম্যাসি-বিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি জুডিথ হেল দুই দেশের সম্পর্ক চাঙা করতে চার দিনের সফরে কলম্বিয়া যাচ্ছেন। আজ রোববার এ সফর শুরু হওয়ার কথা।
মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, কলম্বিয়া যেসব অভিযোগ করেছে সেগুলো খুবই গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া উচিত। এসব অভিযোগের ব্যাপারে তদন্ত করার জন্য কলম্বিয়া ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি দায়বদ্ধতা রয়েছে ভেনেজুয়েলার। সন্ত্রাসীরা ভেনেজুয়েলার ভূখণ্ড যাতে ব্যবহার করতে না পারে সে ব্যাপারেও পদক্ষেপ নেওয়া দরকার।
ওয়াশিংটনে গত বৃহস্পতিবার অর্গানাইজেশন অব আমেরিকান স্টেটসের এক বৈঠকে ভেনেজুয়েলার বিরুদ্ধে বামপন্থী ফার্ক গেরিলাদের আশ্রয় দেওয়ার অভিযোগ উত্থাপন করে কলম্বিয়া। এ অভিযোগের পক্ষে বিভিন্ন ছবি ও ভিডিও চিত্র উপস্থাপন করা হয়।
গেরিলাদের আশ্রয় দেওয়ার ব্যাপারে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আনার ঘণ্টাখানেকের মধ্যে ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট হুগো শাভেজ রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে এক ভাষণ দেন। ভাষণে কলম্বিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার ঘোষণা দেওয়া হয়। শাভেজ বলেন, ‘ভেনেজুয়েলা গেরিলাদের অভয়ারণ্যে পরিণত হয়েছে—কলম্বিয়ার এ ঘোষণার পর দেশটির সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করা ছাড়া আমাদের সামনে আর কোনো পথ নেই।’
কলম্বিয়ার সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করে সীমান্তে সেনা মোতায়েন করেছে ভেনেজুয়েলা। আজ রোববারের মধ্যে কলম্বিয়ার সব কূটনীতিককে ভেনেজুয়েলা ছাড়তে বলা হয়েছে। শাভেজ ভেনেজুয়েলার সেনাবাহিনীকে সতর্কাবস্থায় থাকার নির্দেশ দিয়েছেন।
জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুন ফের উত্তেজনা প্রশমনে উভয়পক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি আশা প্রকাশ করেন, আলোচনার মাধ্যমে এ সংকটের সমাধান সম্ভব।
ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইস ইনাসিও লুলা দা সিলভা আলোচনার মাধ্যমে সংকট সমাধানে ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্টের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। ইকুয়েডরের প্রেসিডেন্ট সংকট সমাধানে আঞ্চলিক বৈঠকের ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন।
বলিভিয়ার প্রেসিডেন্ট ইভো মোরালেস ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্টের প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন। তিনি কলম্বিয়াকে যুক্তরাষ্ট্রের চাটুকার বলে অভিহিত করেছেন।
ভেনেজুয়েলার প্রতিরক্ষামন্ত্রী কার্লোস মাটা বলেছেন, কলম্বিয়া হামলা চালালে তার উপযুক্ত জবাব দিতে তাঁর দেশের সেনাবাহিনী প্রস্তুত। অ্যাটর্নি জেনারেল লুইসা ওর্তেগা জানান, সীমান্তে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
দক্ষিণ আমেরিকার পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের এক জরুরি বৈঠক ডেকেছে ভেনেজুয়েলা। ওই বৈঠকে ভেনেজুয়েলার স্বায়ত্তশাসনের ওপর কলম্বিয়া সরকারের আক্রমণের নিন্দা জানানো হতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, পররাষ্ট্র দপ্তরে ডিপ্লোম্যাসি-বিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি জুডিথ হেল দুই দেশের সম্পর্ক চাঙা করতে চার দিনের সফরে কলম্বিয়া যাচ্ছেন। আজ রোববার এ সফর শুরু হওয়ার কথা।
মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, কলম্বিয়া যেসব অভিযোগ করেছে সেগুলো খুবই গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া উচিত। এসব অভিযোগের ব্যাপারে তদন্ত করার জন্য কলম্বিয়া ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি দায়বদ্ধতা রয়েছে ভেনেজুয়েলার। সন্ত্রাসীরা ভেনেজুয়েলার ভূখণ্ড যাতে ব্যবহার করতে না পারে সে ব্যাপারেও পদক্ষেপ নেওয়া দরকার।
ওয়াশিংটনে গত বৃহস্পতিবার অর্গানাইজেশন অব আমেরিকান স্টেটসের এক বৈঠকে ভেনেজুয়েলার বিরুদ্ধে বামপন্থী ফার্ক গেরিলাদের আশ্রয় দেওয়ার অভিযোগ উত্থাপন করে কলম্বিয়া। এ অভিযোগের পক্ষে বিভিন্ন ছবি ও ভিডিও চিত্র উপস্থাপন করা হয়।
গেরিলাদের আশ্রয় দেওয়ার ব্যাপারে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আনার ঘণ্টাখানেকের মধ্যে ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট হুগো শাভেজ রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে এক ভাষণ দেন। ভাষণে কলম্বিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার ঘোষণা দেওয়া হয়। শাভেজ বলেন, ‘ভেনেজুয়েলা গেরিলাদের অভয়ারণ্যে পরিণত হয়েছে—কলম্বিয়ার এ ঘোষণার পর দেশটির সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করা ছাড়া আমাদের সামনে আর কোনো পথ নেই।’
কলম্বিয়ার সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করে সীমান্তে সেনা মোতায়েন করেছে ভেনেজুয়েলা। আজ রোববারের মধ্যে কলম্বিয়ার সব কূটনীতিককে ভেনেজুয়েলা ছাড়তে বলা হয়েছে। শাভেজ ভেনেজুয়েলার সেনাবাহিনীকে সতর্কাবস্থায় থাকার নির্দেশ দিয়েছেন।
জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুন ফের উত্তেজনা প্রশমনে উভয়পক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি আশা প্রকাশ করেন, আলোচনার মাধ্যমে এ সংকটের সমাধান সম্ভব।
ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইস ইনাসিও লুলা দা সিলভা আলোচনার মাধ্যমে সংকট সমাধানে ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্টের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। ইকুয়েডরের প্রেসিডেন্ট সংকট সমাধানে আঞ্চলিক বৈঠকের ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন।
বলিভিয়ার প্রেসিডেন্ট ইভো মোরালেস ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্টের প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন। তিনি কলম্বিয়াকে যুক্তরাষ্ট্রের চাটুকার বলে অভিহিত করেছেন।
ভেনেজুয়েলার প্রতিরক্ষামন্ত্রী কার্লোস মাটা বলেছেন, কলম্বিয়া হামলা চালালে তার উপযুক্ত জবাব দিতে তাঁর দেশের সেনাবাহিনী প্রস্তুত। অ্যাটর্নি জেনারেল লুইসা ওর্তেগা জানান, সীমান্তে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
দক্ষিণ আমেরিকার পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের এক জরুরি বৈঠক ডেকেছে ভেনেজুয়েলা। ওই বৈঠকে ভেনেজুয়েলার স্বায়ত্তশাসনের ওপর কলম্বিয়া সরকারের আক্রমণের নিন্দা জানানো হতে পারে।
No comments