আশতিয়ানির মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ
ব্যভিচারের দায়ে মৃত্যুদণ্ড পাওয়া ইরানি নারী সাকিনেহ মোহাম্মাদি আশতিয়ানির মুক্তির দাবিতে গতকাল শনিবার বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিক্ষোভ হয়েছে। মানবাধিকার কর্মীরা বলেছেন, এই বিক্ষোভের ফলে ইরান সরকার আশতিয়ানিকে মুক্তি দেওয়ার ব্যাপারে চাপের মুখে পড়বে।
২০০৫ সাল থেকে ইরানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর তাবরিজের একটি কারাগারে বন্দী আছেন আশতিয়ানি। ব্যভিচারের দায়ে তাঁকে পাথর মেরে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু বিশ্বব্যাপী বিক্ষোভের কারণে এ মৃত্যুদণ্ডাদেশ কার্যকর স্থগিত আছে। তবে তাঁকে ইতিমধ্যে ৯৯টি দোররা মারা হয়েছে।
ইরানের পূর্ব আজারবাইজান প্রদেশের কর্মকর্তারা এ মাসের শুরুতে বলেছিলেন, প্রধান বিচারক সাদেক লারজিয়ানি আশতিয়ানির মৃত্যুদণ্ড সাময়িকভাবে স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তবে মানবাধিকার কর্মীরা সতর্ক করে বলেছেন, আশতিয়ানির মৃত্যুদণ্ডাদেশ এখনো কার্যকর করা হতে পারে।
ব্যভিচারের দায়ে ইরানে মৃত্যুদণ্ডের বিধান রয়েছে। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বলেছে, এই অপরাধে ইরানে ২০০৬ সাল থেকে অন্তত ছয়জন নারীকে পাথর মেরে মৃত্যুদণ্ডাদেশ কার্যকর করা হয়েছে।
২০০৫ সাল থেকে ইরানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর তাবরিজের একটি কারাগারে বন্দী আছেন আশতিয়ানি। ব্যভিচারের দায়ে তাঁকে পাথর মেরে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু বিশ্বব্যাপী বিক্ষোভের কারণে এ মৃত্যুদণ্ডাদেশ কার্যকর স্থগিত আছে। তবে তাঁকে ইতিমধ্যে ৯৯টি দোররা মারা হয়েছে।
ইরানের পূর্ব আজারবাইজান প্রদেশের কর্মকর্তারা এ মাসের শুরুতে বলেছিলেন, প্রধান বিচারক সাদেক লারজিয়ানি আশতিয়ানির মৃত্যুদণ্ড সাময়িকভাবে স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তবে মানবাধিকার কর্মীরা সতর্ক করে বলেছেন, আশতিয়ানির মৃত্যুদণ্ডাদেশ এখনো কার্যকর করা হতে পারে।
ব্যভিচারের দায়ে ইরানে মৃত্যুদণ্ডের বিধান রয়েছে। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বলেছে, এই অপরাধে ইরানে ২০০৬ সাল থেকে অন্তত ছয়জন নারীকে পাথর মেরে মৃত্যুদণ্ডাদেশ কার্যকর করা হয়েছে।
No comments