পেশাদার লিগে শেখ জামাল
দ্বিতীয় বিভাগ ফুটবলের দল ধানমন্ডি ক্লাব ঢুকে গেল বাংলাদেশের পেশাদার ফুটবলে। আসন্ন বাংলাদেশ লিগে খেলার অনুমতি পেয়ে গেছে দলটি। তবে ধানমন্ডি ক্লাব এই লিগে খেলতে চায় শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব নাম নিয়ে। সেভাবেই তারা আবেদন করেছে।
বাংলাদেশ লিগ কমিটির কাল রাতের সভা শেষে জানানো হয়েছে, তিনটি দলের আবেদন ছিল লিগে খেলার জন্য। তার মধ্যে শেখ জামালের আবেদনই গ্রহণযোগ্য মনে করেছেন কর্মকর্তারা। বাফুফের সাধারণ সম্পাদক আল মুসাব্বির সাদীর কথা, ‘শেখ জামাল, উত্তর বারিধারা এবং বাংলাদেশ বয়েজ ক্লাব আবেদন করেছিল। কিন্তু সবকিছু বিবেচনায় নিয়ে সর্বসম্মতভাবে শেখ জামালের আবেদন গ্রহণ করা হয়েছে।’ এর মধ্যে উত্তর বারিধারা প্রথম বিভাগের দল। বাফুফের বক্তব্য, আমন্ত্রণ ছিল উন্মুক্ত। দলগুলোকে প্রথম বিভাগ, দ্বিতীয় বিভাগ বলে ভাগ করা হয়নি। পেশাদার লিগে খেলার যোগ্যতা কী, এটি এখনো ঠিক হয়নি। অন্য সব দেশেই পেশাদার লিগে দ্বিতীয় স্তর থাকে। বাংলাদেশে সেটি চালু করার উদ্যোগ নেওয়া হলেও মাঠের অভাবকে কারণ দেখিয়ে বাতিল করা হয়েছে অঙ্কুরেই।
বাংলাদেশ লিগ কমিটির আট সদস্যের চারজন ছিলেন এই সভায়। ছিলেন না সভাপতি সালাম মুর্শেদি। কো-চেয়ারম্যান কাজী নাবিল আহমেদ, সদস্য হারুনুর রশিদ, আনোয়ারুল হক হেলাল ও আবু হাসান বসেই সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত নেন।
কিছুদিন ধরেই পেশাদার ফুটবল লিগে শেখ জামাল ক্লাবের আগমনী শোনা যাচ্ছিল। বাজারে খবর আছে, তারা নাকি প্রথম সারির খেলোয়াড়দের নিয়ে দলও গঠন করে ফেলেছে। কিন্তু দ্বিতীয় বিভাগের একটি দল কীভাবে সরাসরি দেশের সর্বোচ্চ লিগে সুযোগ পায়, সেটি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন অনেকেই। লিগ কমিটির সিদ্ধান্ত জানার আগেই মোহামেডান ক্লাবের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল, নিয়মের ব্যত্যয় ঘটিয়ে কাউকে পেশাদার লিগে সুযোগ দিলে তারা এবার লিগেই খেলবে না।
লিগ কবে শুরু হবে, সেটি ঠিক হয়নি। ঠিক হয়নি ঘরোয়া মৌসুম শুরুর দিনক্ষণও। দলবদল ১-২০ সেপ্টেম্বর। ১-১৫ অক্টোবর বিদেশি খেলোয়াড় নিবন্ধন। জানানো হয়েছে, ১-১৫ অক্টোবরের মধ্যে যেকোনো দিন খেলা শুরু হতে পারে। অবনমিত হবে দুটি দল। তবে মৌসুমটা কোন টুর্নামেন্ট দিয়ে শুরু হবে, সেটি ঠিক হয়নি। এটা ঠিক হতে নাকি সময় লাগবে আরও!
বাংলাদেশ লিগ কমিটির কাল রাতের সভা শেষে জানানো হয়েছে, তিনটি দলের আবেদন ছিল লিগে খেলার জন্য। তার মধ্যে শেখ জামালের আবেদনই গ্রহণযোগ্য মনে করেছেন কর্মকর্তারা। বাফুফের সাধারণ সম্পাদক আল মুসাব্বির সাদীর কথা, ‘শেখ জামাল, উত্তর বারিধারা এবং বাংলাদেশ বয়েজ ক্লাব আবেদন করেছিল। কিন্তু সবকিছু বিবেচনায় নিয়ে সর্বসম্মতভাবে শেখ জামালের আবেদন গ্রহণ করা হয়েছে।’ এর মধ্যে উত্তর বারিধারা প্রথম বিভাগের দল। বাফুফের বক্তব্য, আমন্ত্রণ ছিল উন্মুক্ত। দলগুলোকে প্রথম বিভাগ, দ্বিতীয় বিভাগ বলে ভাগ করা হয়নি। পেশাদার লিগে খেলার যোগ্যতা কী, এটি এখনো ঠিক হয়নি। অন্য সব দেশেই পেশাদার লিগে দ্বিতীয় স্তর থাকে। বাংলাদেশে সেটি চালু করার উদ্যোগ নেওয়া হলেও মাঠের অভাবকে কারণ দেখিয়ে বাতিল করা হয়েছে অঙ্কুরেই।
বাংলাদেশ লিগ কমিটির আট সদস্যের চারজন ছিলেন এই সভায়। ছিলেন না সভাপতি সালাম মুর্শেদি। কো-চেয়ারম্যান কাজী নাবিল আহমেদ, সদস্য হারুনুর রশিদ, আনোয়ারুল হক হেলাল ও আবু হাসান বসেই সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত নেন।
কিছুদিন ধরেই পেশাদার ফুটবল লিগে শেখ জামাল ক্লাবের আগমনী শোনা যাচ্ছিল। বাজারে খবর আছে, তারা নাকি প্রথম সারির খেলোয়াড়দের নিয়ে দলও গঠন করে ফেলেছে। কিন্তু দ্বিতীয় বিভাগের একটি দল কীভাবে সরাসরি দেশের সর্বোচ্চ লিগে সুযোগ পায়, সেটি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন অনেকেই। লিগ কমিটির সিদ্ধান্ত জানার আগেই মোহামেডান ক্লাবের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল, নিয়মের ব্যত্যয় ঘটিয়ে কাউকে পেশাদার লিগে সুযোগ দিলে তারা এবার লিগেই খেলবে না।
লিগ কবে শুরু হবে, সেটি ঠিক হয়নি। ঠিক হয়নি ঘরোয়া মৌসুম শুরুর দিনক্ষণও। দলবদল ১-২০ সেপ্টেম্বর। ১-১৫ অক্টোবর বিদেশি খেলোয়াড় নিবন্ধন। জানানো হয়েছে, ১-১৫ অক্টোবরের মধ্যে যেকোনো দিন খেলা শুরু হতে পারে। অবনমিত হবে দুটি দল। তবে মৌসুমটা কোন টুর্নামেন্ট দিয়ে শুরু হবে, সেটি ঠিক হয়নি। এটা ঠিক হতে নাকি সময় লাগবে আরও!
No comments